পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ra প্রবাসী ১৩৪৪ ' পার, কেষ্টর মা। মেলায় বেছে তা থেকেও ত কিছু পেতে।' কেষ্টর মা বলিল, “আর নজরের যুত নেই, ম-ঠাকরোণ জং গুলতেও পারি নে। আমাদের মাটির পুতুলে তোমাদের খোকার ভোলেন না, ম-ঠাকরেণ। বউরো বলেন, মাটির জিনিষ পড়লেই ভেঙে যায়। এখন ওই যে রবারের ভেপু হয়েছেন, কেমন কাচের পুতুল—ওনারাই ত আমাদের অন্ন মারলে। (তখনও জাৰ্শেনী বা জাপানের স্বন্দর সুন্দর হরেক রকমের নয়নমুগ্ধকর খেলনা আমদানী হয় নাই ! ) { তার পর আরও অনেকক্ষণ দুঃখ করিয়া নাতিটিকে কোলে চাপিয়া বুড়ী উঠিয়া গেল। একদিন সকালে পরিচিত এক দোকানী আসিয়া কৃষ্ণের হাতের তৈয়ারী হাড়ি-কলসী জলের দরে কিনিয়া লইল । জিনিষগুলি গাড়ী ভৰ্ত্তি হইবার সময় কৃষ্ণের মায়ের বুকফাটা কান্নায় পাড়ার লোক আসিয়া সে বাড়ীতে জড় হুইল । কৃষ্ণ যেন আর একবার নূতন করিয়া মরিল। বৈকালে মেটে ঘরের ছয়ারে তালা লাগাইয়া নাতি কোলে করিয়া চোখের জলে ভাসিতে ভাসিতে বুড়ী ভিটা ছাড়িয়া বোনের বাড়ী চলিয়া গেল । নিকয়েক পরে রামকান্ত একদিন আমাদের বাড়ীতে আসিয়া ডাকিল, “বাবাঠাকুর ' --কি রামকান্ত-জা ? —একটা নেখাপড়া করতে হবে যে, ভাই ? পিতাঠাকুর সবিস্ময়ে বলিলেন, “কিসের লেখাপড়া ? ब्रांधकांख दणिण, 'cडांभांब्र श्ब्रङ भtन cनशें, बांदां*ांकूब्र, তোমার ঠাকুরদার কাছে তিন কুড়ি টাকা ধারি। ভেবেলাম গতর দিয়ে শুধবে, তা এ জন্মে হ’ল না । এই ত শরীলের অবস্থা, কবে আছি, কবে নেই, বেরাভূনের ঋণ নিয়ে ত মরতে পারব না, যমদূতের বড় ভয় করে। একটা নেখাপড় কর ।” 歌 পিতাঠাকুর পুনরায় বলিলেন, কিসের লেখাপড়া r —আমাদের বাস্তুভিটে তোমার নামে নিখে নাও৭ -न कि ! *cडांभब्रां षां दरव ८कtषां★ ? -बेिनि घब्र वैश्विर७ मिटणन मां, डिनिझे छांटन-eहें বিদেভ পুরুষ । - পিতাঠাকুর সানা দিয়া বলিলেন, “তা ভেব না, রামকান্ত জা, গোবিন্দ তোমার মানুষ হ'লে--” রামকান্ত গোবিন্দর নামোচ্চারণে জলিয়া উঠিল। বলিল, “আমি করেছি ট্যাক ধার, আমি শুধবো । সে পারে ভিটে খালাস ক’রে নেয় যেন । তার কি তোয়াক্কা রাখি, বল ?’ —সে ত তোমারই ভাই। রামকাস্ত হা-হা করিয়া হাসিয়া উঠিল, “যমের জাল नग्न-७ यांख्न गद्र मा, बांदां*ांकूद्र । कोई व्षांभांब्र भूब्रॉब्रि আর ভাই কেউ নেই। মরেছে। কবে নেখাপড় করব বল ?’ পিতাঠাকুর বলিলেন, ‘তোমার ভিটে নিয়ে আমার মনে কি শাস্তি আসবে, রামকান্ত-দা ? তোমরা কামার, আমরা ব্রাহ্মণ এ-জ্ঞান বাবা বা ঠাকুরদাদা কখনও করেন নি। পর ভাবলে কি তিনি টাকা দিতেন । টাকা আমার চাই নে।" রামকান্ত সজল চক্ষে বলিল, “তা জানি দেবতা। তবু ঋণ পাপ, মহাপাপ। এই জন্মের ফলে একে ত এই অবস্থ, দোহাই বাবাঠাকুর, পরের জন্মে আর মোরে দধে মেরে না। छूभि घनि चांभांब्र भ१ cथरक नाँ cब्रश३ बांe, ७३ माeब्राब्र নীচেয় না খেয়ে গুকিয়ে মরবো । অনেক বুঝাইলেও অবুঝ রামকান্ত বুঝিল না। তার মুখে এক কথা, ঋণ পাপ, মহাপাপ । দোহাই বাবাঠাকুর, মোরে ডুবিয়ে মের না।’ , পিতাঠাকুরের নামে সাত পুরুষের জন্মভিটা রেজেক্ট্রী तब्रिञ्च निष्ठ ब्रांभकाख थ१भूख शहेण । देशद्र भद्र७ किहूश्नि সে এখানে ছিল। তার পর এক দিন বৈশাখের প্রথমে কামারশালা তুলিয়া দিয়া সামান্ত যন্ত্রপাতি ও মুরারিকে সঙ্গে করিয়া গ্রাম ছাড়িয়া গেল । তার পর হইতে রামকান্ডের সংবা পাওয়া যায় নাই। ষেদিন সকালে রামকান্ত &ांभ डrांशं क्रब्र ८गई दिन ৰৈকালেই কুমোর-বাড়ীতে কান্নার শব্দ শোনা গেল । কায়ার শব্দ শুনিয়া সকলে কুমোর-বাড়ী আসিলেন । আসিয়া