ভাঞ্জ DBB BBBDSDDD DDS BBB DDDBB S BBBBB BB BBB BB DD DDBBi সামাশয় ও উজয়াময় ১৪,৮৪৭ "తి,ఆశిత স্বাস্যৰটত পীড়া ২১,৯৪৮ । >e,844 জাল্পহত্য 3,ננסי శ్లే ኃ,oo • সানক — 8,ses চেয়ে স্ত্রীলোকদের কম হয়। সন্তানপ্রসবঘটিত কারণে মৃত্যু অবশু কেবল স্ত্রীলোকদেরই হইতে পারে। পাশ্চাত্য দেশসমূহে স্ত্রীলোক অপেক্ষ পুরুষেরা আত্মহত্যা করে বেশী। আমাদের দেশে স্ত্রীলোকেরাই বেশী আত্মহত্যা করে। তাহার কারণ, আমাদের দেশে, পুরুষ ও স্ত্রীলোক উভয়ের জীবন দুঃখের হইলেও, নারীদের জীবন অধিকতর দুঃখময় ও দুর্বহ । নারীদের আপেক্ষিক সংখ্যাহ্বাসের কারণ যতীন্দ্রবাবু সূক্ষ্মভাবে পর্য্যালোচনা করিয়াছেন। তাহার আলোচনার অতুবাদ দিবার স্থান নাই। কিন্তু তিনি, যে, সস্তানপ্রসবঘটিত পীড়াদিকে একটি প্রধান কারণ বলিয়াছেন, তাহার সমর্থক তালিকাটি উদ্ধৃত করিয়া দিতেছি । মোটামুটি ১৫ ইহতে ৪০ বৎসর বয়স পৰ্য্যন্ত নারীদের সস্তান প্রসবের বয়স । তালিকা হইতে দেখা যাইবে, এই বয়সে নারীদের মৃত্যুসংখ্য পুরুষদের মৃত্যুসংখ্যা অপেক্ষ অধিক। তালিকাটিতে ভিন্ন ভিন্ন বয়সে পুরুষ ও স্ত্রীলোকদের হাজারকরা মৃত্যুসংখ্যা দেখান হইয়াছে। সংখ্যাগুলি ১৯২১ হইতে ১৯৩০ পর্য্যস্ত দশ বৎসরের গড় । বয়স পুরুম স্ত্রীলোক পুরুষদের চেয়ে নারীদের মৃত্যুর আধিক্য (+) বা নু্যনত (–) به موسس- 6 X to s ية" لا يت لا > ... 6 3ు : రి: "ఆ .من نعيسي g ---> * ు"e • శ్రీ –-: Er
- -- ) & 3 , as a --e w& 》 ( - - 9 Yvరి": ృళుళు 十ミ* x & ‘x ూ•) + 'బి' ని نه دي ۰سممه د ي: $ 4-- € లి ❖ ግዥ> רייט צ + • іх
به هم مسیه e ఫిరి"> さ・“tr ) -...م «ه 8 جb* 8 مسمح vరిశీ షి v \a ه في صحيح. و 8 ৬• ও উদধিক ৭২ ৭ $'s په لاسمسم 'b“ নারীদের মৃত্যুসংখ্যা কমাইবার অন্যতম প্রধান উপায়, জর বয়সে তাহাদিগের জননীত নিবারণ, ঘন ঘন জননীয় নিবারণ, সূতিকাগারসমূহের ও প্রসবকালীন রীতিনীতি প্রথা وكان حساس به منb খাদ্য ও আচারের আবণ্ডকমত পরিবঃ যথেষ্টসংখ্যক শিক্ষিতা ধাত্রী পাইবার উপায় অবলম্বন হবিলাস সারা মহাশয়ের চেষ্টা বিধিবদ্ধ বাল্যবিবাহী নিরোধ আইনের ফলে ৰে জননী হইবার বয়সের নারীদের : স্বত্যুর হার কমিয়াছে, যতীন্দ্র বাৰু তাহ দুটি তালিকা দ্বারা
- : * * *
- * * *
যতীন্দ্র বাবুর প্রবন্ধটির নাম “নারীগণ এবং জাতীয় wros” (“Women and the Nation's Health”) ; বোধ হয় তিনি সেই জন্য পুরুষদের চেয়ে নারীদের সংখ্যা কম হইবার একটি কারণের উল্লেখ করেন নাই। বর্তমান ১৯৩৬ সালে প্রকাশিত ১৯৩৪ সালের সরকারী বঙ্গীয় স্বাস্থ্যরিপোটে দেখিতেছি, ঐ বৎসর বঙ্গে পুরুষজাতীয় শিশু জন্মিয়াছিল ৭,৫৯,৭২২ এবং স্ত্রীজাতীয় শিশু জন্মিয়ছিল ৭,০৪,৭৯৮ । অতএব, বঙ্গে নারীর জন্মও হয় কম। কোন কোন দেশে, কোন কোন জাতির মধ্যে, কোন কোন পরিবারে, কোন কোন সময়ে কেন ছেলে বা মেয়ে বেশী বা কম জন্মে, তাহার কারণ জানি না । কিন্তু ইহা কি হইতে পারে না, ষে, বঙ্গে বহু নারীর আদর অপেক্ষা অনাদর ও নিগ্ৰহ বেশী হয় বলিয়া বিধাতা বা প্রকৃতি এদেশে নারী কম পাঠাইতেছেন ? নারী রক্ষা একান্ত আবশ্যক বাংলা দেশে “নারীরক্ষা” সাধারণতঃ দুবৃত্ত লোকদের হাত হইতে তাহাদিগকে রক্ষা অর্থে ব্যবহৃত হয়। ইহা একান্ত আবখ্যক বটে। এবং নারীদের আত্মরক্ষার সামর্থ্য অর্জন খুব বাঞ্ছনীয় হইলেও, যে-সকল পুরুষনামধারী জীব নারীদিগকে আত্মরক্ষার সামর্থ্যলাভের উপদেশ সাক্ষাৎ বা পরোক্ষ ভাবে দিয়া আপনাদের কৰ্ত্তব্য সম্বন্ধে নিশ্চিন্ত হইতে চায়, তাহার অবজ্ঞার পাত্র। “নারীরক্ষা” ব্যাপকতর অর্থে বুঝা উচিত। নারীদিগকে কেবল দুবৃত্ত লোকদের হাত হইতে নয়, অজ্ঞতা, রোগ ও অকালমৃত্যু হইতে রক্ষা করাও সমাজের একান্ত কৰ্ত্তব্য।
