২৭শ ভাগ ఆSt=ei, S<><98 ৪র্থ সংখ্যা ১ম খণ্ড ] _ _______SSASAS SS SS SSAS SSAS SSAS SSAS ধৰ্ম্মবোধ ঐ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাকে সমাধান করতে হয়। আকাশের সহজ রাস্ত ( > ) কিছু দিন হ’ল আমার কাছে আমেরিকা থেকে দু'টি মহিলা এসে জিজ্ঞাসা করছিলেন যে, ধৰ্ম্মশিক্ষা কি প্রণালীতে দেওয়া যেতে পারে। এই প্রশ্ন আমি নতুন শুনিনি, পাশ্চাত্যদেশে অনেকবার এ প্রশ্ন আমায় শুনতে হয়েছে। বস্তুত আধুনিক কালে এই প্রশ্ন কঠিন হয়ে উঠেছে বলে উপলব্ধি করি। যখন তার কারণ চিন্তা করি তখন দেখি মানুষ তার নানা আকাঙ্ক্ষ, নানা উপকরণ, নানা উপায়ের মধ্যে নিজেকে বিক্ষিপ্ত ক’রে ফেলেছে। প্রকৃতি ষে-পথ সহজে উন্মুক্ত ক’রে রেখেছিল, সে-পথে বাধা রোপণ ক’রে এখন তাকে চলতে হয় পথ খুঁড়ে। সূর্ব্যের আলোর মধ্যে একটি সহজ আরোগ্যশক্তি আছে, তায় জঙ্ক আমাদের চিন্তা করবার কোনো প্রয়োজন হয়নি। কিন্তু যখন মাহূব নিজের চতুর্দিকে দেয়াল তুলতে লাগ ল, স্থধ্যের আলোর 'थ क्रक इ'cग्न cभंज, ७°न दांक्षा ग८ख्e धक्कछिप्न जङ्ख শুশুবার স্থযোগ কি ক’রে পাওয়া যেতে পারে এই সমস্ত বদ্ধ করে ছশ্বল্য চিকিৎসাপ্রণালীর দুর্গম রাস্ত সন্ধান করার সময় আসে । সচেতন জীবমাত্রকেই জ্ঞান সঞ্চয় করতে হয়। প্রকৃতি সহজেই তার মনের মধ্যে কৌতুহল উত্ৰেক ক’রে দিয়ে এই কাজটি আদায় ক’রে নেয়। এই জানাট। সমস্ত নয় এটা আনন্দ । আমাদের আহার করবার ইচ্ছা আছে ; সহজ অবস্থায় এটাকে বানিয়ে তুলতে হয় না। যেমন খাদ্যের রসবোধ তেমনি জ্ঞানের রসবোধ স্বাভাবিক। কিন্তু যেমনি স্বভাবের সম্পর্ক থেকে বিচ্ছিন্ন ক’রে জ্ঞানশিক্ষাকে ক্লাসের মধ্যে পূরি, ষান্ত্রিক নিয়মে বাধি, তখনি জ্ঞানের স্বাদ চলে যায়। তাই এখন একটা চিত্তার কারণ হয়েছে বালক-বালিকাদের শিক্ষায় অনিচ্ছাকে কি কবুলে আবার ইচ্ছায় ফেরানো যেতে পারে, শিক্ষার সঙ্গে তার সহজ জানন্দকে আবার মেলানো যাবে কি ক’রে ? শিক্ষা ষে ঠিক পথে চলছে না, সকল দেশেই এসম্বন্ধে বোধ cछtञ८छ् । खांननांख्5-क्रिब्रांघ्न दिशांगब्रभांtअ३ चांभांङ्ग " . *
