পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাংলা সাহিত্যের অভাব-অভিযোগ শ্ৰীঅতুলচন্দ্র গুপ্ত } সাহিত্যের যে-সব অভাব নিয়ে অভিযোগ করা চলে আধুনিক বাংলা সাহিত্য সম্বন্ধে তারই একটু আলোচনা উপস্থিত করব । আমাদের নবীন কবিদের মধ্যে দু-চার জন রবীন্দ্রনাথ নেই কেন, শ্ৰীযুক্ত শমৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় টলষ্টয়ের ‘ওয়ার এও পীসের মত উপন্যাস কেন লেখেন নি, উরিপিডিস কি শেক্সপিয়রের তুল্য নাট্যকার বাংলাদেশে কেন জন্মায় নি—এ নিয়ে ইচ্ছা হ'লে দুঃখ করা যেতে পারে, অভিযোগ করা অর্থহীন। পাঠকের প্রচণ্ড তাগিদে লেখকের ইচ্ছা দুরন্ত হ’লেও তার ফলে রবীন্দ্রনাথ কি টলষ্টয়, উরিপিডিস কি শেক্সপিয়র, এমন কি বাৰ্ণাড শ-রও স্বষ্টি হয় না। প্রতিভার স্বষ্টিরহস্ত অজ্ঞাত, কিন্তু ইচ্ছার বেগ তার একটা কারণ নয়। স্থতরাং আমাদের আধুনিক বাংলা সাহিত্যের রসম্রষ্টাদের স্বষ্টিপ্রতিভা যদি আশাকুরূপ বড় না হয় তা নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা চলে না, কারণ চেষ্টা করলেই তারা তাদের ক্ষমতার রকম ও পরিমাণের রদবদল ঘটাতে পারেন না। তাদের স্বটি যদি আমাদের দুর্ভাগ্যে কানা ছেলেই হয়, তবে গালাগালির জোরে তাকে পদ্মলোচন করার চেষ্টা বৃথা। শ্রেষ্ঠ প্রতিভার আবির্ভাব আশা ক’রে থাকা ছাড়া গত্যন্তর নেই। রসের স্বটি নিঃসন্দেহ সাহিত্যে সবচেয়ে বড় স্বষ্টি। এই স্বটিই সাহিত্যে অমর। হাজার হাজার বছর পূৰ্ব্বে শ্ৰেষ্ঠ রসশিল্পীদের প্রতিভা ষা জন্ম দিয়েছে আজও মানুষকে তা কাব্যের আনন্দ দিচ্ছে, ঐতিহাসিক হয়ে যায় নি, এবং মানুষের মন যদি আমূল বদলে না যায় চিরকাল দেবে। আজকের দিনে যখন সব দেশে প্রকাও পাঠকগোষ্ঠীর মোটা চাহিদা মেটাবার জন্ত ইনকে গল্প উপাসের অফুরন্ত জোগানে সাহিত্যের বাজার ভরে যাচ্ছে, কবিতার ক্ষেত্র অকিঞ্চিৎকর মানসিক ঢঙের দুৰ্ব্বল প্রকাশ চেষ্টার छक्रन यां★ांशम्र थांश्छ,-डशेन ५-क्ष यान कब्बांद्र <यtबांजन चांदइ ८ष लांशिङाब्र शैब्र-जश्ब्र९ uरें दांजांtब्रहे মেলে, সাহিত্যের গোলাপ এই আগাছার জঙ্গলেই ফোটে। কিন্তু ধাজ্ঞা করলেই তাদের পাওয়া যায় না, এবং কোন শুভ স্বযোগে তাদের উদয় হয় তার জ্যোতির্ষিক গণনা সম্ভব নয়। জাতির জীবনে যখন অন্ত পাঁচ দিকে প্রাণের জোয়ার এসেছে তখন সাহিত্যের বড় স্বটি দেখা দিয়েছে, আবার দেয়ও নি, জাতির অবসাদের সময় শ্রেষ্ঠ সাহিত্যিকের আবির্ভাবের দৃষ্টাস্তেরও অভাব নেই। আজকের পৃথিবীতে যখন জাতির সঙ্গে জাতির মানসিক জগতের সীমারেখা পরিক্ষীণ হয়ে এসেছে তখন বড় সাহিত্যিক প্রতিভার উপর তার নিজের দেশের পারিপাখিকের চাপ হয়ত আগেকার দিনের মত প্রবল নাও হতে পারে। বর্তমান বাংলা সাহিত্যে বড় প্রতিভাবান শিল্পীর উদয় হলে আমাদের অন্ত হীনতা ও দুর্দশা তাঁর প্রতিভার পরিপূর্ণ ফুরণে বাধা না হতে পারে ; অন্তত তাই মনে করে একটু আনন্দ পাওয়া যাক । কিন্তু মাথা মানুষের উত্তমাঙ্গ হ'লেও তার সমস্ত শরীর নয়, রস-সাহিত্য সাহিত্যের সর্বশ্রেষ্ঠ অংশ হ'লেও সমগ্র সাহিত্য নয়। মানুষের অন্তরে শুধু সৌন্দর্ঘ্য ও রসের স্বটির প্রেরণা ও সম্ভোগের আকাঙ্ক্ষাই নেই, তার মনে আছে কৌতুহল—নিজেকে ও জগৎকে জানতে, যা জটিল তাকে বিশ্লেষণ করে বুঝতে, বিক্ষিপ্ত জ্ঞানের টুকরোকে তত্বের কাঠামে সাজিয়ে দেখতে। এই কৌতুহলের ফলে যে চেষ্ট তার অনেক ব্যয় হয় জৈবিক ও সামাজিক প্রয়োজন মেটাতে, কিন্তু বা উৰ্ত্ত থাকে তার কিছু মানুষ লাগিয়েছে সাহিত্যের স্বটিতে। বহুমূখী এই কৌতুহলের মত সে-সাহিত্যও বহুমূখী। এ-সাহিত্য বিচার করে, বিতর্ক করে, তথ্যের সন্ধান করে, তাকে তত্বের রূপ দিতে প্রয়াস পায়। রসস্থটি এ-সাহিত্যের লক্ষ্য নয়, चांप्लवचिक छांटब झाँफ़ । मॉष्ट्ररषद्ध भन्नबूखिब्र ऐं★णग्न ७ब्र eयंख्र्टि ।। ५-जांश्छिा ब्रगणांश्छिा नइ, बनन-जांश्छि।