পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আশষণাত হয় ত ইঙ্গার কিছু উপশম হইতে পারে ; নতুবা অলস ব্যক্তির মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা হইয়াই থাকিবে । (৩) তৃতীয়তঃ তিনি যাঙ্গ বলিয়াছেন সে বিষয়ে শুধু ঈগষ্ট বলিতে চাই ষে, গবৰ্ণমেণ্টকে এ-বিষয়ে সাহায্য করিবার জন্য অনুরোধ করিবার পূৰ্ব্বে তাহারাই হয়ত আমাদের আয়ুরোধ করিয়া বসিবেন যে এষ্টরূপ আদারে-অনুরোধ ঘল আমরা না-কার । gttB BBBB BBB BBB BB BB KBtgg ggGB BBBB ও প্রতিরোধ চলিতে থাকিবে, অন্য দিকে বিচারালয়-স্বারে বহু নরনারী আশ্রয় ও শাস্তির অপেক্ষায়ু সময় কাটাইলে । গবর্ণমেণ্টের আঞ্জ টীক; নষ্ট এবং বাংল। দেশকে লঙ্গয়৷ অনেক বিষয় ভাবিতে ভাবিতে তাদের চুল পাকিয় গিয়াছে সুতরাং আর ভবিবাব শক্তি ও অবসর নাই। যদি সত্যই কিছু BBB DD BB BBB BBS BB BBBB BB BBB BSBB হিন্দু-মুসলমানকে একত্র চষ্টয়া শিক্ষাবিস্তারের জন্ম প্রাণপণ চেঃ। করিতে শুইবে । * > তামীর মনে হয়, বস্তর কিছু কিছু শিক্ষা লাভ কৰিয়াছি, তাঙ্গার এক এক জনে যদি BBB BBB BKKttB BS BBB BBB BB BBB BBBB কবি, তাত। গুইলে দশ পার সংসরে যুত বাংলার অবস্থার পরিবর্তন গষ্টতে পারে ; নতুবা দশ শত বৎসরেও কিছু হইবে না। ইহা অতি সহজ তাই বলিতেছি না, তবে হয়ত সম্ভব । গমিরা ঠি-৮-মুসলমান বাঙালী যাচার গল্প “বর্তমান আন্তর্জাতিক অবস্থার গতি ও প্রকৃতি” শ্রীশৈলেন্দ্রনাথ ঘোষ 'প্রবাসীর গত বৈশাখ সংখ্যায় শ্রযুক্ত যোগেশচন্দ্র বাগল মহাশয় লিখিত বৰ্ত্তমান “আন্তজাতিক অবস্থার গতি ও প্রকৃতি" শীর্ষক প্রবন্ধে কতকগুলি ত্রুটিবিচ্যুতি দেখিতে পাইলাম। ১২৬ পৃষ্ঠায়ু বাগল মহাশয় লিখিয়াছেন :–“এমন সময় এরূপ একটি ঘটনা ঘটিল যাঙ্গা পরবর্তী যাবতীয় আলাপ-আলোচনার মাড ফিরাইয়। দিল । এই ব্যাপারটি হুইল ১৯৩৫ সনের ১৮ই ম অন্তনিরপেক্ষ ভাবে ব্রিটেন ও জাৰ্ম্মাণীর মধ্যে ১. : ৩৫ আৰুপতিক নীচুক্তি । এই নীচুক্তির কথা প্রকাশ হুইব মাত্র সকলেরই টনক নড়িল । জাৰ্ম্মাণীর চিরশত্রু ফ্রান্স বিচলিত চইল সকলের চেয়ে বেশ । যাই কে স এতকাল পরমাত্মীয়ু বলিয়া মনে করিয়াছে সেই ব্রিটেনকে ছড়িয়া অত:পর মে ইটালীর দিকে মুখ ফিরাইল, ইতর কর্ণধার মুসোলিনীকই বন্ধু বলিয়। গ্রহণ করিল। ব্রিটেন-জাৰ্ম্মণীর নৌচুক্তির বিরুদ্ধে এই যে ফ্রাঙ্কো-ইটালীয়ান অর্ণতাত, এক-কথায় বলিতে গলে ইহাই ইটালীর আবিসনিয়া-বিজয়ের মূলে, রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিষ্ক্রিয়তা তথা পার্থতার মূলে, আবার ইহাই পরবর্তীস্পেন-বিদ্রোহ ও অন্যবিধ ব্যাপারগুলি সম্ভব করিয়া দিয়াছে।” গত দুই তিন বৎসরের আন্তজাতিক অর্ধস্থ সম্বন্ধে যাহারা সবিশেষ অবগত আছেন তাহারা দেখিতে পাঠবেন এই কথাগুলিতে প্রকৃত ঘটনা কিরূপ বিকৃত অবস্থা প্রাপ্ত ইয়াছে। বাগল মহাশয় লিখিয়াছেন যে ব্রিটেন ও জাৰ্ম্মাণীর মধ্যে গাইপতিক নৌচুক্তি নিম্পন্ন হওয়ার পর ফ্রান্স মুসোলিনীকে বন্ধু - অণলোচনা 8之° বলিয়৷ কথাটি কারণ 3, 8 গ্রহণ করিল ও ইটালীর সহিত সন্ধিসূত্রে আবদ্ধ হইল । আদৌ সত্য নহে এবং প্রকৃত ঘটনার সম্পূর্ণ বিপরীত । আমরা দেখিতে পাই যে ১৯৩৫ সনের ৭ই জানুয়ারী ইটালী পরস্পর সন্ধি করিয়া সখ্যস্থত্রে আবদ্ধ হইয়াছিল ; সুতরাং ব্রিটেন ও জাৰ্ম্মণীর মধ্যে নীচুক্তি হওয়ার পরে ফ্রাঙ্কে!