৪র্থ সংখ্যা ] মেঘ Q》> পরিপূর্ণ এই মেঘ ২৫ • • • থেকে ৩৬••• ফুট উপরে 叫忆夺1 vJfwtj}-*JWTA (Mimato cumulus )—*J¤U মেঘ ভেদ ক’রে বায়ুস্রোত নীচে নামৃতে থাকলে মেঘের এই প্রকার আকৃতি হয় । কেদালে-কুড়লে মেঘ-ম্যামটো কুমুলাস “জন্নান উজ্জ্বল দিন বৃষ্টি অবসান। আমি ভাধিঙেfছ আজি কি করিব দান । মেঘখণ্ড ধরে ধরে উদাস বাতাস ভরে নানা ঠাই ঘুরে মৰে হতাশ সমান। সাধ যায় আপনারে করি শতখান ।” রবীন্দ্রনাথ জলস্তম্ভ (water spout) এক প্রকার মেঘ। ঘূর্ণবায়ুর মধ্যে বাতাসের চাপের প্রভেদ হওয়ায় এই মেঘ জন্মায়। করোনা (Corona-মুকুট ) স্বৰ্য্য বা চন্দ্রের পাশে আলোর চক্রের নাম। পাতলা মেঘের জালে স্বর্ষ্যের বা চন্দ্রের আলো পড়ায় এ রকম হয়। মেঘে জলের বিন্দু যত ছোট থাকে তত বড় চক্র হয়। এ রকম নামকরণের প্রধান উদেখ, কোন মেঘে কি ३ग्न डाहे ठेिक कब्रांद्र cछडेॉब्र । cषभन ८कांन ८भ८घ বাজ পড়ে বেশী, কোনোটায় বৃষ্টি হয় বেশী, আবার কোনট। শিলা-বৃষ্টির প্রধান কারণ। মেঘের এ রকম জাতিভেদ করার মূলে জাব-হাওয়া সম্বন্ধে ভবিষ্যদ্বাণীর চেষ্টা। ক্রিমীয়ার যুদ্ধের সময় ( ১৮৫৪ খৃঃ ) ফরাসী নৌবাহিনী রুশিয়ার সিবাস্তোপল বন্দরের সাম্নে cनांणम्र ८करण चय८ब्रांथ क८ब्रक्षिण । श्ॐां९ ऊँौषन कज़ উঠে ঐ বাহিনীকে একেবারে বিধ্বস্ত ক’রে ফেলে। ঐ ঘটনায় ফরাসী বৈজ্ঞানিক মহলে একটা সাড়া পড়ে যায়। ইহাদের মধ্যে ফরাসী জ্যোতিৰ্ব্বিদ লেভেরিয়ে (Leverrier) প্রথমে ঠিক করেন যে ঐ ঝড়ের উৎপত্তির ব্যাপার একেবারে গোড়া থেকে খোজ নেওয়া উচিত । তিনি জানতে পারেন যে, ঐ ঝড় মহাসমুদ্রের ধার থেকে আরম্ভ ক’রে সমস্ত মধ্য-ইয়োরোপের উপর দিয়ে তুমুল কাও ক'রে গিয়েছে। স্বতরাং তিনি ঠিক করলেন যে, গোড়া থেকে শেব পৰ্য্যন্ত ঐ ঝড়ের ইতিবৃত্ত খোজ করা দরকার, তা হ’লে কিসের জন্য অমন ভয়ানক ঝড় হ’ল আর কেনই বা সেট থেমে গেল তা জানা যেতে পারে। এই অনুসন্ধানেই আবহাওয়ার তত্ত্ব-বিজ্ঞান (Metereology and Weather Forecast) şHỊssze ș’tą s মেঘের সঙ্গে প্রাকৃতিক বিপর্যায়ের স্থিরীকৃত হয় । একটা সম্বন্ধ রৌপ্য-পাড় মেঘ "যধি দেখি ঘনঘোর মেঘেtঙ্গয় দূর ঈশানের কোণে আকাশে যদি বিদ্যুৎফণী জ্বালাময় তার উদ্যতফল৷ বিকাশে ।” ब्रदौटानांशं তারপর ধীরে ধীরে অনেক তথ্য বেরিয়েছে, বদিও এখনও এ বিষয়ে খুব বেশী জ্ঞান আমাদের হয়নি এবং বিজ্ঞানের অন্তান্ত অঙ্গের মত এটার এখনো নিয়ম-কান্থন छांण क'tज़ cदांव मृब्रिनेि ।
