পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سيhtه 3: প্রবাসী S\888 ङांशद्र बूषा भांड यांच्च कैॉबिच्चाहे ८कणिtणन, “७ কোথায় নিয়ে এলি রে বাবা । বেঘোরে প্রাণটা ধাবে নাকি ?” তাহার ছেলে চটিয়া গিয়া বলিলেন, “গেলেই ত ভাল । ম{-গঙ্গার কোলে হাড় ক’খান রেখে যেতে বড় যে সাধ হয়েছিল, বোঝে এখন ঠেলা ।” বিমল বলিল, “না, না, কোন ভয় নেই, এখনই ভিড় কমে যাবে। একটু এ পাশে সরে দাড়ান। এ রকম ভিড় এখানে বার মাসই হচ্ছে, কখনও কেউ মারা যেতে ত দেখি নি। একটু লোকের ঠেলা কমুক, তার পর বেরিয়ে भिरञ्च श्रृंiफ़ौ कब्र क्षारद ।” পঞ্চানন দ্বিয়ের হাড়ি দুই হাতে উচু করিয়া তুলিয়া ধরিয়া চীৎকার করিয়া বলিল, “এদিকে, এদিকে। এইখান দিয়ে বেরিয়ে এস।” বিমল বলিল, “আমরা ঠিক বেরচ্ছি, তুমি তোমার দ্বিয়ের জালা সামূলাও।” লোকের ভিড় পাচ-ছয় মিনিটের মধ্যে অনেকখানিই কমিয়া গেল। বিমল সকলকে লইয়া অগ্রসর হইল, বৃদ্ধাকে অভয় দিয়া বলিল, “আর কোন ভয় নেই, এবার ক্রমে রাস্ত পরিষ্কার হতে থাকবে ।” পঞ্চানন তখন প্ল্যাটফর্মের বাহিরে আসিয়া পড়িয়াছে । বীরেনবাবুকে জিজ্ঞাসা করিল “একখানা গাড়ীতেই হয়ে যাবে বীরেন বাৰু বলিলেন, “আগে মিন্থকে পৌছে দি, তার পর আমরা যেদিকে হয় যাব। তোমার বোডিং কোনদিকে মা ?” মৃণাল বলিল, “কর্ণওয়ালিস স্ত্রীটে।” বিমল বলিল, “তাহলে অনেকখানি এগিয়ে যেতে হবে। যাই হোক গাড়ী ত করি আগে।” অনেক হাকাহাকি দরাঙ্গরির পর গাড়ী একখানা ঠিক হইল। জিনিষপত্র সমেত সকলকে তাহাতে উঠাইয়া দিয়া বিমল বলিল, “আমি আর অনর্থক ঠেশাঠেশি করে উঠ কেন ? এর পর পঞ্চানন মামাই সামূলাতে পারবে।” পঞ্চাননের এ প্রস্তাবে বেশ সম্মতিই ছিল, কারণ ঠেলাঠেলি, টানাহি চড়ার কাজ ত হইয়া গিয়াছে, আর এখন বিমলকে দরকার কি ? কিন্তু বীরেনবাবু আবার বাদ সাধিলেন, বলিলেন, “তোমরা দুজনেই চল বাপু, মাকে নিয়ে একজন হোটেলে নেমে ধেও, আর এক জন আমার সঙ্গে মিন্থর বোড়িঙে চল। বুড়ো মামুষ তাকে আর ঘোরাব না, বড় কাতর হয়ে পড়েছেন।" গাড়ী চলিল। সাকুলার রোডে অনেকগুলিই হিন্দু হোটেল দেখা গেল। বিমল একটির ম্যানেজারকে চেনে বলিল, স্বতরাং বীরেনবাবুর মা এবং তাহাদের লটবহর লইয়া তাহাকেই সেখানে নামিতে হইল। অনেকখানি হাৰ হইয়া গাড়ী এবার মোড় ঘুরিয়া মৃণালের বোড়িঙের পথে বোধ হয় ? হিন্দু হোটেল শিয়ালদ’র দিকে অনেকগুলি চলিল । আছে, আমিও সেই পাড়ায় থাকি।” ক্রমশঃ শ্রাবণ-নিশীথে স্ত্রবীরেন্দ্রকুমার গুপ্ত উদ্ধাম বায়ুর দোলা মন-কুঞ্জে লাগে এসে প্রাবণ-নিশীথে, উচ্ছ,খল বজ-ঝঞ্চ গুমরায় মোর বুকে দুর্বোধ্য ভাষায়, মদির আকাঙ্ক্ষ-স্বপ্নে শিহরিত আমি মেীন কুণ্ঠশূিন্ত হয়, নেহ্র-পক্ষ-অগ্রভাগে কে আসি দাড়াল যেন প্রেম-অৰ্ঘ্য দিতে অপূৰ্ব্ব আগ্রহে মাতি, মুম্নমুখ হই তার মম্বর ভণিতে ; কুদণ্ডত্র নারীমূৰ্ত্তি এল কাছে মর্শ্বরিত উগ্র-ঘন-বায়, ব্যগ্র বাহু বিস্তাৱিা বাধিস্থ উন্না-হৰে নৈশ-তমসায়, সে এল চম্পকগন্ধী, অভিনব কম্প্রপদে উল্লাসে ও গীতে। আমার জীবন-শাখে উচ্ছ্বসিছে কৌতুহলী ফুল-প্রাণ-পিক, ব্রততী-বিতান-পাশ্ব নদীবক্ষে উৰ্ম্মিমান সিন্ধু-ঘূর্ণি-বেগ, আবিষ্কৃত বর্ষা-স্পর্শে শোভমান শুমিস্নিগ্ধ ধরিত্রী-অঞ্চল, হেরিন্থ তাহার চোখে উজ্জ্বল জাবাগ্নিজাল পিপাসা-উদ্বেগ ; নিবিড় ঘনিষ্ঠ রাত্রে চন্দ্রবিন্ধ মূৰ্ত্ত প্রিয় গৌরী-শতদল, নিৰ্ব্বাক বিস্ময়ে আমি হেরিলাম বর-অজে জ্যোতি নিনিমিথ ।