আর সে বাগতে পারল না, আপনার জন্তায় মুহূর্ভে उशद्र ८वादशश श्छ। जबारह । क्रूि चांद्र ठेगाई श्णि না, বাকীটাও আর ফেলিয়া রাখা চলে না। লজায় মাখা ইেট করিয়া সেটাও কোনরূপে গলাধঃকরণ করিয়া তাড়াতাড়ি কাজের ছুতা করিয়া সে পলাইয়া আসিল । बाघ्नौउ उथन प्रक्राउ cश्न बफ़ बश्रिख्रह। tश्य মূচ্চিতা হইয় পড়িয়া আছে, ছোট ছেলেগুলা কাজিতেছে। বড়টা কোথায় পলাইয়াছে। মেজমেয়েট কঁদিতে কাদিতে বলিল, মিষ্টিগুলো কিসে খেয়ে দিয়েছে—তাই দাদা ঝগড়া করে মাকে মেরে পালাল। মা পড়ে গিয়ে— । কথার শেষাংশ তাহার কান্নায় ঢাকিয়া গেল । চক্রবর্তীর চোখে জল আসিল ; জলের ঘাট ও পাখা লইয়া সে হৈমর পাশে বসিয়া শুশ্ৰুষা করিতে করিতে সতৃষ্ণ দৃষ্টিতে হৈমর মুখের দিকে চাহিয়া রহিল। চেতনা হইতেই হৈম স্বামীকে দেখিয়া বলিয়া উঠিল, ছি—ছি—ছি ; তোমাকে কি বলব আমি—ছি ! চক্রবর্তী হৈমর পায়ে জড়াইয়া ধরিয়া কি বলিতে গেল, কিন্তু হুৈম চীংকার করিয়া উঠিল—মাথা ঠুকে মরব আমি— ছাড় পা ছাড় ! সমস্ত দিন হৈম নিজীবের মত পড়িয়া রহিল। সদ্ধার দিকে সে স্বস্থ হইয়া উঠিলে চক্রবর্তী সমস্ত কথা বলিয়া বলিল—তোমার বলছ আবার ওই সময়েই— তা হ’লে না হয় কাল ব'লে দেব যে পারব না আমি । হৈম চীংকার করিয়া উঠিল, ন, না, না । মক্লক—মরুক, হয়ে মরুক আমার। আমি খালাস পাব । জমি পেলে অন্তগুলো ত বঁাচবে। শ্রাবণ মাসের প্রথম সপ্তাহেই। সেদিন সন্ধ্যায় খামাদাসবাবর লোক আসিয়া চক্রবর্তীকে ডাকিল, চলুন আপনি, গিল্পীমায়ের প্রসব-বেদনা উঠেছে। फ्रक्वदउँ विबङ श्ब्रां ॐटैण ; tश्धब्र७ भद्रौव्र यांछ কেমন করিতেছে। ४श्य बनिण-बाe छूषि । -किरू H . —আমাকে আর জালিয়ে না বাপু, যাও। বাড়ীতে বড় খোকা রয়েছে—যাও তুমি । চক্রবর্তী দীর্ঘনিশ্বাস ফেলিয়া বাহির হইয়া গেল। জমিদার-বাড়ী তখন লোকজনে ভরিয়া গিয়াছে। গুামাদাসবাবু বলিলেন—এস চক্রবর্তী, এস। আমি বড় ব্যস্ত এখন । তুমি যেন রান্নাবাড়ীতে গিয়ে খাওয়দাওয়া সেরে নিও। চক্রবর্তী সটান গিয়া তখনই রায়াশালে উঠিল। —ছ । ঠাকুর—কি রান্না হচ্ছে আজ r বা খোসবুই ত খুব উঠছে। কি হে ওটা, মাছের কালিয়া না মাংস ? —মাংস। আজ মায়ের পূজো দিয়ে বলি দেওয়া হয়েছে কি না ! —ছ । তা তোমার রান্নাও খুব ভাল। তার ওপর তোমার, বাদলার দিন ! কত দূর, বলি দেরি কত? দাও না, দেখি একটু চেখে । সে একখানা শালপাতা ছিড়িয়া ঠোঙা করিয়া একেবারে কড়াই ঘেষিয়া বসিয়া পড়িল । ঠাকুর বিরক্ত হইয়া বলিল— আচ্ছা লোভ তোমার কিন্তু চক্রবর্তী ! —ছ। তা বলেছ ঠিক ! তা একটু বেশী। তা বটে। একটুখানি নীরব থাকিয়া বলিল—সিদ্ধ হতে দেরি আছে না কি ? হাতাতে করিয়া খানিকটা অৰ্ধসিদ্ধ মাংস তাহার ঠোঙাতে দিয়া ঠাকুর বলিল, এই দেখ, বললে ত বিশ্বাস করবে না । নাও—ই: । সেই গরম ঝোলই খানিকট সড়াম করিয়া টানিয়া লইয়া চক্রবর্তী বলিল, ছ। বাঃ ঝোলটা বেড়ে হয়েছে। ই ! তা তোমার রান্ন, যাকে বলে উৎকৃষ্ট ! ঠাকুর আপন মনেই কাজ করিতেছিল, সে কোন উত্তর দিল না । চক্রবর্তী আবার বলিল, ই । তা তোমার এ চাকলায় ত কাউকে তোমার জুড়ি দেখলাম না । মাংসটা সিদ্ধ এখনও হয় নি তবে তোমার গিয়ে খাওয়া চলছে। ঠাকুর বলিল, চক্রবর্তী, তুমি এখন যাও এখান থেকে। খাবার হ'লে খবর দেবে চাকররা। আমাকে কাজ করতে बNe । षांe, ॐ ! .
