পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্থায়িত্ব নির্ভর করে-উহার লেশমাত্র লঙ্ঘনে কোন ব্যক্তির পক্ষে জাতঃপাত ও সমস্ত জাতের পক্ষে ধ্বংস অবস্তম্ভাবী। ত্ৰাৱসায়ের সহিত এইসকল নিয়মের কোন সম্বন্ধ নাই ; র, কেবল শুদ্ধাশুদ্ধ বিচারের মধ্যবৰ্ত্তিতা-যোগে পরোক্ষবএকটা সম্বন্ধ আছে এইমাত্র। জাতের অন্তরাত্মাটা י"י শ্ৰীজ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর। -- - ফুলের ভাষা (अक्नुक् निहीनं भूतं कंद्राभौ भन्न श्ठ) দেবার পারতে গরমটা বড় সকালসকাল পড়েছিল। প্রিল মাসের শেষ সপ্তাহটীয় যেমন ঝাক তেমনি ধূলো। লিলি ফুলগুলি এর মধ্যে শুকিয়ে উঠেছে, করি দোকান অনেকগুলিই বন্ধ। সারা শীতকালট ছলে ৰঙ্গে ৰঙ্গে থেটে হায়রান হয়ে উঠেছিলাম, এইবার মআর আমার বন্ধুত্রেভিল শহর ছেড়ে বেরিয়ে পড়লাম। সে ছবি আঁকত, আর আমার কাজ ছিল কবিতা লেখা। দুজনে ব্ৰেতাঞএর এক গায়ে এসে হাজির হলাম, আশা লক্ষে এখানকার নীল আকাশের কোল থেকে ছবির আর ঙ্কিবিতার কিছু খোরাক জোটাতে পারব। ম মাসের মাঝামাঝি ; ত্রেভিস্ পারীর ছবির থোন ছবি পাঠিয়ে এসেছে, আর আমারও বেরিয়েছে, নাম সেটার "প্রাণের গান” । বা কাগজপত্রে বেরচ্ছে, তা বেশ -rদকের মত বিনয় মিতবায়িত rযু বসে আরাম করতে -- = লাম।

  • আমরা

“মতে: S SAASSSSSS MSMSMSMSMSMSM SMSMSMSMS প্রবাসী-বৈশাখ, ১৩২৪ - ভাগ, ১ম খণ্ড

  • ジーン、ヘヘヘヘヘヘ*ペペペペヘへ**

স্পর্শ পেয়ে ফুলে ফুলে ছেয়ে গিয়েছে। জাকজমকওয়াল হোটেল সেখানে একটিও নেই, আছে কেবল নেহাতই ঘরোয় ধরণের সাদাসিধে একটি সরাই। সাদাসিধে হলেও সব বেশ পরিষ্কার ঝরঝরে, রান্নাবান্না চমৎকার, বিছানার চাদরগুলোতে যেন টাটুকা ফুলের গন্ধ, আর জাল খুললেই চোখে পড়ে সাগরের নীল জলের খেলা। আমাদের আগমনে গায়ে বেশ সাড়া পড়ে গিয়েছিল। লোকজন এখানে প্রায়ই আসে না, কাজেই আমরা দেখবার জিনিষ হয়ে উঠেছিলাম। সরাইটার বাধা খদের সব এই দেশী লোক, প্রাণখোলা, স্নেহশীল, সোনার মত খাটি মানুষ। সবাইকারই দেশের চালচলনের প্রতি অচলা ভক্তি। সবাই দিলে আদর দিয়ে আমাদের মাথায় তুলেছিল। ক'দিনের মধ্যেই আমরা যেন সকলেরই বাড়ীর লোক । হয়ে উঠলাম। চারিদিকে তখন যেন উৎসব লেগে গিয়েছে । আকাশ নীল, সাগরও নীল, রোদটিও বেশ মিঠে রকমের গরম, আর গাছে গাছে ফুলের হাট। ভোর হতেই আমরা দুজনে ছবির আর কবিতার মাল-মশলা খুজতে বেরিয়ে