শংটের বঙ্গভুক্তি – মুহট্টের বঙ্গভুক্তি প্ৰস্তাব আপাততঃ স্থগিত রহিল। ভারত সরকার প্তির করিয়াছেন যে, ১৯২৯ সালে ভারত শাসন সংস্কাৰ আইন পরিবর্তন করিবার নিমিত্ত যে রাজকীয় কমিশন বধিবে তাহাই এই সমস্তার সমাধান করিলে ৷ ব9দিন ধরিয়া এই আন্দোলন চলিয়া আদিতেছে । ১৯১৮ সালে প্রাপীয় ব্যবস্থ পরিষদের yস্বপেন্দনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় ও যুক্ত কামিনীকুমার চন্দ মহাশয় শতট্টের বঙ্গ ভুক্তির প্রস্তাব করেন। নাকার ওপন নিরপেক্ষ ভাব অবলম্বন করেন। তখন মণ্টেণ্ডচেম্সফোর্চ *গন পঞ্চিত তদন্ত গুইতেছিল বলিয়। প্রস্তাবটি লইয়| বিশেষ আলোচনী হয় নাই। মন্টেগু-চেমসফোর্ড রিদম রিপোর্টে বলা হয় যে, ভাষাগত সদৃষ্ঠ "সাপে প্রাদেশিক সীমা নিদ্ধারিত হওয়া উচিত। তৎপরে ১৯১০ সালে *"{cয়াল কাউন্সিলে শায়ুক্ত সচ্চিদানন্দ সিংহ ঐ মৰ্ম্মে একটি প্রস্তাব স্বপন করেন। তাহান্তে শ্ৰীহট্টের বঙ্গভূক্তির প্রস্তাব ছিল। কিন্তু তখন সরকার পথ হইতে বলা হয় iে, যদিও সৰ্বকার এইরূপ প্রস্তাবে? বিকল্পসিব নহেন তথ্য রিফম কাউন্সিলের বিবেচনার জন্য এইg gJD DDD KK BBB S BB BBS gDDS AAAAA AAAAA ৪র্থ উপত্যকার প্রতিনিধি যুক্ত গিরীশচন্দ্র নাগ ভারতীয় ব্যবস্থাপথিসে শ্ৰীষ্টটের বঙ্গভুক্তির প্রস্তাব তুলিলেন–কিন্তু সরকারী সদস্ত আপত্তি উত্থাপন করিয়৷ বলিলেন যে, যদি আসাম কাউন্সিল বলে স, ইট বাংলায় যাইতে চtয় তবেই এ-সম্বন্ধে আলোচনা হইতে পারে। sহাই করা হইল । ১৯১৪ সালে আসাম ব্যবস্থাপক সভাতে • যুও ব্রজেন্দ্রনারায়ণ চৌধুরী এইরূপ একটি প্রস্তাব আনয়ন করিলেন। তখন সৰ্বকার পথ হইতে অদ্ভুত যুক্তির অবতারণ করা হইল। সরকারী সমস্ত বলিলেন, এই প্রস্তাবের দুইটি বাধা আছে (১) আসামের গণমাধারণ ইহার পক্ষপাতী নহে, (২) বাংলার লোকের অভিমত না জানিয়া সম্বন্ধে কিছু করা যায় না । কিন্তু সেই সময় আসাম ও বাংলার ○ を型 প্যবস্থাপক সভাতেই শ্রীহট্টের বঙ্গভুক্তির প্রস্তাব গৃহীত হইল। এখন “রত সরকার একটি অদ্ভুত কথা বলিয়৷ এই অত্যাবশ্বকীয় প্রস্তাবটি iণ দিতেছেন । তাহদের মতে শ্ৰীহট্ট বাংলায় গেলে আসামের বগুমান • মন-প্রণালীর পরিবর্তন হইবে কাজেই ১৯২৯ সালের প্রস্তাবিত *সকায় কমিশন ভিন্ন কেহই এইরূপ সমস্তার সমাধান করিতে *i.fরবেন না । দীর্ঘ অৰ্দ্ধ শতাব্দীর আন্দোলনের ফল এইরূপ বৃথা হইয় গেল । প্রসঙ্গে শ্রীহট্টের জনশক্তি প্রকৃত কথা বলিয়ছেন। সহযোগী -- দীর্ঘ অৰ্দ্ধ শতাব্দীর আন্দোলনের ফলে একটা অশ্ব-ডিম্ব প্রসব হইল । কেমত পদলিত করি আমলাতন্ত্র নিজ স্বেচ্ছাচারিত ও দস্তের পরিচয় প্রদান করিলেন। ঐহট আর বাংলায় গেল না, আমূলাতন্ত্রের Cभनें २छाप्न ब्रङ्जि । রকফেলার ছাত্রবৃত্তি— রকফেলার ছাত্রবৃত্তি ফণ্ডের পরিচালকবর্গ বিভিন্ন দেশের ছাত্রদিগকে বৃত্তি প্রদান করিতেছেন। তাহারা ভারতসৰ্বকারকে কয়েকজন ছাত্র মনোনীত করিতে বলেন । পরিচালকবর্গ প্রাদেশিক সরকারের স্বপারিশমতে ছয়জন ছাত্রকে চিকিৎসা-শাস্ত্রে দক্ষতালাভের জন্ত বাছাই করেন । ভারতসৰ্বকার মাত্র ৪ জনকে মনোনীত করিয়াছেন। তন্মধ্যে দুইজন মাদাজী, একজন যুক্ত প্রদেশায়, অপর জন পাঞ্জাব । প্রেস কৰ্ম্মচারী সমিতি— গও আসে কণিকাস টাউনহল গৃহে নিখিল ভারত-প্রেসকৰ্ম্মচারীসমিতির প্রথম বাধিক সভার অধিবেশন হইয়াছে। সাধারণ সভাপতি শযুক্ত তুলসীচন্দ্র গোস্বান ও অভ্যর্থণা সমিতির সভাপতি যুক্ত মৃণালকান্তি বহু প্রেস কৰ্ম্মচারীদের বর্ধমান খান অবস্থা সম্বন্ধে যারবা | || দে ওপর রামকৃষ্ণ বিদ্যাপীঠ – আমরা দেওঘর রামকৃষ্ণ বিদ্যাপাঠের বিগত বৎসরের বাধিক বিবরণী পাইয়ছি । আলোচ্য বধে বিদ্যাপীঠের কায্যের প্রসার হইয়াছে । এই বৎসরে বিদ্যাপীঠের সংলগ্ন তিনটি নুতন গৃহ প্রস্তুত হইয়াছে । আমরা এই সদনুষ্ঠানের সাফল্য কামনা করি । হিন্দু-মুসলমান সশস্তl— দেশের নান স্থানে হিন্দু-মুসলমান বিরোধ জাগিয়া উঠিয়াছে। સાહનિક, હિીં ૭ કિનારાના ફ્રિજૂમ્રમનના નર્ત તાજા হইয়। গিয়ছে । হিন্দুদের সাধারণ ও জন্মগত অধিকারে হস্তক্ষেপ করাতে স্থানে স্থানে এইরূপ গোলযোগ হইতেছে। আমরা নিয়ে মাত্র কয়টি দৃষ্টাস্ত দিলাম :--- বলেশ্বর ( উড়িষ্যা ) এগানে হিন্দুর একটি সংকীর্ষণের মিছিল বাহির করে, এবং বাদ্যভাণ্ড সহকারে প্রধান বাজারের ভিতর একটি মসজেদের সম্মুখ দিয়া গমন করে। সঙ্কীৰ্ত্তনের মিছিল যথাস্থানে পোছিলে বরখান কাজী মসৃগিদের কাছে বহুসংখ্যক মুসলমান জড় হইয়। জটলা করে এবং কেহ কেহ জেলা ম্যাজিষ্ট্রেটকে এই কথা মানহঁতে নয়। সেখানে সুবিধ হইল না বুঝিয় ফিরিবার কালে তাহার কয়েকটি মাড়োয়ারী-বাড়ী আক্রমণ করিয়া সদর দরজা ভাঙ্গিয় ফেলে । ইহা ছাড়াও তাহার স্বরাজ-আশ্ৰম আক্রমণ করে, কিন্তু পরে বন্দুকের ভয়ে তাহাব| চম্পট দেয় ! মাদ্রাজ হিন্দু তীর্থযাত্রীরা গান করিতে করিতে একটি মসজিদের নিকট দিয়া গমন করিতেছিল। সেই সময় কতকগুলি মোপল মুসলমান
