পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/২০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰবাসী - শ্ৰাবণ, ১৩২৪ ১৭শ ভাগ, ১ম ও এখন কাগজ অত্যন্ত তুমুল্য । কিন্তু “শুভ দো লোকসংখ্যার শতকরা ১৫ জন আপনাদের লম বুখিতে পায়িছে

  • ী নীতির অনুসরণ কৰিয়া হোৱা কাগজ সন্তা হইবার শিক্ষাবি ভারতথবা যে স প্ৰতি প্ৰকাশিত কৰিছে, তা

অপেক্ষা না কবিয়া সত্বর দু-একখানি বহি প্ৰকাশিত কবিতে া ১৫ জন শিক্ষণীয়, এই ছ সংখ্যার অনুমান হাতিয়া দিয়া চেষ্টা করিবেন এই লিপে সমগ্ৰ লোকসংগীত কত অংশ শিক্ষা পাইতেছে, বাংলা লেখা ইহার পর আর লিখিয়াছিলাম, আশা করি ভারত গত দুই এক শত বৎসরে নানাবিষয়ে মাহ গণমেণ্ট প্ৰাদেশি ৫ ডিরেক্টরদিগকেও এইভাবে যতটা বৃদ্ধি পাইছে, তাহা প্ৰধানতঃ পাশ্চাত্য জাতিসকলের দিতে আদেশ কৰিবেন ।” চেষ্টাতেই হইয়াছে ই নবলক জ্ঞান পাশ্চাত্য জাতি ১৯১৫১৬ সালের বঙ্গের শিক্ষা সঞ্চলের ভাষায় লিপিবদ্ধ হইয়াছে বিষয়ক হিপোঠে সেই পুরাতন প্ৰথা অনুসারে কোন-না-কোন ভাষা শিথিল কিযুৎ পরিমাণে এই স্নান ইয়াৰ যে শিক্ষণীয় সমুদ বালক ও যুবকদের লাভ করিয়াহি । প্ৰধানতঃ ইংরেজীই এ বিষয়ে আমাদের পাইলে, সাহায্য করিয়াছে ই হেতু আমরা অনেক বিয়ে যত সহজে লিখিতে পারি, বাংলা ভাত সহজে পারি না । ইংরেজীতে আমাদের ব্যাকগণের মুল হইতে পারে, ইংরেজী ইডিমে আমাদের দখল, না থাকিতে পারে ; এই অগুলি হইতে মনে হইতে পরে বে বাংলাদেশে কিন্তু এই ভাষায় তথ্য, ত, চিা ও ভাৰ প্ৰকাশ কবির থেণের শিক্ষা পাওয়া চিত তাহার প্রায় অৰ্দ্ধেক খি শঙ্ক এবং পারিভাষিক শৰে অভাব অনুভূত হয় না। থাইতেছে, এবং স্বত মেয়ে শিক্ষা পাওয়া উচিত যথেষ্ট দৈর অাছে এই বাংলার এ বিষয়ে এখন ৷ প্ৰায় বার ভাগে এক ভাগ শিকা পাইতেছে । ৰি যাহারা বাঙালীর মনে গাঁৱতা ও প্ৰলার বৃদি করিবার ধাপুণ| গ গায় অগ্ৰম কোন দেশের সঙ্গে নিমিত্ত বাংলা সাহিত্যকে বিদ্যার নানা বিভাগে ঐশ্বাশালী কৰিলেই তাহা বুঝা যাইবে করিতে চান, তাহাদিগকে শব্দে অনুসন্ধান ও রচনার জন্তু ১৯১৩ সালে আমেরিকার সম্মিলিত রাষ্টের অনেক আয়াস স্বীকার করিতে হয় তাহাদেৱ সক ১৯৭১৩৩০ ছিল, এবং তথা সকল প্ৰকারের খুল তাদে চনায় সাহিত্যৱস পৰ্য্যা পরিমাণে না থাকিলেও বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থার সংখ্যা ছিল ২১৩ যে কঠিন, প্ৰয়োজনীয় ও হিতকর তাহা অস্বীকাৰ ইংরেজ অধিকৃত বঙ্গের লোকসংখ্যা ৫৪৮৩০৭ নৱতার সম্মিলিত রাষ্ট্ৰে অৰ্দ্ধেকেরও বাহারা সহছে ভাল ইংরেী লিখিতে পারেন, দেশের ১৯১৫-১৯ সালে, আমাদেৱ ত্ৰিছীৱ সংখ্যা বাংলার লোকসংখ্যা অজান-অন্ধকার দূৰ করিবার স্বয় তাহারও বাংলা লিখিতে অনেক প্ৰবৃত্ত হইবেন, এক্সপ আশা করা যাইতে পারে সংগার বা মোটামুটি অৰ্দ্ধেক বলিয়া ও ধরা যায় সময় বাংল নে লিপিতে গিয়া অামাদের নিজেদে হলে শিক্ষা আমেরিকার সমান অগ্রসর হইতে অস্পষ্টতা ধরা পড়ে আমরা বুঝিতে পারি যে অমে আমাদের ছাত্ৰা সংখ্যা ১৮ লক্ষ না হইয়া ১ . কতকগুলি ইংরেজী কথা শিথিয়াছি বটে, কি তা হ’দের ৮ হওয়া উচিত অনিহিত চিন্তা ও তাৰ আমাদের মনে সুস্পষ্ট হয় নাই আমেরিকা সমগ্ৰ লোকসংখ্যার শতকরা ২১ বাংলা লিখিতে গিল্প, যদি আমাদের স্নান সুস্পষ্ট হয়, তাহ, গ’ গাইতেছে অর্থাৎ আমাদিগকে কম লাভ নয় ১ জন শিক্ষা পাগ বাঙালী কখন শিক্ষায় মাকিনের সমকক্ষ হতে হইলে শিক্ষার বিস্তাত এখনকার এখন হিসাব করিয়া দেখা সমকক্ষ হইবে ? পে বেগে ছাত্ৰংখা, বাড়িতেছে, তাহাতে আমরা শিক্ষায় অ্যামেরিকার সমান হইতে পাৰি আাধাৱে প্ৰবাসীতে লিখিয়াছি, ৫ সালে বঙ্গের মোট লোকসংখ্যার শতকরা অামাদের দেশে শিক্ষাবিভাগের রিপোসিংহ এইরণ বা শিক্ষ ইয়ালি ১৯১৫-১৪ সালে শতকরা শিক্ষা পাইছিল । অৰ্থাৎ এক বৎসরে শিক্ষার শক্ষা পাইবা বস আছে, অগাধ যাহার্য ল বিবিধ প্ৰসঙ্গ-শিক্ষালয়ের গৃহের সম্পূৰ্ণ ব্যবহার পরিমাণ হইয়াছে শতকরা ১১ জন । অনেরিকা ও বাংলা- দেশের লোকদের তাছাদের পৃষ্ঠপোষক হওয়া উঠি দেশে শিক্ষার বিস্তারে তারতমা আছে শতকরা ২১৪ — হয়ত একজন শিক্ষা প্ৰদারক পুলিশের সপোছা ১৭৩৫ জন। প্ৰতি বৎসর শতকরা ১১ জন করিয়া হওয়া অৱদ্ধ হইলেন তাহাতে তাহার অনু বাড়িলে শতকরা ১৭৩৫ জন বাড়িতে ( একশত শিক্ষাবিস্তা-চেষ্টা বন্ধ হওয়া উচিত নয় । অক্স ভিাৱ ) বৎসর * : ছয় । মাস লাগিবে ? বই আশা সেই কাজে লাগিয়া যাওয়া উচিত, এবং যেখানে এই হইতেছিল তথাকার লোকদের সভা করিয়া ইহা বাস্তবিক অমেরিকার সমকক্ষ হইতে আমাদের আরও উচিত যে শিক্ষা বেশী সময় লাগিবে । কাণ আমেরিকায় ১৯১৭ সালে তাহারা সমৰ্থন করেন, এবং এই কাৰ্য্যে লেপ ছিল, তাহা সহি ১৯১৫-১৬ সালের বঙ্গের ইহা করিলে উৎপীড়িত হইবার আশঙ্কা থাকা প য় অবস্থার তুলনা করা হইয়ালে । কিন্তু ১৯১৫-১৮ ইহা করিবার জন্য মনুষ্যতের প্রয়োজন হবে । কি সালে আমেরিকা আরও অগ্রসর হইয়া: ; কি পরিমাণে মধা ভিন্ন কোন বড় কাজ হইতে পারে ? তাহা অানরা এখনও জানিতে পারি নাই । ‘অমরা। বাংলাদেশে এপৰ্য্যন্ত যাহারা শিক্ষাবিস্তারের মাল ধরা আমেরিকার সমান লক্ষ লক্ষ টাকা দান করিয়াছেন, তাহারা প্ৰায় সকলে হইতে চেষ্টা কবি, আমেরিকা ততদিন আমাদের জন্ম কিন্তু তাহারা প্ৰায় সকলেই একজায়গায় স্থির হইয়া বসিয়া থাকিবে না সে ও অগসর উচ্চশিক্ষা বিস্তারের জন্য টাকা দিয়াছেন। সৰ্ব্বসাধারণে ইতে থাকিবে মধ্যে প্ৰাপ্ৰৰিক শিক্ষাবিস্তারের জন্ত সদাশয় ধনী আরও একটা গা মনে রাখিতে হইবে ১৯৯ ১ টাকা দিলে দেশে খুব কল্যাণ হয় সালে বঙ্গের মোট লোকসংখ্যাৰ কত অংশ শিক্ষা পাইয়াছিা লাকের পক্ষে সাহাষা দিয়া এক-একটি পাঠশালা তাহা গণনা করিবার জন্ম অতুত শ্ৰেণীর ১৯১১ সালের সেপ বা স্নানমনুমারি অনুসারে দরিয়াছি, মধ্যে শিক্ষাবিণ্ডারের নিনি বঙ্গের একটি সমিতির জা চ ছাত্ৰসংখ্যা ধরিয়াছি ১৯১৫-১৮ সালের কর জন্য প্ৰাৰ্থনাপত্ৰে দেখিলাম, তাহাত্মা পূৰ্ব্ব ও পশ্চিম ১৯১৫-১৬ সালে বঙ্গে লোকসংখ্যা ১৯১১ অপেক্ষ কিছু যথাক্ৰমে মাসিক গুই ও তিন টাকা সাহায্য দেওৰে বাডিয়াছে সুতরাং আমরা মোট অধিবাসীদের যত অংশ কোথাও কোথাও স্থানীয় লোকেরা পাঠশালা খুলিতে পাইতেছে বলিয়া ধরিয়াছি, বাস্তবিক তা৷ অপেক্ষা চালাইতে নৰ্থ হইয়াছে । সা সত্যেন্দ্ৰপ্ৰসঙ্গ সিংহ এ অংশ শিক্ষা গায় সমিতির সভাপতি । ৪২টি বিদ্যালয় ইহার সাহায্যে এখন উপায় কি ? আমরা কি ১৭৭৩ বৎসর ধরিয়া তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয় বাহারা এই সমিতিকে ইংরেজ কাচারীদের অগ্রহের উপর নিৰ্ভর করিয়া দিতে চান তাহার, ৪১-ই কৰ্ণওয়ালিস ইট্‌ থাকিব ? ততদিন আমরা কেহই বঁচিব না, আমাদের পুত্ৰ ঠিকানা, ইহার অনুততম সম্পাদক ব্লার সাহেব রাজযোৰ পের ও না। ইংরেজ কৰ্ম্মচান্ধীদের প্রভুত্ব ততদিন বাস মহাশরের নামে পাঠাইতে পারেন থাকিবারই সম্ভাবনা এবং যে-হারে ম্যালেরিয়ায় আমরা শিক্ষার বিষয়ে প্রায়ই কিছু-না কিছু লিপি বাংলার মানুষ মরিতেছে, তাহাতে কালে বাঙালীরও অস্তিত্ব থাকি। তাহার কারণ, শিক্ষাই ভারতবর্থের দি ইতিমধ্যে আমরা দেশের একমাত্ৰ উপায় না হইলেও, শিক্ষা বাতিরেকে অদ্য কো স্বাস্থা ভাল করিতে মা পরি তাহা ও অনেকটা শিক্ষা. উপায়ই সম্যক্ মা প্ৰদ হইতে পারে ন অতএব শিক্ষাবিষয়ে বঙ্গে গর গাজী চা’য়, আবশ্যক, এবং সকলেরই জন্য আবশ্যক । ছাড়িয়া দিয়া রেলে ডাকগাড়ীর চা’ অৱস্থা করা শিক্ষালয়ের গৃহের সম্পূৰ্ণ ব্যবহার । দ্বাৰক হইয়াছে । সৰ্ব্বসাধারণের মধ্যে শিক্ষাবিস্তারের চেষ্টা দেশে যে আমরা আষাঢ় মাসের প্ৰবাসীতে লিখিয়াছিলাম কেবারে হইতেছে না, তাহ নয় ; আলাদা আলদো কোন কলেজে যদি এত বেশী ছাত্ৰ ভৰ্ত্তি হয়ে এক এক ীে অনেকে করিতেছেন, একটি সমিতিও এই শ্ৰেণীকে একাধিক বিভাগে বিভক্ত করিয়াণ্ড সকল শ্ৰেণী চেষ্টা করিতেছেন, এবং ২১ জন জীদার ও অনেকদিন সকল বিভাগকে ১০টা ৪ টার মধ্যে শিক্ষা দেওয়া অসম্ভ এবিষয়ে মনোযোগী আছেন শিক্ষাপ্ৰসাৱক হইয়া উঠে, তাহা হইলে যথেষ্টসংখ্যক অতিরিক্ত অধ্যাপক ক্তি ও সমিতিসমূহের আরও খুব বেশী আৰ্থিক - রাখিয়া সকাল বিকাল ও সন্ধায় ক্লাস করিয়া এই অতিৰি বাহায্যের প্রয়োজন ত আছেই । অল্প প্রকারেও ছাত্ৰদিগকে পড়া উচিত। স্কুলের বন্দোবস্তও এই পকা ১৭৩