পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অগ্রহায়ণ প্যালেষ্টাইনে হেরফের ఫిఫిd ८कान् इहशै। ७ब्र ? ७निबछिक जाडि डांब्रा हेडिभाषा শতাব্দী ধ’রে যুরোপীয় জ্ঞানের ধারাকে মঙ্গয় মজ্জায় গ্রহণ করেছে। রাশিয়া, জাৰ্ম্মানী, ইংলও আমেরিকায় শিল্প-বিজ্ঞানের চরমে পৌছেছে, আধুনিক সভ্যতার সব কল এদের আয়ত্তে। সাম্রাজ্যবাদী যুরোপের ধ্বংসমত্ত পায়োনিয়র এরা নয়, কলোনিয়ল সভ্যতা বিস্তারের জন্তে বোমাবারুদ-সংযোগে ধৰ্ম্মযুদ্ধে পরদেশ জয়ু কুরবার ব্রত ছিল না এদের অভিধানের মূলে। আপন সভ্যতার অাদিক্ষেত্রে এরা স্থান ফিরে চায় এবং ফেরবার ধোগ্য শক্তি রাখে। টেকৃনীকৃ এবং চৈতন্তশক্তির মিল ঘটেছে এদের ঐক্যবোধদৃপ্ত সমগ্র ইহুদী সত্তায় । , তবে কি বলতে চাই দেশ তারই, যার আছে টেক্‌নীকের জোর ? অার একটা প্রশ্ন হচ্ছে, দু-হাজার বছর আগে কোন দেশ কার ছিল ভাই নিয়ে আজকের দিনে কি ভাগবাটোয়ারা চলতে পারে ? এই কি নীতি ? ফুয়ের কোনটাকেই খণ্ডভাবে মানছি নে। টেক্‌নীকের দোহাই দিয়ে ফাসিষ্ট-দম্বারা দেশ লুঠ করেছে ; প্রলয় নামবে যদি প্রাচীন সভ্যতার লুপ্ত কবরের দাবী জানিয়ে টানাটানি চলে পৃথিবী জুড়ে। প্যালেষ্টাইনে ইহুদীর দাবীর সঙ্গতি ঘটেছে কেননা মূলে আছে মানব-সত্যের প্রেরণা, শত বাধা হত্য অপমান সত্ত্বেও বিশিষ্ট কোন সভ্যতার বিকাশ-চেষ্টা আত্মরক্ষার এই পরিচয়কে শ্রদ্ধা করতে হয়। যদি জানতাম ভারতবর্ষে দু-হাজার বছর আগে ইংরেজেরই সভ্যতার ছিল আদিস্থান, জাসত যদি ইংরেজ দেশহারার দল কঠোর যন্ত্রণার শিক্ষা নিয়ে, ত্যাগ নিয়ে, এবং দাবী জানাত সনাতন ধর্মের তীর্থমৃত্তিকার কোণে আপন জাতীয় সত্তাকে বাচিয়ে ভোলবার শেষ চেষ্টায়, তাহলে ভারতভূমিতে ইংরেজেরও যথার্থ অধিকার আছে মেনে নিতাম। প্রলুদ্ধ রাষ্ট্রশক্তির রণতরী বায়ুধান অস্ত্রশস্ত্র, সৈন্তসামস্ত যখন জন্তের দেশকে গ্রাস করতে বসে তখন নীতির কোন দাবীই টেকে না । ভাগাক্রমে ইহদীর সে-শক্তি নেই ; অর্থশক্তিও ক্যাপিটালিষ্ট্রের দানে নয়, বহু লক্ষ অসহায় নিপীড়িত জু-দের শনাকড়ি সংগ্রহ করেই এর জমি কেনবার, কল বানাবার '

  • পেয়েছে । এখানেও ত্যাগের শক্তিই প্রধান, প্রবলের * बिग न देइौद्र भारणडेहेिट्न ८कब्रवाब्र हेव्हाँब ।। ८ङ्गहे

R -سسسدچه ক্ষুধা যদি জাগবার উপক্রম দেখি জানব তাদের মরণদশ এল ব’লে । शृTांटलडेशेिरन इंझौब्र छांद्म नांदौ व्षां८छ् ।। ७हे नांदौब्र সীমাও স্বম্পষ্ট। দেশে আরবদের অধিকার কিছুমাত্র কম ব’লে মানব না। এই একটা দেশ যেখানে অনতিবিলম্বে সোশালিষ্ট-রাষ্ট্র না গড়লে দুঃখের অস্ত থাকবে না । নূতন সভ্যতা কেবলমাত্র ইহুদী বা আরবীয় হবার উপায় নেই, তাকে প্যালেষ্টিনীয় বিশেষ একটি সাম্যরূপ নিতেই হবে । ষে-পক্ষ এদিক দিয়ে দেশকে সামনে টানবে তারই প্রেয়োবুদ্ধিকে বাহিরেন্স জগৎ স্বীকার করতে বাধ্য। এ-কথাও জানা দরকার প্যালেষ্টাইনের নানান কেন্দ্রে ধৃষ্টীয় প্রতিনিধিদের সমান অধিকার, এমন কি জু-জারবদের চেয়ে বেশী । আরবদের কথা শুনলে মনে হয়. ওখানে আছে কেবল মসজিদ, পীর-স্থান ; জায়নিষ্টদের (Zionist) ম্যাপেও খৃষ্টীয় তীর্থের প্রসঙ্গ পড়েছে চাপা । চিরন্তন মানবের সাধনা যে-সব পাহাড়ে, শহরে, হ্রদের ধারে স্মৃতিবাধা হয়ে আছে তাকে অন্ম ধৰ্ম্মের অবজ্ঞা-আক্রমণ হ’তে বাচিয়ে রাখা উচিত এ-কথা মানবার জন্যে খৃষ্টান হওয়ার দরকার করে না। বিশুদ্ধ হিন্দুরই জানার কথা বুদ্ধ-গয়ার মন্দিরাঙ্গনে পশুবলি দেওয়াটা কত বড় বৰ্ব্বর অধাৰ্ম্মিক ব্যাপার । দিন-কাল মন্দ পড়েছে। আধুনিক অতিবুদ্ধির কাছে কিসের দোহাই দেব ? ইহুদীর সঙ্গে আলোচনা ক’রে বোঝানো চলে ; খৃষ্টীয় এবং ইসলাম ধর্মের অধিকার তারা অমর্ধ্যাদা করবে না রক্ষানিষ্পত্তির কালে, কিন্তু তাদের হাতেও কর্তৃত্ব ছেড়ে দিলে চলবে না । আরবদের মমতা কম, ইহদীর বিলাপ-প্রাচীরে ( Wailing Wall-q ) Hosni zvērtēts qStrze ওদের বাধল না—দু-বছর আগেকার কথা । অতএব দেখা যাচ্ছে ত্রিধৰ্ম্মের উদ্ভবের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত এই প্যালেষ্টাইনে আরব ইহুদী এবং খৃষ্টান স্কুরোপের সম্মিলিত চেষ্টায় কোন রাষ্ট্ৰতন্ত্রের বিধি প্রচলিত হ'লে তবেই রক্ষা । যথার্থ লীগ-অব-নেশনস যদি কোথাও থাকত তাহ’লে ইউরোপের একমাত্র প্রতিনিধিরূপে ইংরেজের আস্ফালন চলত ন—সাম্যশাসনের ভিত্তি গড়াও সহজ হ’ত। এখন যা দেখছি তাতে ইহুদী-নেতাকেই যত দূর সম্ভব ঠিক পথে চুলতে এবং চালাতে হবে।