পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঘ মরু ও সঙ্ঘ (S N9 शारन ऊांशंब्र रुषञ्च गझ्न अदौडूङ श्छ। cनंण, छत्रू यांच्ॉष्कृत्र হইয়া উঠিল। সে স্থবিরের পদপ্রান্তে বসিয়া পড়িল । স্ববির তখন ধীরে ধীরে বলিলেন, "নিৰ্ব্বাণ, তোমার উপাধ্যায়ের নিকট জানিতে পারিলাম তুমি উপসম্পদাগ্রহণে অভিলাষী। ইহা সত্য ? নিৰ্ব্বাণ ষেন ফুল পাইল, অবরুদ্ধ স্বরে বলিল, স্থা ভুদভ, আমাকে উপসম্পদ দান করিয়া সঙ্ঘে গ্রহণ করুন।" স্থবির কিছুকাল নীরব রহিলেন ; তার পর বলিলেন, ‘নিৰ্ব্বাণ, তুমি সদ্ধৰ্ম্মে শিক্ষা লাভ করিয়াছ ; সঙ্ঘে প্রবেশ করিতে হইলে নশ্বর আসক্তি কামনা ত্যাগ করিয়া জাপিতে হয়, ইহা নিশ্চয় তোমার অপরিজ্ঞাত নহে। সঙ্ঘের বিধিবিধান অতি কঠোর, তুমি পালন করিতে পারিবে ? এই সময় উচণ্ড প্রবেশ করিয়া নীরবে এক পার্থে দাড়াইলেন ; নিৰ্ব্বাণ অবনত মস্তকে বলিল, “ই ভদন্ত, পারিব।” ‘না পারিলে পাতিমোক্ষ দণ্ড গ্রহণ করিতে হইবে— বিনয়পাঠে অবশু তাহ অবগত আছ ?

  • ञांछ्,ि छलस्छ ।’ স্থবির তখন করুণ বচনে বলিলেন, ‘বৎস, ব্যাধতাড়িত পশু গুহার মধ্যে আশ্রয় গ্রহণ করে, ত্রিতাপক্লিষ্ট মানব নিষ্কৃতির কামনায় ধৰ্ম্মের অমুরাগী হয়। বুদ্ধের সঙ্ঘ সেরূপ স্থান নহে। যাহার অন্তরে সংসারে বৈরাগ্য এবং নিৰ্মাণ-তৃষ্ণ জন্সিয়াছে সে-ই সঙ্ঘের অধিকারী। তুমি এই সকল বিচার করিয়া উত্তর দাও।”

গলদঙ্গ নিৰ্ব্বাণ যুক্ত করে বলিল, “আমি সঙ্ঘের আশ্রয় ভিক্ষা করিতেছি—সংঘং শরণং গচ্ছামি । আমাকে উপসম্পদ দান করুন।' গভীর নিঃশ্বাস ত্যাগ করিয়া স্থবির বলিলেন, ‘বুদ্ধের रेशहे भूव इफेक ' - জলদগম্ভীর স্বরে উচও প্রতিধ্বনি করিলেন, ‘বুদ্ধের रेझ भूर्ती श्लेक !' অতঃপর বিধিমত প্রশ্নোত্তরদানপূর্বক ভিক্ষাপাত্র ও ত্রি-চীবর ধারণ করিয়া কেশ মুণ্ডিত করিয়া নিৰ্ব্বাণ ভিক্ষুধৰ্ম্ম গ্রহণ করিল। সংসারে আর তাহার অধিকার রহিল না। ভিক্ষু উচওই নির্বাণের আচার্ষ্য রছিলেন ; নাম

  • ांब्रवéन थाब्रांछन श्हेण न । झांध्र श्रृंब्रियाश्रृं हेडrांनि বিধি সমাপ্ত হইবার পর উচও বিজয়োজ্জত কণ্ঠে কহিলেন, ‘ৰুদ্ধ জয়ী হইয়াছেন, মার পরাভূত হইয়াছে। ভিক্ষু, নিজ পরিবেশে গমন কর । আদ্য হইতে নারীর মুখদর্শন তোমার নিষিদ্ধ।’

নতনেস্ত্ৰে নিৰ্ব্বাণ নিজ পরিবেণে প্রবেশ করিল। স্থবির নিজ মনে বলিতে লাগিলেন, "হে শাক্য, হে লোকজ্যেষ্ঠ, আমাদের ভ্রান্তি অপনোদন কর, অজ্ঞানমসী দূর কর, সম্যক দৃষ্টি স্থান কর— তিন নি নিৰ্ব্বাণ নিজ পরিবেণ হইতে বাহির হইল না। আর ইতি দেহবিচ্ছিন্ন ছায়ার মত সে সজভূমির উপর দিবারাত্র বিচরণ করিয়া বেড়াইতে লাগিল । সঙ্ঘের প্রত্যেক অধিবাসীর পরিবেশ স্বতন্ত্র । সঙ্ঘারামের উপরিতলে যে-কয়টি প্রকোষ্ঠ ছিল তাহার একটিতে ইতি রাত্রিযাপন করিত ; অলিন্ধের অন্ত প্রান্তে তিনটি বিভিন্ন কক্ষে নিৰ্ব্বাণ উচণ্ড ও স্থবির বাস করিতেন । স্থবিরের অমুমতি ব্যতীত একের প্রকোষ্ঠে অন্তের প্রবেশ নিষিদ্ধ ছিল নিৰ্ব্বাণের সহিত ইতির আর সাক্ষাৎ হয় না। ইতি সঙ্ঘের কাজ করে, আর নানা অছিলায় নিৰ্ব্বাণের পরিবেশের সম্মুখ দিয়া যাতায়াত করে। কখনও দেখে, নিৰ্ব্বাণ পুৰি সম্মুখে লইয়া নিমগ্নচিত্তে অধ্যয়ন করিতেছে ; কখনও বা দেখিতে পায়, উচণ্ড তাহাকে উপদেশ দিতেছেন। কদাচিৎ নিৰ্ব্বাণ গবাক্ষের বাহিরে দৃষ্টি প্রসারিত করিয়া চিন্তায় নিমজ্জিত হইয়া থাকে। ইতির পদশব্দে তাহার চেতনা क्ष मां । हेंङि निबंॉन ¢कणिम्ना अब्रिग्न झांग्र । ভিক্ষু উচণ্ডের মন কিন্তু শাস্ত হইতেছে না ; কোথায় যেন একটা মস্ত গলদ রহিয়া গিয়াছে। নিৰ্ব্বাণ যতই কঠোর ভাবে নিজেকে নিগৃহীত করিয়া সঙ্ঘ-ধৰ্ম্মে আত্মনিয়োগ করিতেছে, তাহার অন্তরে সংশয় ও দ্বন্দ্ব ততই মাখা তুলিতেছে। নিৰ্ব্বাশকে সঙ্ঘের শাসনে আবদ্ধ করিয়াও র্তাহার অভীষ্ট সিদ্ধ হইল না—ইতি ও নিৰ্ব্বাণের মধ্যস্থিত আকর্ষণ-রক্ষু দূরত্বের ফলে দৃঢ়তর হইল মাত্র। কুশাগ্রবং সূক্ষ্ম ঈর্ষা ক্রমশঃ কণ্টক হইয়া উচগুকে ক্ষতবিক্ষত করিয়া তুলিল। আপন অজ্ঞাতে নিৰ্ব্বাণকে তিনি নিবিড় ভাবে ঘৃণা করিতে আরম্ভ করিলেন।