-ইটালীয়ান অণতাত হইয়াছে লেখা ভুল। বিশেষত: লেখক মহাশয় নেীচুক্তির তারিখটি পণ্যস্ত তুল লিখিয়াছেন। উই৷ ১৮ই মে না লিখিত্ব। ১৮ই জুন লিখিলে শুদ্ধ হইত। ফ্রাঙ্কোইটালীসুন , তাত ১৯৩৫ সনের ৭ই জানুয়ারা সংঘটিত হইয়াছে। ঐ বৎসর ১৮ই জুন ইঙ্গ-জাৰ্ম্মাণ নীচুক্তি হওয়ার পর ও gggSB BB KDD DDBB KB BBB gg BBB KKS ইটালীয়ান সন্ধি হয় নাই । প্ৰকুত ঘটনাটি গুইয়াছিল এইরূপ –১৯৩৫ সনের ৭ই BBDB BB BBB BBSBBB BBSBBB BBBBB BB BBBBB BDDS BSBB BBBSBBBBB BBBB SLL LLLLLLL LLL Iriendship ) স্থাপন করেন । ফ্রান্স ইটালীকে ইটালীয়ান-ইরিত্রিয়। g BBgSBBBBDBDD BB gg BBBB BB BB BBBB হইতে অদিম-আবাবা পৰ্য্যস্ত ফরাসী রেলওয়ে লাইনের কিছু অংশ ও অষ্টান্ত কতকগুলি সুযোগসুবিধা প্রদান করে । বিনিময়ে ফ্রান্স ইটালীকে ইউরোপে পুনঃ সমর-সজ্জার সজ্জিত চিরশত্রু জাৰ্ম্মণীর বিরুদ্ধে মিএগ্লুপে পায় । এই সন্ধিসূত্রে আবদ্ধ হওয়াতেই ফ্রান্স আবিসনিয়ায় ইটালীর কান ও কার্য্যে হস্তক্ষেপ করে নাই । মঙ্গযুদ্ধের পর তষ্টতে ফ্রান্স নানারূপ মন্ধি ও চুক্তি দ্বার জন্মাণীকে হতমান করিয়াও জাম্মাণ-ভীতি সম্পূর্ণরূপে দূর করিতে পারিতেছিল না । নান কারণে ব্রিটেনের উপরও মা বিশেষ আস্থা স্থাপন করিতে পারে নাই ; তাই ইটালীকে বন্ধুরূপে পাইয়৷ সে কতকটা নিশ্চিস্ত হইয়াছিল । কারণ তাতার আশঙ্কা ছিল পাছে ইটালী জাম্মাণীর সঠিত মিলিত হয় । এই সম্বন্ধে "মডার্ণ রিভিয়ু পত্রিকার ১৯৩৬ সনের জানুয়ারী সংখ্যায়ু শ্রযুক্ত তারকনাথ দাস মহাশয় যাঃ লিখিয়াছেন তাহ বিশেষ প্রণিধানযোগ্য । ংক্ষেপে তাহার তাৎপৰ্য্য এই—“মহাযুদ্ধ অবসানের পর ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ যত দিন আফ্রিকায় ও ভূমধ্যসাগরে ফ্রান্স ও ইটালীর মধ্যে প্রতিদ্বস্থিত ছিল তত দিন পর্য্যস্ত ইটালীকেই সমর্থন করিয়াছে। কিছু ফ্রান্স ও ইটালী পরম্পর সন্ধিস্থত্রে আবদ্ধ হইতেই ব্রিটেন ফ্রাঙ্কে। ইটালীয়ান অর্ণতাত ভাঙ্গিয়া দিতে মনস্থ করিল। কারণ ইটালী ও ফ্রান্স একত্র মিলিত হইলে ভূমধ্যসাগরে ব্রিটেনের নীশক্তির প্রাধান্ত খৰ্ব্ব করিতে পারিত। ফরাসীর উপর প্রতিশোধ লইবার জন্য ব্রিটেন ষ্ট্রস ( Stress ) চুক্তি অমান্ত করিয়া জন্মাণীর সঙ্গে মৌচুক্তি করিয়া বসিল । এই চুক্তির সত্ত্ব অনুযায়ী জাম্মাণীর সম্বন্ধে ব্রিটেন, ফ্রান্স ও ইটালীর একযোগে কাৰ্য্য করিবার কথা ছিল।" ব্রিটেন যখন দখিতে পাইল যে ফ্রাঙ্কে-ইটালীয়ান আঁতাত স্বষ্টি হওয়ার ফলে ইটালী পূৰ্ব্ব-আফ্রিকায় ও ভূমধ্যসাগরে ভবিষ্যতে অধিকতর শক্তিশালী হইয়া উঠিতে পারে ও তাতার প্রাচ্য সাম্রাজ্যে যাতায়াতে বাধা স্বষ্টি করিতে পারে, তখনই নিজের স্বার্থ চিন্তু করিয়া জাৰ্মাণীর সঙ্গে নৌচুক্তি করিয়াছিল। এই সন্ধি