পড়তাম।। ত্রেভিসের হাতে তার ছবি অ্যাকবার পাতা আর পেন্সিলের গোছা, আর আমার হাতে হয় একখানা শুধু খাতা, নয় - একখানা বই। এই সব সাজ-সরঞ্জাম নিয়ে আমরা তরুণী । বসন্ত-লক্ষ্মীর সঙ্গে দেখা করতে বেরতাম । এ দেশটার সৌন্দর্যোর উপর কেউ সভ্যতার প্রলেপ । লাগিয়ে দেয়নি, দেখে দেখে আমার আর চোখের পলক । পড়ত না। গ্রানটিতে মোটে বারটি কি চোঙ্গটি খড়ের ঘর, এক সার ওকৃগাছের ছায়ায়, মায়ের কোলে শিশুর মত চুপ করে । পড়ে রয়েছে। চারধারে মাঠ, গমের ক্ষেতগুলি সাদা ফুলে ছেয়ে গিয়েছে, কোথাও বা ঘাসের বনে ঢেউ উঠছে, বেগুনি ফুল তাদের চারধার বিরে ফুটে রয়েছে। গায়ের ভিতর দিকে আরও খানিক এগিয়ে গেলে দেখা যায় মাঠভর। নানা রঙের বনফুল, সোনালি, লাল, নীল, কত তাদের বিচিত্ৰ সাজ । সাগরের তীরে দাড়িয়ে জলরাশির দিকে। তাকিয়ে হরেক রকমের নৌকোর পাল চোখে পড়ে, আরওঁ দেখা যায় যে ঐ জলচরগুলির চলার বেগে ফেনী উঠে স্থল ১ম সংখ্য। j --~~ ক্ষণে জলধির খাম বুকে সাদা ফুলের মালা দুলিয়ে দিচ্ছে। বেড়িয়ে-চেড়িয়ে যখন ফিরে আস্তাম তখন দেখা যেত ত্রেভিসের খাতায় অনেকগুলি ছবির নক্স জড়ো হয়ে উঠেছে, আর আমিও কবিতা লিখবার উপযুক্ত অনেককিছু টুকে নিয়েছি l ফিরতেও দেরি হত ঢ়ের, এক পা করে এগোচ্ছি আর এমন একটা কিছু ছবির মত সুন্দর জিনিষ চোখে পড়ছে বে সেইখানেই থেমে ঘাচ্ছি -কোথাও একটা মস্ত পাথরের স্তুপ, কবে থেকে সে একজায়গা দাড়িয়ে নীরবে যেন কোন অতীত রহস্তে ঢাকা যুগের কথা বলে চলেছে; আবার কোথাওঁ বা একটা মাটির ঢিপির উপরে, অনন্ত শূন্তে তার ব্যাকুল দুই বাহু বাড়িয়ে দিয়ে শোকের প্রতি মুক্টির মত একটা কাঠের ক্রুশ দাড়িয়ে আছে। একদিন একটা আধভাঙা খোড়ো বাড়ী দেখতে পেলাম, তার চালটা রংবেরsে:-(Sায় আর কুমকো-লতায় ছেয়ে গিয়েছে, তার ছোট ছোট কাচের জালায় হুর্যের আলো পড়ে বিচিত্র রামধন্থর স্বষ্টি করেছে। সেখানে একটি বুড়ীকে দেখলাম, সে চরকা কেটে খায়, বাতে হাত আড়ষ্ট হন্ত্রে গিয়েছে কাজেই তাড়াতাড়ি কাজ এগোয় না, চরকা ल्याण्ड कडे श्य। তার কাছে বসে অনেক কথা হল। লে আমাদের ঐদেশী সব পুরানো কাহিনী শোনাচ্ছিল। তার গল্প শুনতে শুনতে অনাদি অতীতের গৌরবমণ্ডিত মূৰ্ত্তি আমাদের সামনে জেগে উঠছিল ; বনের ভাল্পলেট ফুলের মৃদ্ধ গন্ধের মত, কত গত দিনের স্মৃতি যেন হাওয়ায় ভেসে আসছিল। আমরা ছাড়া কাছাকাছির মধ্যে