পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্গে নারী-নির্যাতন ও তাহার প্রতিকার কাজী আনিসর রহমান, যশোহর খোর্দ-গোবিন্দপুরের বর্বরতার কাহিনী কর্ণগোচর হওয়ার পর বার সর্বদেহের রক্তকণিকা উত্তপ্ত হয়ে না ওঠে সে লোকসমাজে হিন্দু বা মুসলমান ষে-নামেই পরিচিত হোক না কেন—আমরা মনে করি, তার ধৰ্ম্মই নেই, কারণ আজ পর্য্যস্ত জগতের কোন ধৰ্ম্মপ্রবর্তকই পাপের প্রশ্রয় দেবার নির্দেশ দিয়ে যান নি। মুসলমানদের মধ্যে কোন কোন সমাজহিতৈৰী হয়ত বলতে পারেন যে, ঘটনাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা না হলেও অনেকটা অতিরঞ্জিত ; হিন্দুরা একে সাজিয়ে গুজিয়ে খুব বড় করে দেখিয়েছেন। এ মন্তব্যটি মেনে নিলেও ঘটনাটি যে-আকারে প্রকাশিত হয়েছে তার যদি এক-চতুর্থাংশও সত্য হয় তবে তা শুধু মুসলমানের নয়, সমগ্র বাংলা দেশ ও বাঙালী জাতির জ্বরপনেয় কলঙ্ক । প্রতিহিংসার নাম করে যে-দেশে এখনও দলবদ্ধ ভাবে এক জন বর্ষীয়সী মহিলার শ্লীলতা ও সতীত্বের উপর নিকৃষ্ট বর্বরতা চলতে পারে সে-দেশের সংস্কৃতি ও সভ্যতার শুদ্ধত নিয়ে আজ যদি জগৎ-সভায় কোন অপ্রিয় প্রশ্ন উঠেই পড়ে ও তার জষ্ঠ যে-কোন আন্তর্জাতিক আন্দোলনই সমগ্র বাঙালী জাতির পক্ষেই একান্ত লজ্জাকর ; কারণ খোর্গ-গোবিন্দপুরের আসামীরা জাগে বাঙালী, পরে মুসলমান। প্রকৃত প্রস্তাবে, fपैक फेख पानांब्र পর থেকেই, কি হিন্দু কি মুসলমান প্রত্যেক বাঙালীর মনে প্ৰাণে এবং সামাজিক ব্যবস্থায় এমন একটি পরিবর্তন হওয়া উচিত যার ফলে ভবিষ্যতে অল্পরূপ ঘটনা বদদেশকে অভিশপ্ত করতে না পারে। খোর্গ-গোবিন্দপুরের ঘটনা না-হয় উৎকট প্রতিহিংসার ७कष्ट छषकृज्रय नोव्रकैौम्न क्रण, रूि cण पनि दोष टिणe প্রতিদিন নারীঘটিত ষে-সৰ পাশবিক ব্যাপারের সঙ্গে আমাদের পরিচয় ঘটছে তাই-ই বা কম কি ? বহুদিন থেকে দেখে আসছি, দৈনিক খবরের কাগজ উলটোতেই “জাইন আদালত” প্রসঙ্গে সৰ-চেয়ে বেশী করে চোখে পড়ে নারী-নিগ্রহের সংবাদ ; পথে ঘাটে ষ্ট্রেনে ষ্টীমারে প্রায়ই চোখে পড়ে, হয়ত একটি লোক একখানা দৈনিক কাগজ ধরে বসে আছে, আর একদল লোক, সকলেই বাঙালী— হিন্দু-মুসলমান–জাগ্রহ ও কৌতুহলের সঙ্গে নারীর উপর অত্যাচারের যে পরম উপাদেয় খবর নিঃশেষে সংগ্ৰহ করে নিচ্ছে—যেন এক দল ক্ষুধাতুরের মধ্যে এক ঝুড়ি মিষ্টান্ন ঢেলে দেওয়া হয়েছে। আদালতে দেখা যায়, খুনী মোকদ্দমায় যত লোক জমা হয় তার চেয়ে বেশী লোক হাজির হয় সামান্ত কোন নারী-নির্বাতনের লজ্জাকর মোকদ্দমার রস উপভোগ করার জন্ত। এ থেকে এটুকু বেশ সহজেই বোঝা যায় যে, নারীনিৰ্বাতন ব্যাপারে বাঙালী সম্পূর্ণ উদাসীন নয়। নারীনির্বাতনের কৌতুকবোধে তারা বিশেষ মনোযোগী, কেবল তার প্রতিকার ও নিরোধের বেলাতেই তারা সম্পূর্ণ নিক্রিয়। আজকাল কয়েক জন সহৃদয় ভজলোকের চেষ্টায় কয়েকটি জাপ্রমের স্বষ্টি হয়েছে যেখানে নির্বাতিত মেয়েরা আশ্রয় পান এবং যেখান থেকে ঐ সমস্ত মোকদ্দমার তদবিরাদি रुद्र इव । ऎुषङ्ग षभिद्म ऎङ४ बेद्मिख ७ चङ्क]श्च জালার মাৰে ঐ ছুটি-একটি জলাশয়ের স্বটিতে বাস্তবিকই cशौब्रव cवांष कब्र बांब्र । किरू निब्रांविष्ठांटनब्र गरथाॉब्र छूणनांब cनखनि अकिक्थ्क्द्रि अदर ॐ नव जांचtवब्र পৃষ্ঠপোষকদের যে পরিমাণ আগ্রহ ও উচ্চম বর্তমান, ৰোধ হয় ঠিক সেই পরিমাণে অর্থের অনটন। বাংলা cवान चांजe ७धन कू-७क छन भनबांन बाडि चांदरून ধাদের মনের প্রসার তাদের ধনের পরিমাণে যদি বেড়ে