আশষ চি বিবিধ প্রসঙ্গ—পরলোকগত ৰিঠলভাই পটেলের উইল 8(rవి Bgg BBB DDD D DDD DD BB BBBB BBB BBB BBB B BBB BBS BB BBBBB BBB BBBBBB করিতে বাধ্য । আইন-ব্যবসায়ীদের মধ্যে কোন দোষ দেখ দেয় নাই ইহ মনে কর আয় প্রবঞ্চন মাত্র । তবে অধঃপতনের মাত্র যহাতে হস পায় সে বিষয়ে অবহিত হওয়া উচিত । ব্যবসায়ে এবং নাগরিক DBB BBBSBBBB BBBB DDBBB BBB BSBt BB DDS KDS DBB DDSDDS g SDDB BBB KB BB BBBB BBBS BBB S সোনা রপ্তানী পৃথিবীর শক্তিশালী স্বাধীন জাতিরা যে যত পারে সোনা আমদানী করিতেছে । কিন্তু ভারতবর্ষের পক্ষে ইংরেজ জাতির ব্যবস্থা সোন রপ্তানী করা । আমাদিগকে বিশ্বাস করিতে হইবে, ইহাহ আমাদের পক্ষে ভাল ! গত ৩০শে মে পৰ্য্যস্ত ভারতবর্য হইতে কোটি ৪৭ লক্ষ ২৪ হাজার ৪৪৯ টাকা মূল্যের সোনা রপ্তানী হইয়াছে । ইহার বদলে টাকা পাওয়া গিয়া থাকিতে পারে । ঐ টাকার ኟ ግ > কিন্তু ঐ উপর হইতে রাজার মুখের ছাপ বাদ দিয়া শুধু রূপাঢ়কুর দাম ধরিলে মূল্য পাওয়া যায় আধাআধি । সুভাষ বসে কাসিয়ঙে শযুক্ত সুভাষচন্দ্র বহকে পুন হইতে আনিয় কাসিঙে তাঙ্গর ভ্রাতা শীঘুক্ত শরৎচন্দ্র বস্থর বাড়ীতে আটক রাখা ভাইয়ের বাড়ীকে ভাইয়ের জেলে পরিণত করা প্রতিভাশালী পরিহাসরসিকের কাজ বটে। সরকার বাহাদুর শরৎবাবুকে বা ৬ীভাড়া দিতেছেন কি ? সুভাষ বাবুর অপরাধ কি, সে-বিষয়ে ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় সর হেনরী ক্রেক প্রভৃতি সরকার-পক্ষ হইতে যে বক্তৃত করেন, তাহাতে শ্রযুত কৃষ্ণদাসের মহাত্মা গান্ধীকে লেথ চিঠি ছাড়া আরও কিছু চিঠিপত্রের উল্লেখ ছিল । তাহা আমরা দিন দেখি নাই ! একখানি কাগজে সেদিন দেখিলাম, তাহা ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভার সরকারী রিপোটে বাহির হইয়াছে। ঐ কাগজে একখানি চিঠি ও অন্য একটি রচনা উদ্ধ তও হইয়াছে । আগে আমরা নিয়মিত রূপে বিনামূল্যে ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভার ও কেন্সিল অব ষ্টেটের বক্তৃতাদিসহ কাৰ্য্যবিবরণ পাইতাম । কয়েক বৎসর হইল, তাহা আমাদিগকে দেওয়া হয় না । একবার বাষিক চাদ দিবার প্রস্তাব করিয়াছিলাম । তাহাও লওয়া হয় নাই । কখন কোন কষ্টয়াছে । قة كه কোন কোন সংথ্যা কিনিতেও পারি না । পূৰ্ব্বোল্লিথিত কাগজে যে দুটি জিনিষ ছাপা হইয়াছে, তাহা যে সুভাষ বাবুর লেখা ও র্তাহার দ্বারা প্রচারিত, তাহ দস্তুরমত প্রমাণ করা আবশ্যক, এবং সেরূপ লেখা যে আইনবিরুদ্ধ তাহাও প্রমাণ করা চাই। শুধু সৰ্ব হেনরী ক্রেক বলিলেই তাহ। মানিয়া লওয়া যাইতে পারে না । তাহ মানিয়া লইলে, গবন্মেন্টের নিজের অভিযোগেরই বিচারের জন্য এত বিচারক রাথিবীর কোন সার্থকত থাকে না । রাজদ্ৰোহঘটিত মামলার সাক্ষীরা নিরাপদ নহে, সরকারপক্ষের এই ওজুহাত সত্ত্বেও ত বহু বৎসর ধরিয়া এরূপ বিস্তর মোকদম হইয়া আসিতেছে ও এখনও চলিতেছে । যাহা হউক, এই অজুহাত যদি ভিত্তিহীন নাও হয়, তাহা হইলেও স্বভাষ বাবুর বিরুদ্ধে সরকারী অভিযোগের প্রমাণ সমস্তই লিখিত বা মুদ্রিত জিনিষ। তাহাদের প্রাণ নাই, অঙ্গ প্রত্যঙ্গ নাই । তাহাদিগকে নিৰ্ভয়ে আদালতে উপস্থিত করা যাইতে পারে । পরলোকগত বিঠলভাই পটেলের উইল ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভার অন্যতম ভূতপূৰ্ব্ব সভাপতি পরলোকগত বিঠলভাই পটেল মহাশয় তাহার উইলে বিদেশে ভারতবর্ষসম্বন্ধীয় তথ্য প্রচার কায্যের জন্য এক লক্ষ টাকা রাথিয়া গিয়াছেন ঐ টাকা শ্রযুক্ত হুভাষচন্দ্র বস্তু পূৰ্ব্বোক্স কার্য্যের জন্য ব্যবহার করিবেন । পটেল মহাশয়ের ট্রষ্টার ঐ টীকা স্বভাষবাবুকে দেন নাই । তাহার বলিয়াছেন, ব্যবহারজীবদের মতে ঐ টাকা ঐ কাজের জন্তু সুভাষ বাবুকে আইন অনুসারে দেওয়া যায় না । সম্প্রতি শ্রযুক্ত বিনয়জীবন ঘোষ পণ্ডিত জবাহরলালকে পত্র দ্বারা এই অকুরোধ করেন, যে, তিনি যেন এই ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করিয়া ঐ টাকাটির উইলাতুযায়ী ব্যবহার করান । তাহাতে নেহরু মহাশয় উত্তর দিয়াছেন, তিনি এ বিষয়ে কিছু করিতে অক্ষম ; কারণ, ব্যবহারাজীবদের মতে উইলের টাকা এই উদ্দেশ্বে ব্যয় করা ধাইতে পারে না । বোধ হয়, অন্ত কোন রকম উত্তর নেহরু মহাশয় দিতে পারিতেন না । এবং এই নিদেশ দিয়া গিয়াছেন, যে,
