পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অতএব গাওয়া শব্দটির মূল ধাতু গাহ কোন প্রকারেই হইতে পারেন। ইহার প্রকৃত মূল ধাতু গা, তাহা ইষ্টতেই প্রাটন ও আধুনিক বাংলায় HBBSBBS B BBS BBB SB BB BB SBBSBBS B BBS এই ‘য’ ধাতুর নিয়মানুমোদিত শব্দ যেমন যাব, যাবেন, যাবার | BDD SK BB Bu kaD SBBSS SBBSS SBSBBS BBBB এই শব্দগুলির বিশুদ্ধতায় সন্দেহ করিবার কোন কা:৭ নাই। সাধুভাসায় এঙ্গ পক্ষার শব্দের শিষ্ট্র প্রয়োগের অঙ্ক নাই ; যেমন, “গাব গান গুলি হরিদ্বার। ‘মহিলা-কবি' ৮মুরেন্দ্রনাথ মজুমদার প্রতিপক্ষ একটি কখ। যলিতে পারেন যে - র-সংযুক্ত ‘হ’-ধ্বনির ঠমাণ প্রাচীন লাংলাতেই লুপ্ত হইয়া গিয়াছিল, এবং • রধ্বনি সেই BBBBS BBBS BBBBS BB BB BBBB gg BBB B প্রাচীন এমন কি মধ্যযুগের বাংলা ভাষাতেও রসংযুক্ত 'হ' ধ্বনি লুপ্ত হুঃঙে দেপা যায় না ; যেমন, “টালত মোর ঘর 'নাহি পড় বেী” বৌদ্ধগান, চৰ্য্যা ৩৩ "কাহ্ন মোর এটুথ সহোদর নাহি মত "- শ্ৰীকৃষ্ণকীৰ্ত্তন, পৃ. ৩৫৮ “কাঙ্ক দেখি বা ত সমুদ খাহা দিল ।” ঐ পৃ. ৪ এই প্রকার স্বাগও বহু দৃষ্টান্ত দেওয় যাইতে পারে। উদ্ধত দৃষ্টান্তগুলিতে দেখিতে পাই যে প্রাচীন ও মধ্যযুগের বাংলাতেও 'নাহি, SBDS ggBBB BBB SBBSSBBBBB BBBBBS BBS ‘খা হয় নাই । তেমনি গান গাওয়া শব্দটির ধাতু যদি 'হ যু৮ অর্থাৎ গাহ ইষ্টত তাহা হইলে গুঞ্জাত শব্দগুলি হ’sেs ‘হ-ধ্বনি বিলুপ্ত DDBBS gg ggg DD DBggB BBB BmmBB BD DDBB BBS যাইবে যে ঐ ধtঃলিম্পন্ন শব্দ কদtঢ় 'হ-যুক্ত হয় নাই, যেমন, ‘গাইল, gE SBBBSS BBB SBBB DDtS gED DBB KDS নহে হ২ার মূল ধাতু 'গ'। সংস্কৃতেও ( অদাপিণীয়) গা ধাতুর BBD DDDSLL0SS DDS gBBB gBBB BBB BBB S অপেক্ষা কুs আধুনিক কাল সাধুভাধায় (বিশেষত কবিতায় ) গান গাওয়; অর্থবাচক শব্দে কোন কোন স্থান ‘হ বর্ণটির উদয় হইয়াছে। tप*न, 'গtহছে কাশীনাথ নবীন যুবা”-- গান ভঙ্গ (রবীন্দ্রনাথ ) “ग५. ४iaिा शीन थाई "-यै “গাইবে একজন পুলিয়া গল” কিন্তু, “আরেক জনে গাবে মনে ।” ঐ উদ্ধত পৃষ্ঠাষ্ঠগুলিতে অঞ্চাচীন গাহু, ও প্রাচীন ‘গ’ উভয় ধাতুরই প্রয়োগ দেখিতে পাওয়, ধাইতেছে। এমন কি একষ্ট বাক্যে দ্বিবিধ ধাতুৰিম্পন্ন দুইটি শব্দই বৰ্ত্তমান রহিয়াছে। এই “গাহ" ধাতুটি কৃত্রিম । ছন্দামুসোধে কবিতার যে সমস্ত চরণ স্বরবর্ণের লঘু উচ্চা৯৭ পরিহার কপ্লিবীর প্রয়োজন হংয়াছে, সেই সব স্থলেই "রের উচ্চারণকে মহাপ্রাণ উন্নত কবিয়া ‘হ সংযুক্ত করা হইয়াছে। এমন অন্যান্য শব্দেরও দৃষ্টান্ত দেওয়া যাইতে পারে ; যেমন, “সঘনে বলে বাহু বাহ"-গানভঙ্গ (রবীন্দ্রনাথ ) "সখানে গান নাহি জাগ। ঐ যদিও 'বাহা ও নাহি ইত্যাদি শব্দ হইতে আধুনিক বাংলায় 'ই'ধ্বনির উচ্চা৯৭ বহুকাল হইল লুপ্ত হইয়াছে তথাপি বাঞ্চন ধ্বনিবহুল জ্বলের উচ্চা৯৭-গৗরব রক্ষা করিবার নিমিত্ত স্বরধ্বনিতেও ‘খ’ (ব্যঞ্জন)যুক্ত কর হইয়াছে। কবিতার এই প্রকার দৃষ্টাগু হইতেই আধুনিক ংলার সাধুভাষার ওজনীি গদ্য-রচনায়ও এই প্রকার প্রকে ‘হ’যুক্ত