অগ্রহায়ণ ৰিবিধ প্রসঙ্গ-প্যাস্টোইন ও আফ্রিকার সহিত ভারতবর্ষের তুলনা ২৭৯ বৈশিষ্ট্য আছে । অন্ত প্রদেশের লোকদের যেমন তাহাদের বৈশিষ্ট্যের সহিত যোগ রাখা উচিত, বাঙালীদেরও সেইরূপ রাখা উচিত। প্রবাসী বাঙালীদের তাহ রাখিতে হইলে যেমন বিদ্যালয় জাবগুক, তেমনি কলেজও আবগুক । অবশু মৃত্ত জায়গায় প্রবাসী বাঙালীরা থাকেন, সৰ্ব্বত্র তাহাদের বিদ্যালয় ও কলেজ থাকা বা শুধু বিদ্যালয় থাকাও সম্ভবপর नाङ् । किच्च झैिौर७ cश्धन विक्राणघ्र चारछ्, ८नडेङ्गु বাঙালীদের কলেজও স্থাপিত করা অসম্ভব নহে। দিল্লীতে সর নৃপেন্দ্রনাথ সরকার সব ব্রজেন্দ্রলাল মিত্র প্রমুখ সরকারী মহলে প্রভাবশালী বাঙালী আছেন। অধ্যাপক নিশিকান্ত সেন মহাশয়ের মত যোগ্য ব্যক্তি স্বয়ং দিল্লী বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিষ্টার। দিল্লীতে বাঙালীর একটি কলেজ করিতে পারেন কিনা, তাহা মনোযোগপূর্বক বিবেচনা করা উচিত। অবশু, এরূপ কলেজে অ-বাঙালী ছাত্রেরাও শিক্ষা লাভ করিতে অধিকারী হইবে । বঙ্গের বাহিরে যেখানে যেখানে সম্ভবপর, সেখানে বাঙালীদের বিদ্যালয় ও কলেজ থাকার নিতান্ত প্রয়োজনীয়তা প্রদর্শনের উদ্বেগু ইহা নহে, ষে, বাঙালীর কাহারও সম্বে মিশিবে না বা বঙ্গের বাহিরের কোন প্রাদেশিক ভাষা শিখিবে না। তাহ অবশুই শিখিবে। কিন্তু তাহাদিগকে মাতৃভাষা ও সাহিত্য এবং বঙ্গীয় সংস্কৃতির সহিত বিশেষ করিয়া যোগ রাখিতে হইবে। বাল্যকাল হইতে ও যৌবনে যাহাতে এই যোগ রক্ষিত হয়, তাহার জগুই স্থল ও কলেজ স্থাপনের প্রসঙ্গ উত্থাপন। আশা করি পুরাতন দিল্লী ও নয়া দিল্লীর বাঙালীরা আমাদের প্রস্তাবটি বিবেচনার যোগ্য মনে করিবেন। বাঙালীর “ভাবপ্রবণতা”র একটি ভাল দিকৃ অধ্যাপক দেবনারায়ণ মুখোপাধ্যায় আগার ট্রেনিং কলেজের প্রিন্সিপাল । তিনি “প্রবাসী সম্মেলনী’তে নিয়মিতরূপে লিখিয়া থাকেন। জ্যৈষ্ঠ সংখ্যায় ৰাহ निशिशरख्न, डाश श्रड करबकः क्षा फेकूङ कब्रिघ्न দিতেছি । 曼 आधारिशद बज्र नावहे थाङ्कक म कन, आधब अकग्ने ७बन ॐद्र चक्किांबी-शाब्र विक्रछ जाबब अtभक कथt cजरन७ जानि না । সে গুণটি ভাবপ্রবণতা। অবস্থা অম্বুসারে এই গুণটি আমাদের স্বজুগে বানায়, আবার অল্প দিকে আমাদের "আপনভোলা, পাগলপাৱা” করে আত্মত্যাগের চুড়াগু দেখাষার অবসর या श्वायाश्न cमग्र । अझे छूई अदहांब्र भांकथांtनग्न षष्ठसनि खब्र কল্পনা করা যায়, সে সবগুলিই জামাদের মধ্যে আছে বলেই DDD DBD DDBB BBBS BB DD BBB SSSSSS DDD DDDS विएनएद श्रङि नाथांद्रण cलाएकब्र७ वृक्षt ७ अरुञ्जाब *ांज श्रब्रूहि ।••• [ "ভাবপ্রবণতা" থাকায় আমরা অনেকে বঙ্গের বাহিরে ] স্থানীয় জীবনের উপর একটা বিশিষ্ট রূপের ছাপ রেখে ষেতে পেরেছি। আর এ কাজ শুধু কমিসেরিয়েটের বাবুরাই নন কি শিক্ষক, কি উকীল, কি ডাক্তার, এমন কি সাধারণ চাকুরে পর্ষ্যজ্ঞ সকল স্তরের প্রবাসী বাঙ্গালীরাই কোথাও না কোথাও এরূপ করতে সমর্থ হয়েছেন । কল্পনা বা আবেগের ম্রোতে ভেসে যেতে ও ভালিয়ে নিয়ে যেতে সময়বিশেষে আমরা যেমন বা যতখানি পারি, ভারতের অন্ত কোন জাতি বোধ হয় তেমন বা ততখানি পারে না । “ভাবপ্রবণতা”র মন্দ দিকূট স্থবিদিত। প্যালেষ্টাইন ও আফ্রিকার সহিত ভারতবর্ষের তুলনা ・ て ডক্টর ক্রযুক্ত অমিয়চন্দ্র চক্রবর্তী জামাদিগকে जिर्थिप्नाएझ्म : “ভারতবর্ষে ইংরেজ আসিয়া “শ্বেত মানুষের বোঝা’ স্বন্ধে লইয়াছেন এবং নিয়ত চরম স্বাৰ্থত্যাগের দ্বারা সভ্যতার প্রসাদ বিতরণ করিতেছেন। আশ্চর্ধ্যের বিষয় এই যে সরকারের কৃপাবৰ্ষণ সত্ত্বেও অকৃতজ্ঞ ভারতবাসী অন্নবস্ত্র, চিকিৎসা এবং মানুষের বাসযোগ্য ব্যবস্থার অভাৰ সম্বন্ধে অভিযোগ করিতে এবং মারী ম্যালেরিয়ায় দলে দলে মরিতে छ्ॉरप्ल नों ! “প্যালেষ্টাইনে ম্যাণ্ডেট-রাজ চলিয়াছে, সেখানেও আরব গ্রামের অবস্থা শোচনীয় বলিয়াই মনে হইয়াছিল। অথচ প্যালেষ্টাইন কমিশনের রিপোর্ট অনুসারে তাহ। ভারতবর্ষ বা चाङ्गिकांब्र छूणनां★ बइ उc१ cखंé । वैशिव्रां ७ कषा বলিতেছেন তাহারা বিকারগ্রঞ্চ সোগুলিষ্ট ইংরেজ নন, প্রবীণ রাষ্ট্রন্থিসম্পন্ন ইংরেজ প্রতিনিধি। অতএব দেখা ৰাইতেছে, ইংরেজই প্যালেষ্টাইনে গিয়া মনের স্কুলে ভারতের ছরবস্থার কথা স্বীকার করি ফেলেন—বোধ করি আৱৰगथनाब्रष्क झङझाडांब यछिडूड कब्राü ७कांख नाकाब्र ‘दिषत्र
