১৭৪ আমাদের দেশে দুর্গাপূজায় বড় নৈবেদ্য সাজায়। থালায় হাতীর কানের মত পুরী, বাথুয়া শাক ভাজা, পাকা শসার রায়তা, কাচা তেঁতুলের ঝোল, মহিষের দুধের দই, পেড়া । খাবার জিনিসের এমন অদ্ভুত যোগাযোগ কখনো দেখি নাই। আহারের পর নন্দলাল আমার সঙ্গে অনেকক্ষণ গল্পগুজব করিল। আমায় দেখিবার জন্ত উঠানে লোকে লোকারণ্য হইয়া গিয়াছে ও আমার দিকে এমন ভাবে চাহিতেছে যে আমি যেন এক অদৃষ্টপূৰ্ব্ব জীব । শুনিলাম, ইহারা সকলেই নদলালের প্রজা । সন্ধ্যার পূৰ্ব্বে উঠিয়া আসিবার সময় নন্দলাল একটি ছোট খলি আমার হাতে দিয়া বলিল—হজুরের নজর । আশ্চর্ষ্য হইয়া গেলাম—থলিতে অনেক টাকা, পঞ্চাশের কম নয়। এত টাকা কেহ কাহাকেও নজর দেয় না, তাছাড়া নদলাল আমার প্রজাও নয়। নজর প্রত্যাখ্যান করাও গৃহস্থের পক্ষে নাকি অপমানজনক—মুতরাং আমি খলি খুলিয়া একটি টাকা লইয়া থলিট তাহার হাতে ফিরাইয়৷ शिक्षा বলিলাম—তোমার ছেলেপুলেদের পেড়া খাইতে f१७ ।। নন্দলাল কিছুতেই ছাড়িবে না—আমি সে-কথাম্ব কান ন-দিয়াই বাহিরে আসিয়া হাতীর পিঠে চড়িলাম। পরদিনই নন্দলাল ওঝা আমার কাছারিতে গেল, সঙ্গে তাহার বড় ছেলে । আমি তাহাদিগকে সমাদর করিলাম— কিন্তু খাইবার প্রস্তাবে-তাহার রাজী হইল না। শুনিলাম মৈথিল ব্রাহ্মণ অন্ত ব্রাহ্মণের হস্তের প্রস্তুত কোনো খাবারই খাইবে না। অনেক বাজে কথার পরে নন্দলাল একাস্তে আমার নিকট কথা পাড়িল, তাহার বড় ছেলে ফুলকিয়া बद्देशंरब्रब्र उशभिलनात्रैौब्र छछ उरभनांब्र-उशिरक चांभांब्र বাহাল করিতে হইবে । আমি বিম্বিত হইয়া বলিলাম—- কিন্তু ফুলকিয়ায় তহশীলদার তো আছে—সে পোষ্ট তো খালি নেই ? তাহার উত্তরে নন্দলাল আমাকে চোখ ঠারিয়া ইসারা করিয়া বলিল-স্থদুর, মালিক তো আপনি । আপনি মনে করলে কি না হয় ? আমি আরও অবাক হইয়া গেলাম। সে কি রকম কথা! ফুলকিয়ার তহশীলদার ভালই কাজ কব্জিতেছে— তাহাকে ছাড়াইয়া দিব কোন অপরাধে ? প্রবাসী SNలిeg নন্দলাল বলিল—কত রূপেয়া হুজুরকে পান খেতে দিতে হবে বলুন, আমি আজ সাজেই হুজুরকে পৌছে দেব। কিন্তু আমার ছেলেকে তহশিলদারী দিতে হবেই হুজুরের। বলুন কত, হুজুর। পাচ-শ "এতক্ষণে বেশ বুঝিতে পারিলাম, নন্দলাল ষে আমাকে কাল নিমন্ত্ৰণ করিয়াছিল, তাহার প্রকৃত উদ্দেশু কি । এ-দেশের লোক যে এমন, তাহা জানিলে কখনো ওখানে যাই ? আচ্ছা ধড়িবাজ লোক তো ! নন্দলালকে স্পষ্ট কথা বলিয়াই বিদায় করিলাম । বুঝিলাম; নন্দলাল আশা ছাড়িল না। আর এক দিন দেখি, ঘন বনের ধারে নন্দলাল আমার অপেক্ষায় দাড়াইম্বা আছে । কি কুক্ষণেই উহার বাড়ীতে নিমন্ত্রণ খাইতে গিয়াছিলাম— ছু-খানা পুরী খাওয়াইয়া সে যে আমার জীবন এমন অতিষ্ঠ করিয়া তুলিবে—তাহ আগে জানিলে কি উহার ছায়া মাড়াই ? - নন্দলাল আমাকে দেখিয়া মিষ্টি মোলায়েম হাসিয়া বলিল—নোমোস্কার, হুজুর । F r —ছ । তার পর এখানে কি মনে করে । , —হজুর সবই জানেন । আমি আপনাকে বারো শ টাকা নগদ দেব। আমার ছেলেকে কাজে লাগিয়ে দিন। , , —তুমি পাগল নন্দলাল । আমি বাহাল করবার মালিক नञ्च । शांरक्षत्र छभिमांद्रौ, उitनग्न करछ अब्रशंरु: कद्रtङ পার। তাছাড়া, বৰ্ত্তমানে যে রয়েছে—তাকে ছাড়াব কোন অপরাধে ? বলিয়াই বেশী কথা না বাড়াইয়া ঘোড়া ছুটাইয়া जिभ । ক্রমে আমার কড়া ব্যবহারে নন্দলালকে আমি আমার ও ষ্টেটের মহাশত্ৰু করিয়া তুলিলাম। তখনও বুঝি নাই, নন্দলাল কিরূপ ভয়ানক প্রকৃতির মানুষ। ইহার ফল আমাকে ভাল করিয়াই ভূগিতে হইয়াছিল। डॅनिश भाहेल मूबदउँ छोरुघब्र श्रउ छांक यांना এখানকার এক অতি আবশ্বক ঘটনা। অত দূরে প্রতিদিন লোন্ত পাঠানে চলে না বলিয়া সপ্তাহে দু-বার মাত্র ডাকঘরে cणांक वाहेड । भषा-७लिब्रांद्र बनशैन, कुछब्र ७ डौष*
