৪২১
- ४ादौ cशेकी । cथांबाई, नश्tषांछन७ “*िॉछब्रा" छोणिब्र कtछ । শিশুকাষ্ঠ
যাহা হউক, এ বিষয়ে সন্দেহ নাই, যে, প্রত্যেক রকমের দারুশিল্পের উপযোগী কাষ্ঠ আমাদের দেশেই পাওয়া যায়। না পাওয়া আশ্চর্ঘ্য ; কেননা, এদেশে, ইন্ধন ভিন্ন অন্ত কাজের উপযোগী (অর্থাৎ কাষ্ঠ হিসাবে ব্যবহৃত) প্রায় ১৬০০ প্রকার বৃক্ষ আছে। প্রসিদ্ধ উদ্ভিদ-তত্ত্ববিদ স্যার জে ডি হুকার বলিয়াছেন, যে, ভারতবর্ষ পৃথিবীর মধ্যে উদ্ভিদ সম্পদে সৰ্ব্বাপেক্ষ সম্পদশালী । দারুশিল্পেৰ বিভিন্ন প্রণালী ও উপায়ের মধ্যে এই কয়টি প্রধান ; যথা – ১ । বর্ণবিস্তাস—স্বাভাবিক ও কৃত্রিম ২ । উৎক্ষেপ বা ক্ষোদন (বাটালীর কাজ)
- Sir J. D. Hooker, Flora of British India......... “perhaps the richest and certainly the most varied Botanical area on the surface of the globe.”
৩ । কৰ্ত্তন, সংযোজন ও তাহার আমুসঙ্গিক অস্কাঙ্ক Esta firla «i (cabinet-making) নিপুণ শিল্পী চিত্রে কাঠের দ্রব্যটির পরিকল্পনা করিলে ঐ উপায়গুলির দ্বারা তাহার নিৰ্ম্মাণ সম্ভব হয়। বর্ণবিন্যাস—স্বাভাবিক। এদেশে নানাবর্ণের কাষ্ঠ পাওয়া যায়, যাহাদের স্বাভাবিক স্বন্দর রং আছে । সেই সকল কাষ্ঠ স্থবিচার করিয়া সংযোজন করিলে বিচিত্র বর্ণবিন্যাস করা যায়। এইরূপ কয়েকটি কাষ্ঠের বর্ণনা নিয়ে লিখিত হইল । শ্বেত—চম্বন, ভেঙ্ক (অতি উত্তম আসবাবী কাষ্ঠ, মান্দ্রাজী), গাম্ভার (উত্তম আসবাবী কাষ্ঠ), বুক । পীত—হলছ, কাঠাল । লোহিত } রক্তচন্দন (মান্দ্রাজী ), পাডৌক (আন্দামান w8 ब्रखीठ ) e उष cम*श्) चांगांभानौ भांrछोक अउि
