দুয়েঞ্জমহল -- অশ্বিন নন ৰুেরোডের অবতারী-লামার শিবাদল" বলিতে বলিতে স্বয়ং লাম-মহাশয় উপস্থিত হওয়ায় হওয়লদার কাপ্তান সাহেবকে খবর দিলেন । * কাপ্তান স্থবেদারকে পাঠাইলেন, তিনি আসিতেই একে একে সকলের নাম, গ্রাম ইত্যাদি লেখান আরম্ভ হইল। সে সময় জামাকে দেখিলে নিশ্চয়ই মনে হইত আমি বহুদিন কঠিন রোগে ক্লিষ্ট। পারতপক্ষে আমার মুখ বোরের नछात्र दाशरड नौ श्रङ आमि यीश** চেষ্ট৷ দেখিতেছিলাম। শেষে আমার পাল আসিল। রিঞ্চেন বলিল, "ইহার নাম খুৰু ছবং " আমার পরীক্ষা শেষ হইল, এত ক্ষণে আমি নিশ্বাস ফেলিতে পারিলাম , ধড়ে প্রাণ ফিরিয়া আসিল । সন্ধ্য আগতপ্রায়ু, নিকটের গ্রামেই রাত্রিযাপন করিতে হইবে। স্ববেদার-মহাশয় গ্রামের লোক ডাকাইয়৷ অবতারী-লামার থাকিবার স্বব্যবস্থা করিতে হুকুম দিলেন । আমরা ঐ লোকের সঙ্গে গ্রামের দিকে চলিলাম। সম্মুখের পাহাড়ের বাকের পরেই গ্রাম দেখা গেল এবং সেখানে পৌছিতেই থাকিবার জন্য ভাল ঘরও পাওয়া গেল । আজ ১৯শে মে, ডুৰূপ লামা দেবতাপূজা আরম্ভ করিলেন। সত্ত্ব পিও রক্তবর্ণে রঞ্জিত করিয়া মাংস প্রস্তুত হইল, গ্রাম হইতে উংকৃষ্ট কারণ আসিল, বিংশাধিক স্বতীপ জলিতে লাগিল । কিছুক্ষণ মন্ত্র-জপের পর ডমরুমিনাদে পূজাস্থল মুখরিত হইয়া উঠিল। রাত্রি দশটা পৰ্য্যস্ত পূজা চলিবার পর প্রসাদ-বিতরণ আরম্ভ হইল। অামার কাছে প্রসাদী মদ্য আসিলে আমি ফিরাইয় দিলাম । তাহাতে দেবত কষ্ট হইবেন ইত্যাদি অনেক বধ শুনিতে হইল, কিন্তু ঐ দেবতার ক্রোধের ভয় রাখে কে ? যাই ইউক আমি প্রত্যাখ্যান করিলাম না। পরদিন প্রাতে রওয়ান হইয়। দুইফট পথ চলিবার পর আমরা এক নদীর সেতুর কাছে بهمfتملك ا لة ت সেতুই নেপাল ও ठिक्लाउद्र गौभास्त्र नि" چfarچrs \ FERF83 সীমায় হযোংফুল্প হইল ; এতদিনে আমার অভিধান জয়যুক্ত হইল! 導 籌 嶺 ২.শে যে সকালে দশটার আগেই আমরা ভোট রাজ্যের নিষিদ্ধ দেশে সওয়া বৎসর _áణ সীমা অতিক্রম করিলাম। এখানে ভোটা-কোলী नॅज, উপর কাঠের সেতু আছে, সেই সেতুই ভোট ? নেপালের সীমা নির্দেশ করে। নদী পার জteহইল, রাস্ত লবণপ্রার্থী গোর্থ পথিকের তীড়ে মাঝে মাঝে এক-আধটভোটিয়ের বাড়ী, তাহাতে থাকিবার ব্যবস্থা আছে, কেননা ভোটীয় গৃহস্থের এই সময়ই যাত্রীদিগের নিকট পয়সা আদায়ের মরহুম। চারিদিকের জঙ্গলে কাঠের প্রাচুর্য, সুতরাং দিবারাত্র ঘরে ঘরে নি জলিতেছে এবং পথিকের তৃপ্তির জন্য ভূটার মাও প্রচুর চলিতেছে। পথের দু-পাশ, এমন কি চৈত্য মানী ইত্যাদির পরিক্রমও পথিকদলের উৎসর্গে দুৰ্গন্ধ নরকে পরিণত হইয়াছে। সেই দিনের মধ্যাহ্ন-ভোজন অামি পথের মাঝে এক যন্মোর ঘরে সম্পন্ন করিলাম। এই দম্পতি যন্মে হইতে আসিয়া এখানে বাস করিতেছে। এখন আমরা অতি মনোরম স্থানের মধ্য দিয়া চলিমাছি চারি দিকে শুামলগাত্র উৰুখশিখর পৰ্বতমালা, মানে মাঝে পাৰ্ব্বত্য ঝরণার কলনিনাদ, নীচে হইতে কোসী নদী ফেনপুঞ্জে আচ্ছাদিত বেগবতী ধারার অফুট গর্জন এবং না প্রকার মনোহর পক্ষীর কাকলিকূজনে সমস্ত উপত্যক মুখরি মনে হইতেছিল যেন কোন মায়াবীর দেশে sţfirtfă , f সমস্ত আনন্দের মধ্যে ভয় ছিল একমাত্র পাহাড়ী কাকড়ী-বিছার এইখানে ডুকৃপা লামাকে বহন করিবার কোন লোক পাওয়া যায় নাই, সেই জন্ত তিনি ক্রমাগত পথের মধ্যে বসিয় বিশ্রাম করিতে লাগিলেন, আমাদেরও যখন তখন অপেক্ষ করিতে হইতেছিল। আমার সেই বুদ্ধগয়ায় পরিচিত মনেীয় লামা লোকসঙ" (সুমতি প্রজ্ঞ ) কাল একাকীই কোথা হইতে আসিয়া উপস্থিত হইয়াছেন, डिनिe ७थन अभिौठ দ। যদিও এখন স্থানে স্থানে চড়াই বহুদূর বিস্তৃত তবুও কোন ভারবোঝা ন-থাকায় আমি বিন কষ্টে পথ চলিতেছিলাম। দ্বিগ্রহরের পরে পথ ছোট ছোট হাড়ের জঙ্গলে প্রবেশ করিল। বেলা চারিটার সময় ডাম্ব-গ্রামের নিকটবর্তী এক চটিতে উপস্থিত হইলাম । লেকি ললিত ডুৰূপ লামা আসিতেছেন; সুতরাং সকলেই প্রস্তুত ছিল । লাম আসিতেই গ্রামের সকল স্ত্রী-পুরুধ লামার সম্মুখে মাথা নোয়াইতে ছুটিল । ਫਿ। .
