পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&8 ৰৈরিণী বলিয়া বশিত হইয়াছে। উত্তরতম ভারতে স্ত্রীগণ মদ্যপায়ী ছিলেন এবং জ্যেষ্ঠের বিধ স্ত্রীকে কনিষ্ঠ বিবাহ করিতে পারিতেন । ঐতিহাসিক কিন্তু লক্ষ্য করিবেন যে বিভিন্ন দেশের এই ভিন্ন ভিন্ন আচার-ব্যবহার ও সামাজিক বিধানের ব্যবধান অতিক্রম করিয়া, এই বিভিন্নতাকে ভেদ করিয়া, তাহার মধ্য দিয়াই একটি বিশাল ভারত যুগে যুগে গড়িয়া উঠতেছিল। হিন্দু চিরকালই বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য, ভেন্ধের ভিতর দিয়াই অভেদের অনুসন্ধান করিয়৷ আসিতেছে । সেই মানসিক গতির বলে জাতীয় জীবনের উপাদান-স্বরূপ কাশ্মীর হইতে কুমারিকা পৰ্য্যন্ত সমগ্র দেশটিকেই হিন্দু নিজস্ব দেশরূপে গঠন করিয়া লইতে পারিয়াছিল। পুরাতন জার্ধ্যাবর্তের সীমা অতিক্রম করিয়া আৰ্যসভ্যত বিষ্কাগিরি লঙ্ঘন করিয়া অচিরে আসমূদ্র সমগ্র ভারতভূমিতে ধখন প্রসারিত হইয়া পড়িল, সেই দিজিয়ের পরিচয় পরবর্তী কালের শাস্ত্রে বিশেষভাবে প্রকাশিত হইয়াছে। সমগ্র ভারতবর্ষকে নানাবিধ শ্লোকের शब হিন্দুমাত্রেরই অখণ্ড মাতৃভূমি দেশমাতৃকার বিরাট মুঞ্জিস্বরূপ পরিকল্পিত করা হইয়াছে । প্রমাণস্বরূপ মাত্র কয়েকটি শ্লোক এখানে উল্লেখ করা হইল :– (১) গঙ্গেচ যমুনেচৈৰ গোদাবরি সরস্বতি । নখুঁজে সিন্ধকাৰেরি জলেইস্মিন সন্নিধিক্ষুেব্ধ । (২) মহেক্সে মূলয় সহঃ শক্তিমান খঙ্ক পৰ্ব্বত: । ৰিদ্ধাশ্চ পরিপাত্রশ গগুৈতে স্কুলপৰ্ব্বতাঃ । (७) जादाथा। बभूद्रो माद्रा कांनी कांको बकखिक । नूद्री चांब्रांक्ठी रेछव मरेखछ cमांक्षांब्रिकाः ॥ এই সমস্ত শ্লোক ধাৰ্ম্মিক হিন্দুমাত্রেই প্রতিদিন উপাসনার সময়ে আবৃত্তি করেন এবং এই আবৃত্তি-প্রণোদিত ধ্যানের দ্বারা তাহার মানস-ফলকে স্বদেশের রূপচ্ছবি স্থম্পষ্টরূপে অঙ্কিত হয়। দেশাত্মবোধকে উদ্বুদ্ধ করিবার এমন সহজ, সরল উপায় খুব কম ধৰ্ম্মে বা শাস্ত্রে উদ্ভাবিত হইয়াছে। প্রথমোক্ত শ্লোকের মর্শ ধারণা দ্বারা উত্তর-পশ্চিমে সিন্ধুনদ-তীরবাসী পাঞ্জাৰী, মধ্যভারতে গঙ্গা-কালিন্দী-ভটবাসী এবং স্বরে দক্ষিণে কাবের বা তাপী নদীতীরে অবস্থিত স্বাক্ষাজী ভারতবাসী সকলেই একই ভাবধারায় জহুপ্রাণিত श्रेश অখও, বিশাল ভারতের ঐক্যস্থত্রে গ্রথিত ছুইয় ৰ স্ব প্রাদেশিক সীতার ব্যবস্থান যুতিক্রম করিতে गभर्ष প্রবাসী ১৩৪৪ হন এবং প্রত্যেৰেই