পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩৩৪ { ২৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড ¢३8 জাতি পুরুষ স্ত্রীলোক अ िकठ्ठी »ሕw:ፃፀ »ሆ¢ፃፃ¢ कनू & s 8&e 8 ዐፀፃእ কামার sచి 83 & }శిశితి: . शांघ्नबू 地哺钞减●唤 ●為*y蒙鏡 কুমোর 8 &tyves ১৩৭৮২৫ कूर्णौ } e at } ግ ጫ?›¢ মল্লয়? 总经重a唤 疆n•說中 মুচী ३३d s*३ sts) శి নমঃশূত্র 岱●》减●镜甲 ሕbሃፃቖ • : নাপিত శి డిe tశ్చి ኟ ኣgኔኳ ግ श्रुनिब्रां చీts s ఇve a পোঁদ ఢీ ఆ a gVడిః ఇyyరిes রাজবংশী kr: ఆ చితt *○e●●● রাজপুত * :e ( 3; 88Noግጽ সদ্বগোপ amゃえ〉> ३७७● १é সাহ 3byā Yo s 岱响磁磁绍》 সোণায় বেনে ♥ ♥ ግ¢¢ $ $ 8ግዜ” পুত্রধর ►”ፃ óግ ) ly as at উাতি ও তত্ত্ব 3 *** * * 38>响》决 ¢डणि ७ ठिणि ३०४४ १é ›bሃፃ ግ¢ » বে-সৰল জাতি, সম্প্রদার বা প্রদেশে স্ত্রীলোকের ভাগ বেশী সেখানে যদি বিধবা-বিবাহ নিষিদ্ধ হওয়া কর্তব্য হয় তাহা হইলে যেখানে পুরুষের ভাগ বেশী সেখানে বিধবা-বিবাহের প্রচলন সমর্থন এবং তজ্জন্ত চেষ্টা করা উচিত। প্রকৃতপক্ষে বঙ্গদেশের যে-সকল জাতি ক্রমশঃ হ্রাস প্রাপ্ত रुईrउटश् ठांश निदांब्रtनंद्र यथांम छै*ब्रि दि१वl-दिदांश् । अछांछ &qएमएलग्न কতক জাতির পক্ষেও ইহা সত্য । ১৯২১ সালের census অনুসারে ভারতবর্ষের হিন্দুদিগের (কেবলমাত্র যাহাজের সহিত আমাদের এই প্রবন্ধ সংশ্লিষ্ট ) মধ্যে পুরুষের তুলনার প্রতি হাজারে ৯৫৪ স্ত্রীলোক আছে। প্রদেশ বা রাজ্য অনুযায়ী তালিকা দৃষ্টি উপরোক্ত census অনুসারে দেখা যায় যে, আসাম, বঙ্গদেশ, উত্তরপশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ, পঞ্জাব, যুক্তপ্রদেশ, বরোদ, বোম্বাইষ্টেটস্, মধ্যভারত, খোয়ালিয়র ষ্টেট, কাশ্মীর, মহীশূর, পঞ্জাব ষ্টেটস্ এবং রাজপুতান, অর্থাৎ ভারতের অধিকাংশ স্থানেই হিন্মু স্ত্রীলোক অপেক্ষ হিন্দু পুরুষের সংখ্যা অনেক বেশী। विश्व-विवाश् मषtक श्न्मूिरिtभद्र विक्रकउव नशैरङ्गह छैफ़ श्रांझर्ल श्ऊ छै९°व्र इ३ग्नरिह। यांश्ब्र। यथार्थहे रिषद ऊांशष्णब्र नषाकरे এরূপ বিরুদ্ধভাব প্রযোজ্য : শিশু বা বালবিধবার পুনৰ্ব্বিবাহ সম্বন্ধে প্ৰযুজ্য নহে; এবং সামাজিক পবিত্রতা এবং স্থায্য ও যুক্তিসঙ্গত সামাজিক নীতির খাতিরে যখন কাহাকেও চিরকাল বিপত্নীক থাকিতে সময় বাধা করে না তখন বিবাহ করিতে ইচ্ছক এমন কোন বিধবার fচরবৈধব্যের ব্যবস্থা সমাজের পক্ষে কৰ্ত্তব্য নহে । ১৯১১ সাল হইতে ১৯২১ পর্যন্ত ভারতের হিন্দুর সংখ্যা হাজার প্রতি ৪টি কমিয়াছে এবং মুসলমানের সংখ্যা প্রতি হাজারে ৫১টি বাড়িয়াছে । ইহা নিঃসন্দেহ যে, হিন্দু বিধবার বিবাহ সম্বন্ধে নিষেধ বিধি এবং সেজন্য অনেক স্ত্রীলোকের গর্ভবতী হইবার বয়সে সম্ভান না হওয়া হিন্মুর সংখ্যা হাসের অন্ততম কারণ । , বলবিধাদিগের ধর্মশা নিৰাং কবির উপায় বাহাতে বাগবিধবা 1ళ না খাকে তাহার ব্যবস্থা করা ; অর্থাৎ যদি বাল্যবিবাহের প্রথা উঠাইয় দেওয়া হইত কিম্বা উহ। অপ্রচলিত হইত ; যদি বালিকাদিগের