পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দুই দিক জীপুষ্পরাণী ঘোষ সালজাক নদীটির দৃপ্ত বিশেষ মনোরম নয়। এর পূর্বতীরে ঐহীন, মান, নিস্তব্ধ একটি ক্ষুদ্র গ্রাম । ভাড়া জেবার পয়সা না থাকায় খেয়া পার হতে অসমর্থ क्रौ५कां★, नै4 ७कमज ठिकूरकब्र भङ छब्रांछौ4 दोफ़ौखणि নদীর একেবারে তীর ঘেঁষে উঠেছে। তাদের ভাঙা দেওয়ালগুলি পরস্পরের উপর ভর দিয়ে কোন রকমে দাড়িয়ে আছে, ঘুর্ণ-ধরা খুটিগুলো অনেক কষ্টে কোন রকমে গৃহের ভার বহন করছে। এদের কুদর্শন জানলাগুলি যেন বিদ্বেষপূর্ণ দৃষ্টিতে ওপারের স্বন্দর বাড়ীগুলির দিকে চেয়ে ভ্ৰকুটি করছে। ওপারের বাড়ীগুলি খানিকটা দূরে দূরে অবস্থিত ; মাঝে মাঝে আবার ছুটে বাড়ী একসঙ্গে নিৰ্ম্মিত शग्नरु । बउ नूद्ध नृ४ि व्रण-कूररुणिकाष्हक वर्षांख् शन्द्र অবধি নদীতীরস্থ শুrমল সমতলভূমিতে ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত স্বত্র স্বরম্য অট্টালিকাশ্রেণী দেখা যায়। এপারে কিন্তু আলোর চিহ্নমাত্রও নেই—জাছে শুধু গভীর অন্ধকার বিরাট নিগুৰতা আর তার সঙ্গে জীবনভারক্লাস্ত উদাসীন নদীর স্বছ অবিরাম কলধ্বনি। স্বর্ধ্য অস্তোন্মুখ, পতঙ্গদলের গুঞ্জনে চতুর্দিক মুখরিত হয়ে উঠেছে—নদীকূলের শরবনের ভিতর দিয়ে বাতাস প্রবাহিত হচ্ছে । একটু দূরে একটি নৌকা আসতে দেখা গেল । नशैडौब्रश् ७कछ वाफ़ौब्र बांब्रामाब ८ब्रनिष्ठ छब्र शिरव्र **, नैनीं ७क,ि औरणांक ८नौकांब्र निद्रक ८ळ्रबू नैग्निरब्र আছে । রৌজের তেজ নিবারণ করবার জন্ত সে অতি ক্ষীণ হাত দিয়ে চোখ ঢেকে রেখেছে। দূরে যেখানটি দিয়ে নীেৰ আসছে সেখানে স্বর্ধের আলো পড়ে নদীর জল সোনার মত চক্চক্ করছে—মনে হচ্ছে যেন নৌকাটি ইবর্ণনির্মিত দর্পণের উপর দিয়ে ভেসে আসছে। উজ্জল গোধূলি-জালোয় স্ত্রীলোকটির পাণ্ডুর মুখমণ্ডল শই দেখা যাচ্ছে। মনে হচ্ছে তার মুখেই নে জালে৷ রয়েছে। অমাবস্তার রাত্রেও যেমন সমুদ্রবক্ষে তরঙ্গfশরে গুঞ্জ ফেনপুঞ্জ দেখা যায়, তার মুখও যেন সেই রকম জাপন শুভ্রতায় জ্যোতিৰ্ম্ময় হয়ে উঠেছে। তার ভীতিপূর্ণ হতাশ চোখদুটি যেন কিসের অন্বেষণে ব্যস্ত তার ক্লান্ত মুখে দুৰ্ব্বল कौन ७क यूछ् शनि कूर ऐं★♚रक बद्दछै, क्रूि फेबज्र ললাটের ঋজু রেখাগুলি সমস্ত মুখমণ্ডলে গভীর নিরাশার ছাপ একে দিয়েছে। - গ্রাম্য গীর্জায় সান্ধ্য উপাসনার ঘণ্টা বেজে উঠল । অস্তগামী সূর্ব্যের দিক থেকে চোখ ফিরিয়ে নিয়ে সে ইতস্ততঃ এমন ভাবে মাখা নাড়তে লাগল, দেখে মনে হয় যেন ঘণ্টাধ্বনি যাতে তার কানে প্রবেশ করতে না পারে সেই জন্তই সে এই রকম করছে। যেন ঐ জবিরাম ঘন্টাধ্বনির উত্তরেই সে অফ টম্বরে বলল, *আর আমি পারি নে, আর আমি অপেক্ষা করতে পারি নে।” - किरू धर्के दांछरङहे जांशंज । যেন গভীর যন্ত্রণায় কাতর হয়ে সে অস্থিরভাবে পায়চারি করতে আরম্ভ করল। তার বিষণ্ণ মুখমণ্ডলে নিরাশার ছায়া এবার আরও গভীর হয়ে ফুটে উঠেছে। কান্নায় সমস্ত শরীর ভেঙে পড়তে চাইলেও যখন কিছুতেই কায় আসতে চায় না সেই সময়কার মত মৰ্ম্মভেদী দীর্ঘনিশ্বাস তার বক্ষপঞ্জর ভেদ ক’রে উখিত হ’তে লাগল। বহু বর্ষ ধরে সে এক ঘন্ত্রণাদায়ক রোগে ভুগছে— রোগের জালায় সে এক মুহূৰ্ত্তও স্বস্থিরভাবে থাকতে পারে না। না পারে বসতে, না পারে দাড়াতে, না পারে গুতে । অনেক বিজ্ঞ, প্রবীণা স্ত্রীলোকের কাছে সে পরামর্শ নিয়েছে, अरिनक ऊँौtर्षब्र जरण cन त्रोन क्रब्ररक्ष्, किस्त्र किङ्घटङहे কিছু হয় নি। অবশেষে সে গত সেপ্টেম্বর মাসে সেন্ট বাখলোমীর তীর্ষে গিয়েছিল-সেখানে এক জন একচকু