পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৯৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سراج مسرt যড়যন্ত্র বিস্তৃত হইল নb এতদিন অষ্ট্রিয়ান নাৎসীদের প্ৰবোচিত করিয়া শেষ মুহূৰ্ত্তে জাৰ্শ্বেনী পিছাইয় গেল, পূৰ্ব্বোল্লিখিত ‘অষ্ট্রিয়ান লিজিয়ন' অষ্ট্রিয়ার নাৎসীদের সহায়তা করিবে. বলিয়৷ যে-কথা ছিল তাহাও কার্য্যে পরিণত হইল না । জাৰ্ম্মেনীর এইরূপ পিছাইয়া যাইবার অন্যতম কারণ, দেখা গেল, সীমান্তে ইটালীয়ান সৈন্যের সমাবেশ হইয়াছে, নাৎসী যড়যন্ত্র সফলকাম হইলে ইটালীয়ান সৈন্যও অষ্টিয়ায় প্রবেশ করিবে। শুশনিগ অষ্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর হইলেন । ১৯৩৪ সালের পরে অষ্ট্রিয়া-জাৰ্ম্মেনী-সম্পর্ক বিষয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনা, অষ্ট্রিয়া-জাৰ্ম্মেনীর মধ্যে ১৯৩৬ সালের ১১ই জুলাই তারিখের চুক্তি। অষ্টিয়াকে আয়ত্তাধীন করার কথা হিটলার যে ইতিমধ্যে বিস্তুত হইয়া ছিলেন এমন নহে ; তবে তিনি জানিতেন, অপেক্ষা করিলে অষ্ট্রিয়া একদিন তাহার মুষ্টির মধ্যে আসিবেই। এই সময়ে প্রবাসী SN983 ইটালী ও জাৰ্ম্মেনীর মধ্যে সম্পর্ক যখন যেরূপ দাড়াইয়াছে,

  • জাৰ্ম্মেনী ও অষ্ট্রিয়ার মধ্যে সম্বন্ধে তাহারই প্রতিধ্বনি

শোনা গিয়াছে মাত্র । ১৯৩৪ সালের শেষেও অষ্ট্রিয়া লইয়া ইটালী ও জাৰ্ম্মেনীর মধ্যে দ্বন্দ্ব চলিয়াছে ; ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক ঘটনার ঘাতপ্রতিঘাতে ইটালী ও জাৰ্ম্মেনীর সম্পর্ক নিকটতর হইয়া অষ্ট্রিয়া-সম্পর্কে হিটলারের কার্য্যকলাপে ইটালীর বাধা-প্রদান শিথিল হয়। ১৯৩৬ সালের অষ্ট্ৰিয়-জার্মান চুক্তিতে, জাৰ্ম্মেনী অষ্ট্রিয়ার স্বাতস্থ্যের কথা মানিয়া লয়, কিন্তু অষ্ট্রিয় যে একটি জাৰ্ম্মান রাষ্ট্র, অষ্ট্রিয়া নিজের কার্য্যকলাপে একথা মানিয়া লইতে স্বীকৃত হয়। এই চুক্তির সর্ভ মুসোলিনী পূর্বেই দেখিয়া অনুমোদন করিয়াছিলেন ; বর্তমান চুক্তিও ইটালীর অননুমোদিত নহে, এইরূপ প্রকাশ । [ সংকলিত ] স্বপ্ন ও জাগরণ । ঐশৌরীন্দ্রনাথ ভট্টাচাৰ্য্য স্বপ্ন-সে নেচে নেচে মানবের চিত্তকে - মুখে আর দুঃখেতে ক’রে দিল রংদার, ঘুম ভাঙি স্বপনেরে মনে হ’ল মিথ্যা সে, মনে হ’ল সত্যি এ জেগে-ওঠা সংসার । জেগে-ওঠা জড়দেহে ঘুমভাঙা নয়নের চলমান বিশ্বেতে ওঠে কত ছন্দ, জাগ্রত সংলার সরে যায় ক্ষণে ক্ষণে ঝরে যায় তিলে তিলে রূপগীতগন্ধ । পলে পলে ঝরে-পড়া অসহায় রূপরাগ চঞ্চল—তবু তারে মনে হ’ল সত্যি, স্বপ্নোর মত সে যে ক্ষণে ক্ষণে বদলায় হ’ল নাকে সন্দেহ তবু একরত্তি ? নিত্য যা স’রে যায় সেই জাগা সত্যেরে ভোগ করি জীবনের আসে পুনঃ নিদ্রা, চিন্তার যমুনায় চিত্তের গাগরীটি সত্য ও মিথ্যায় হ’ল শতছিদ্রা। يح مح নিদ্রার মাঝে হায় পুনঃশত નો - রংদার হয়ে ওঠে মোছে কত দৃশু, তবু এই জেগে-ওঠা চিত্তের দেশিনাতে তর্কেতে তর্কেতে দোল খায় বিশ্ব সত্য ও মিথ্যার বিচারের কুম্ভটি কাদে হায় চিরদিন জীবনের কক্ষে বুদ্ধির ছিদ্রে গো সব জল ঝরে যায় , হেসে ওঠে মহাকাল বিভ্রপ-চক্ষে। নিদ্রা ও জাগরণে সত্যের মত ওরে চিরদিন আসে যায় মুখ আর দুঃখ, তৰু হায় চিত্তের রঙ্গীন এই শ্লোক বুদ্ধির ধারে কছু হ’ল নাকে স্বক্ষ । জ্ঞানিগণ বলে হেলে—স্বপ্নেও৯জেগে দেখা _ ? ణ్ణి ঈদেহ নেই করৰ্ত্তি, বিশ্বাসী ভক্ত সে হেসে বলে—বন্ধু গো, o, o • জীবনের দু’টি ভোগ সত্যি । মিথ্যা ও সত্যের এই দুই সন্দেহে অঙ্গেতে তর্কেতে - ছেয়ে ফেলে নিত্যে, স্বপ্ন কি জাগরণমিছে হোকু ক্ষতি নাই, Ax

  1. ाग्नेह ट्रे যেন হ’য়ো নাকো মিথ্যে ।