ভিন্নদেশী লোক আর কেউ ছিল না। এই নিরাল কোণটিতে কেই বা আর আসতে যাবে? একমাত্র আসতে পারে সেই চিত্রকর আর সমালোচকের দল, শহুরে আমোদে যাদের জালাতন ধরে গিয়েছে ; প্রকৃতি মায়ের কোলে একবার ঝাপিয়ে পড়ে, তার স্থির উৎসে একবার ডুব দিয়ে যারা শরীর মন কুড়িয়ে । নিতে চায়। " দিনগুলো দিও একধরণেই কাটছিল, কিন্তু তার হs স্বপ্নেত্ত আমাদের কোনো দুঃখ হয়নি। এই নির্জনত ཧྥུ་ཥ་ཡརྩེ་ শান্তি গুঞ্জবার জন্যেই ত আমরা বেরিয়েছিলাম। ফুলের ভাধা । SMeMS MeSM MAAA AAAASAASAASAASAASAAAS SMAAA AAAA SAS A SAS SSAS ছিল, তার নাম মারা ভারি চমৎকার দেখতে লে, পাক খানে । BB BBBB BBB BB BBB BB BBBS BB S BB BB BBB BBS BBB BB B BBB S করেছে, চোখ দুটি নীল পন্ধের মত হাসছে। আছে । মনে হত যেন তরুণী বনলীটি। সে তার দেশী ভাৰছা | আর কিছু বলতে পারত না, ভাৰটা জন্তের মুখে बछह চাহাড়ে আর কর্কশ শোনাত, কিন্তু তার মুখের কথা পাৱয় । BBBBD BB BBBS BBBBB BBB tttttttS যুদ্ধ করে দিয়েছিল। যখন ঘুরঘুর করে সার o সে যুরে বেড়াত, তখন আমার তাকে দেখন্তে ভারি ভাল লাগত। সারাদিনই সে কাজ নিয়ে আছে, আর জমিদ কিসে আরামে থাকি, তা নিয়ে ত সে মহা বাহু । রাত্রের খাওয়াদাওয়া চুকে গেলে জামরা ছজনজাই। চাদের আলোতে বেড়াতে ৰেৱতাৰ। তখন জগজৰ বাড়ীর সাননের পাথরের বেঞ্চিত মারী একজন যুবকের সঙ্গে বসে আছে। সে যে খাট ব্ৰেতাঞএর ছোৱাত তার মুখ আর পোষাক দেখলেই বোল। - বলে কথা কইত, তাদের চোখের চাউনিতে যেন পরস্পৱে প্রতি ভালবাস উছলে পড়ত। - আমাদের হোটেলওয়াল জিগগেৰ করান্তে মে so খুলে বলল। ইয়। আর মারীর ছেলেৰেলা থেকেই ৰ ভাব, অনেকদিন হল তাদের বিয়ের ঠিক হৰে আছেT_ দেশের সবাই বেমন করে, ইয়াও প্রথমে ভেম্বৰি नाशिक কাজ করবে ঠিক করেছিল, আরও ত পাঁচজনের কনেট করা থাকে? কিন্তু অত দুরে যাওয়া,-কোথাম্বলম্বেভেচ্ছাৰ মারার কাছে ইয়াই ছিল সৰ্ব্বস্ব ইরম্ভ দশ ভাই, ছাড়ি হবার মত সাহস তাদের হয়ে উঠল না লেঞ্জ কাছেই এক চাষার বাড়ী মজুরের কাজ করে জিকরার ক্ষমতা যখন তার হবে, তখনই বিয়ে কৰে। এই দুটি তরুণ তরুণী পরস্পরকে কি ভালই বাসস্থা - কাজকৰ্ম্ম সারা হয়ে গেলেই ছফ্টতে মিলে সেই গৰল লঙ্ক পাথরের ব্রেটিতে এসে বসত, হাওয়ায় তখন চারিদিকে ফুলের গন্ধ ভেসে আসত। রবিবারে ছুটি ছজনে ছাত্তৰ ধরাধরি করে বেড়ান্তে বেরতো, কি গঞ্জের সঙ্গেই so - A.