অনুন ১৮ বৎসরের পূৰ্ব্বে ৰিবাহ না হইত তাহ হইলে একটিও বলবিধবা খাঙ্কিত না । কিন্তু দুঃখের বিষয় যে, এইরূপ অবস্থ হওয়া স্বদ্যুপরাহত, স্বতরাং সমস্ত বালবিধবার বিবাহ দেওয়াই অন্যতম সদুপায়। চিরকুমারী অপেক্ষ পৰিত্র ভালবাসার ফলে মাতৃত্ব কম পবিত্র নহে। ( বিশ্ব বাণী, বৈশাখ ১৩০৪ ) শ্ৰী রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় পৃথিবীর জন্ম-কথা পৃখিবী কিরূপে জন্মলাভ করিল, এবিষয়ে অধুনা তিনটি প্রধান মঙ্গ रा थकछ { शि७ब्रि) cषशा शांब्र, पृथ1-(s) नौशब्रिक-थकछ (Nebular hypothesis , (3) Swifts-row (Meteoritic hypothesis) ont (°) 3R-2 Fu (Planetesimal hypothesis) | (১) নীহারিক-প্রকল্প : স্ব প্রসিদ্ধ জ্যোতিৰী লাপলাস (Laplace)কেই এই প্রকল্পের উদ্ভাবল্পিত৷ বলা বাইতে পারে। এই মতানুসারে আমাদের এই সেীয়জগৎ আদিতে অতীব উত্তপ্ত গাপ বা নীহারিক-পিও ছিল , আর ঐ পিও ধীরে ধীরে ঘূর্ণিত হইত। উহার ব্যাস ছিল ৬•••••••••• মাইলেরও অধিক, অর্থাৎ আমাদের বর্তমান সৌরজগৎ যতটা স্থান জুড়ির রহিয়াছে, ততট স্বান জুড়িয়া ঐ পিণ্ড অবস্থিত ছিল। উত্তপ্ত পদার্থমাত্রই যেমন তাপ বিকিরণ করির ক্রমশ: ঠাগু হইয়৷ পড়ে ও আকারে ছোট হইয়া যায়, ঐ উত্তপ্ত গ্যাসপিণ্ডও সেইরূপ শূন্তে তাপ বিকিরণ করার ফলে কালক্রমে তাপহ্লাসের সঙ্গে সঙ্গে আকারেও ক্ষুদ্র হইতে থাকে এবং বাহিরের অংশটা একটা অঙ্গুরীয়কের আকার ধারণ করে। পরে আবার অভ্যস্তরের শেষ দিকে আর-একটি নুতন অঙ্গুরীয়ক উৎপন্ন হর। এইরূপে একটির পর একটি করিয়া ঐককেত্রিক (concentric) অঙ্গুরীয়কের আবির্ভাব ঘটে। ঐ গ্যাস-অঙ্গুরীয়কগুলির সর্বাংশ যে সমান পরিমাণে ধন ছিল, তাছ নহে । যে-সকল স্থান অপেক্ষাকৃত গাঢ় ছিল, আয়তনের হ্রাসের সঙ্গে সঙ্গে উহাদের চতুর্দিকে গ্যাসকণাগুলি জমাট বাধিতে অtৱস্ত করে। তাহার ফলে কতকগুলি গ্যাস-গোলকের (spheres) স্বষ্টি হয় । এইসকল গোলক এক একটি মেরুদণ্ডের চতুর্দিকে ঘুরিতে আরম্ভ করে এবং সেই সঙ্গেই আদিম গ্যাস-পিণ্ডের ঘূর্ণনের (rotation) অনুরূপ আবর্ধিত (revolution) হইতে থাকে। হতরাং প্রত্যেক গোলকেরই দুইটি করির গতি উৎপন্ন হয়—একটি ঘূর্ণন, অপরটি আবর্তন । এই দুইটি গতিই অবস্ত আদিম গ্যাস-পিঙের ঘূর্ণনের ফল মাত্র। এইসকল গ্যাস গোলকই আমাদের আধুনিক গ্রহসমূহ। উপগ্রহগুলি আবার এক একটি গ্রন্থ-দেহ হইতে পূৰ্ব্বোঞ্জ প্রণালীতে উৎপন্ন হইয়াছে। আমাদের পৃথিবী একটি গ্রহ ; আর চন্দ্র পৃথিবীরই একটি উপগ্রহ মাত্র। কালক্রমে ঐ সকল উত্তপ্ত গ্যাসপিও বা গ্রহগুলি যতই শীতল হয়, উহাদের আকারও ততই ছোট হইতে থাকে । উহাদের অধিকাংশই १)ान श्ठ उग्रण ७ ठद्रण श्tङ रुfन थवश्। &थांख हद्र । किङ श्रावित्र স্ববৃহৎ গ্যাসপিণ্ডের কেন্দ্রস্থল আজিও জ্বলন্ত অবস্থায় সূর্যরূপে স্বর্তমান রহিয়াছে। এই সুদীর্ঘ কালে তাপ-হ্রাস হইয় অত্যধিক উত্তাপর্কে নিঃশেষ কর দূরে থাকুক, উহার বিশেষ কিছু ক্ষতিও করিতে পারে নাই। :