aspirated করা হইয়া থাকে। সেই জঙ্ক বলিয়াছি “গাহ" ধাতুটি কৃত্রিম, ও অৰ্ব্বাচীন এবং ইহা কথ্য ও ভালজ “গ” ধাতুর কপট ভদ্ৰ-বেশ মাত্র। অতএব ইহাকে প্রকৃত আভিজাত্যের মর্যাদা দেওয়া যাইতে পারে না । ( 3 ) শ্ৰীবিজনবিহারী ভট্টাচার্য রবীন্দ্রনাথ ঠাহার “শব্দতত্ত্বের একটি তর্ক” প্রবন্ধে লিখিয়াছেন "গান গাব” বাক্যের “গাব" শব্দটিকে আমি অশুদ্ধ প্রয়োগের দৃষ্টান্ত-স্বরূপে টিল্লেখ করিয়াছি । আমি ঐ প্রসঙ্গে যাহা বলিয়াছি তাহার কিয়দংশ পুনরায় স্কত করিয়া আমার বক্তবাটি পরিষ্কার করিতে চাই । আমি লিখিয়াছি :--- “পূর্বই বলিয়াছি জীবন্ত ভাষা সর্বগা এবং সর্বদা ব্যাকরণের নিয়ম মানিয়া চলে না। যে-ভাগ অন্ধের মত ব্যাকরণকে সম্পূর্ণরূপে অনুসরণ করিয়া চলে সে-ভামার মৃত্যু অবগুস্তাধী। সংস্কৃতই তাহার প্রমাণ । অথচ প্রাকৃত ভাগ যুগে যুগে পরিবর্তিত হইয়া আজ পর্যন্ত সঙ্গীবত রক্ষা করিয়া চলিতেছে। প্রতিষ্ঠাবান লেখকগণ ঝাকরণের অননুমোদিত পদ ও ভাল ব্যবহার করেন। তুথাকথিত অশুদ্ধ পদও বিশেষ বিশেষ অর্থে চলিয়া যায়। রবীন্দ্রনাথ গাহিব অর্থে কোথাও কোথাও গাব' লিখিয়াছেন। --উল্লিখিত পদগুলি অধুনা প্রচলিত ব্যাকরণের নিয়ম অনুসারে অচল হইলেও, পরবর্তী কালে যে বাঞ্চরণ রচিত হইবে তাঁহাতে শুদ্ধ বলিয়া পরিগণিত হইবে।” শুদ্ধি অশুদ্ধি বিচারকালে বাকরণের সাক্ষাঙ্গ একমাত্র নির্ভরস্থল নয় । BBD DDDB SBBB StDD DBBDSDDBB BBB BB BBBB BDD অপাংক্তেয় হইয়া যাঙ্গত। মছধি চাবাক তাহার ভস্মীভূত BBDD DDDBB BBBBB BB BBBB BBBS BBBBBBB ABB DDBBB SBBBB BBBB uB DDK SBBBS BBB পুনরাবির্ভাব সস্তব হইত না । সমাসেব প্রধাণ বিশেষত্ব অস্বীকার করিয়াও অলুক সমাস সমাস বলিয়াই গণ্য হইয়াছে। ব্যাকরণের সাধারণ বিধি ইহানের ক্ষেত্রে প্রযুক্ত হয় নাই। স্ব স্ব শক্তিবলে ইহার BBB BD B BBB BBBB BBBS BBBB BBBBB BBBBB জন্ত বিশেস বিধি রচনা করিতে বাধ্য হইয়াছেন । রবীন্দ্রনাথের ‘গাবও সাধারণ বিধিতে পড়ে নাই, তাহার জন্ত বিশেষ বিধি অবগুক । এই প্রসঙ্গে যে সাধারণ বিধির উল্লেখ করিয়াছিলাম রবীন্দ্রনাথই তাহ সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেন। বীমূস সাহেব যখন খেতে ‘পেতে’ ‘যেতের সহিত গাইতে চাইতে নাইতেীয় সামঞ্জস্ত স্থাপন করিতে ন পারিয়৷ গাহ চাহ নাহ, প্রভৃতি ধাতুমূলকে নাতিপ্রচলিত বলিয়া হাল ছাড়িয়া দিয়াছিলেন রবীন্দ্রনাথই তখন তাহার পরিত্যক্ত হাল ধরিয়৷ অনায়াস তরণী তীরস্থ করেন । বাংলা ভাষাতত্ত্বে তাহার সেই নিয়মটি একটি প্রধান স্থান অধিকার করিয়াছে । সেই নিয়মের বলে বহু শব্দের মূল নির্ণয় সম্ভব ও সহজসাধ্য হইয়াছে। তিনি লিখিয়াছিলেন । —- “থাইতে গাইতে চাইতে ছাইতে ধাইতে পাইতে বাইতে ও যা ইত্তে। এই নয়টির ঐ মধ্যে কেবল খাইতে পাইতে ও যাইভে এই তিনটি শব্দ মাত্র বীমূস সাহেবের নিয়ম পালন করে।” বাকি ছয়টি অঙ্ক --- - - - = معس. ــ - سمس - ســـس ৯ তালিকায় নয়টি নাই, আটট श्रीङ्कं উল্লেখ আছে। * অর্থাৎ খেতে পেতে ও যেতে হয় ।