পৌষ मां८भांमद्ध क7ांनांण छनश्रृंtसंब छैश्रृंकाब्र करब्रएइ ७ कब्र थांई कब्रt चक्कांग्न श्ध्न नि, डांश्ल डांब्रt ख्वांtनांलन कब्रह्द मां । ৰাহোক, আপনাকে বিস্তৃত ভাবে জানালাম, আপনার যদি এবিষয়ে দৃষ্টি পড়ে তাহলে দরিদ্র নিরয় কৃষকদের কিছু উপকার হতে পারে এই আশায়। এলাহাবাদে নিখিল-ভারত রাষ্ট্রীয় সমিতির আপিলে এ বিষয়ে একটি বিবরণী বৰ্দ্ধমান জেলা রাষ্ট্রীয় সমিতির সভাপতি দিয়েছেন। আপনি সেখান থেকে জ্ঞাতব্য বিষয় জানতে পারেন । ব্যক্তিগতভাবে পণ্ডিত জহরলালও এ-বিষয়ে অবগত আছেন । গত কল্যের সংবাদপত্রে দেখলাম বঙ্গীয় সেচ-বিভাগের চীফ এঞ্জিনিয়ার কেন্দ্রীয় সরকারের নিকট সেচ বিষয়ে কয়েকটি প্রস্তাব পাঠিয়েছেন । এই সংবাদ দেখেই আপনাকে পত্র লিখবার ইচ্ছা হ’ল, কারণ কেন্দ্রীয় গবর্ণমেণ্টকে বাংলার এঞ্জিনিয়ার কি প্রস্তাব দিয়েছেন তা জানার ইচ্ছা থাকলেও আমাদের ইচ্ছা যে কত দূৰ সীমাবদ্ধ তা উপলব্ধি করতে পারলাম। আমার মনে হয়, বাংলার এঞ্জিনিয়ারের প্রস্তাবটি হতে আমাদের দামোদর ক্যানালের সম্বন্ধে অব্যক্ত NՑՎեՇ عصصتضsضصـ. উপলব্ধি করে আমার মনে হ’ল, আপনাদের মত কোন বিশেষজ্ঞ ७ बिक्सािई शखिब ७ क्रिङ्ग घृडे आक६१ कच्च अद्भाजन । डाइँ এই পত্র লিখলাম। আশা করি আপনার বহুমূল্য সময় এই ভাবে নষ্ট করার জন্ত আমাকে ক্ষমা করবেন। আমি বৰ্দ্ধমান জেলা কৃষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক, সভাপতি বা জেলা-কংগ্রেসের সভাপতির দ্বারাই এই চিঠি লেখাতাম, কিন্তু বর্তমানে তাদের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ হওয়ার সম্ভাবনা নেই, সেই জন্য আমি নিজেই লিখলাম। আপনার নিকট হইতে কোনরূপ আশাব্যঞ্জক পত্র পাওয়া মাত্র আমি তাদের জানাব । ইতিমধ্যে আপনি আদি কোন তথ্য র্তাঙ্গর কাছ থেকে সংগ্ৰহ করতে চান তাদের কাছে লিখলেই তারা পাঠাবেন । তাদের সঙ্গে আমার বিশেষ পরিচয় আছে—আপনি তঁদের কাছে লিখলেই তার সংবাদ পাঠাতে অবহেলা করবেন না । বৰ্দ্ধমান জেলা কৃষক-সমিতি বা জেলা কংগ্রেপ-কমিটির আপিস, বৰ্দ্ধমান, এই ঠিকানাতেই তাদের নিকট চিঠি যাবে। আপনাদের মত ব্যক্তিদের কাছে দেশ অনেক কিছুই আশা করে বলেই আমিও আশা ক'রে আপনাকে পত্র লিখিলাম । কিছু না কিছু জানতে পারতাম। আমাদের এই অক্ষমতা নবাবনগর, পোঃ সাহেবগঞ্জ, জেগা বৰ্ধমান । ১১৩৭ অব্যক্ত শ্ৰীসুরেন্দ্রনাথ দাসগুপ্ত একটি কথা কইব কানাকানি, ছুটে চলে বেঁকে নদীর পানে, দেখে, যেন হয় না জানাজানি, ছলছলিয়ে সে ব্যথা গায় গানে — সে কথা কয় তারা রাতের বুকে, - যখন সবে ঘুমায় গভীর মুখে। স্পষ্ট করে কইব ভাবি ধারে, এক নিমেষে হারিয়ে ফেলি তারে, সে ব্যথাতে বোটার বাঁধন খুলে, আঁধার যেমন পাথর হয়ে রয়, ঝরে পড়ে শিউলি তরুর মূলে, তবু একটু পরশ, নাহি সম । সেই ব্যথাতে বাতাস কেঁদে ধায়, ফুলের পরে শিশির রেখে যায়। ফুলবাগানে পদ্মবনের মাঝে, এই কথারি নুপুরখানি বাজে, পাহাড়ঘেরা কাননভূমি হোতে, ব্যথায় ভরা ছায়ার অনুভবে ঝরণা যখন নেমে আসে স্রোতে, ভুবন চলে মহা মহোৎসবে ।