নিজেকে পাঞ্জাবী, হিন্দুস্থানী বা মাত্রাঙ্গী জ্ঞান না করিয়া ভারতের সন্তান বলিয়া মনে করিতে পারেন। হিন্দুধৰ্ম্ম এই ভাবেই যুগে যুগে ভারতের জাতীয় জীবনের পুষ্টি সাধন করিয়া জাসিতেছে। প্রাচীন ধৰ্ম্মশাস্ত্রকারগণ শুধু যে দেশমাতৃকার বিরাট দেহ नाना मरज चक्डि कब्रिशरश्न ठाश नार। उ५ घननौ জন্মভূমির ধান কিংবা “বন্দেমাতরম্ গান করিয়াই উহার ক্ষান্ত হন নাই। ধর্মের অনুষ্ঠান এবং অন্ধস্বরূপ তীৰ্থপৰ্যটন প্রবর্তন করিয়া কি উত্তরে, কি দক্ষিণে,কি পূৰ্ব্বে, কি পশ্চিমে, প্রত্যেক ভারতবাসীকেই স্বকীয় মাতৃভূমির সহিত ঘনিষ্ঠ পরিচয় করিবার অবসর ও স্বৰোগ দিয়াছেন। হিন্দুমাত্রেরই “চার ধাম করিয়া আসা ধৰ্ম্মজীবনের একটি গৌরবের বিষয়। শঙ্করাচার্ধ্যও তাহার দার্শনিক বুদ্ধির দ্বারা সিদ্ধান্ত করিলেন যে এই চার ধামেই র্তাহার ধৰ্ম্মমতের কেন্দ্রস্বরূপ চারিটি মঠ স্থাপন করা কৰ্ত্তব্য। অদ্যাবধি দক্ষিণে শৃঙ্গেরী মঠ, পূৰ্ব্বে পুরীর গোবৰ্দ্ধন মঠ, পশ্চিমে দ্বারকার শারদী মঠ এবং উত্তরে বদরি-কেদারের নিকট জোশী মঠ ভারতবর্ষের নানা দিক হইতে তীর্থযাত্রী আকর্ষণ করিয়া থাকে। সেইরূপ : দক্ষিণী হিন্দু যেরূপ বারাণসী, পুঙ্কর, হরিদ্বার বা অমরনাথকে সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ পবিত্র ধৰ্ম্মক্ষেত্র বলিয়। স্বীকার করেন, উত্তর ভারতের হিন্দুও স্বদুর রামেশ্বর বা কুমারিকা পৰ্যন্ত তীর্থभर्षाप्लेन कब्रिवांद्र छछ नर्कमा चांकूण श्ब्राँ थांरकन । देश ছাড়া আবার প্রত্যেক সম্প্রদায়ের জন্ত পৃথক পৃথক তীর্থ তালিকা নিদিষ্ট হইয়াছে। শৈব, শাক্ত বা বৈষ্ণবের আপন আপন বিশেষ তীর্থক্ষেত্র নির্দিষ্ট রহিয়াছে। শৈবের কাশীবিশ্বনাথের অনুরূপ বৈষ্ণবের মথুরা-বৃন্দাবন এবং শাক্তের • খণ্ডিত-সতীচ্ছে-বিজড়িত ৫১ পীঠস্থান। বিষ্ণুপুরাণ, গুড়পুরাণ, মহাভারত প্রভৃতি ধৰ্ধগ্রন্থে যেরূপ দীর্ঘ দীর্ঘ खैौर्थ-डाँजिक गब्रिविडे ब्रश्च्चिारक्ष, फाशरज्र भएन इच्च ८५ স্বামাদের জন্মভূমি ভারতভূমির প্রত্যেক অংশই একটি তীর্থস্থান, উহার প্রত্যেক নদনদী, গিরিকম্বর সবই পুণ্যভূমি। 'স্বদেশপ্রেম ও প্রাকৃতিক সৌন্দৰ্যবোধ এস্থলে একই ভাবে মিশিয়া গিয়া ভারতবর্ষের প্রত্যেক রমণীয় স্থানকে भक्बि डौर्षशत्न शब्रिपठ कब्रिबाररू । जाड़े चख श्धूित्र চরম তীর্ষস্থান তুষারহারধবল হিমালয়ের জগম্য চুড়া আখৰ