পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] দেশ-বিদেশের কথা—বাংলা ○や" মহিলাদিগকে লওয়া অসম্ভব, এজন্য মহিলাদের দরখাস্তগুলি সম্বন্ধে কোন বিবেচনা করা হয় নাই। শ্ৰীমতী লরোজিনী নাইডুর সভানেতৃত্বে মিশনের জন্য লোক বাছাইয়ের নিমিত্ত একটি সভার অনুষ্ঠান হয় । মোট ২৫৯ থানা দরখাস্ত পাওয়া গিয়াছিল। দরধান্তকারীদের মধ্যে ৩৪ জন মেডিক্যাল গ্রাজুয়েট, ১৬ জন আর্ট এবং ইঞ্জিনীয়ারিং কলেজের গ্রাজুয়েট, ১৫ জন সার্টিফিকেট প্রাপ্ত কম্পাউণ্ডার, ৮ জন মেডিকালি ছাত্র এবং ১২ জন শিক্ষিত মহিলা ছিলেন । প্রথম বাছাইয়ে ৬৯ জন লোককে বাছাই করিয়া তাহাঙ্গের নিকট হইতে বিস্তৃত খবর জানিতে চাওয়া হইয়াছে। পরে চূড়ান্ত বাছাই হইবে । ছাড়পত্র লইবার জন্য সেবাদলের প্রেসিডেন্ট শ্ৰীযুত তুলীচরণ গোস্বামী গভর্ণমেণ্টের সহিত লেখালেখি চলাইতেছেন ; ছাড়পত্র পাইলে শীঘ্রই মিশন চীনে রওন। হইবে । নারী-বিশ্ববিদ্যালয়ে দান -- নী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতপূর্ব ছায়া শীমঠা মনোরম লেটি উক্ত বিশ্ব-বিদ্যালয়ের জন্য ৪ • • • • < টাকা দানের সম্পত্তি দান করিয়াছেন । শ্ৰীমতী মনোরম উtছার বিবাহু-উৎসব উপলক্ষেও বিশ্ব-বিদ্যালয়কে ৬৮• ০ টাকা দিয়াছেন । বাংলা কচুরী-পান ধ্বংস— স্বায়ত্বশাসন বিভাগের ভার প্রাপ্ত মগ্ন হাজী গজনছী সাহেব সম্প্রতি "কচুী”-পানী সমস্তার মনোনিবেশ করিয়াছেন। কচুী পান रुझझेिम যাবৎ বাংলাদেশের, বিশেষ করিয়া পুর্ববঙ্গের, সৰ্ব্বনাশ সাধন করিয়া আসিতেছে। কচুরী পান রক্তবীজের ঝাড়-খাম, ব্ৰহ্মদেশ, মালয় দ্বীপপুঞ্জ কোন স্থানেই হইতে ইহাকে একেবারে উচ্ছেদ করা বাঘ নাই । বঙ্গদেশ হইতেও যে ইহা একেবারে দূর করা সম্ভব হইবে মন্ত্ৰী মহাশয় ইহা আশা করেন না । কি উপায় অবলম্বন করিলে কচুরীপানীর হস্ত হইতে রক্ষা পাওয়া ষার এবং কি ভাবে কচুী দেশের অনিষ্ট করিয়া থাকে, তৎসম্বন্ধে অনুসন্ধান করিবার জন্ত বঙ্গল গভর্ণমেন্ট মিঃ কালীপদ মৈত্রকে স্পেশাল অফিসাররূপে নিজ করেন। তাহার রিপোর্টে কচুরীপানীর ধ্বংস লীলায় যে-পরিচয় পাওয়া যায় তাহা ভয়াবহ। রিপোর্টে প্রকাশ :– "এই কচুরীপান যে পূর্ববঙ্গের অধিবাদিগণের কি পরিমাণ ক্ষতি করিয়া থাকে ভাছ কলিকাতা ও পশ্চিম বঙ্গের লোকের ধারণাই করিতে পারবেন না। এই কচুরী পান পূর্ববঙ্গের জলপথসমূহ প্রায় রুদ্ধ করিয়া দিয়াছে। স্থানে স্থানে কচুরী এত বেণী জমা হইয় থাকে যে, একশত ফিট পরিমিত্ত জলপথের কচুরীপান পরিষ্কৃত কল্লিভে অনেক সময় একঘণ্টায়ও অধিক সময় লাগিয়া থাকে। অথচ পুৰ্ব্ববঙ্গে खलभ४३ हरेण ७कमाज षाडांप्राप्छद्र भ१। चनक cशष्ण देश७ cनथ शिशtइ cष, रूक्लोथीनांछ *ष बाहेकॉरेश शाeद्राब अङ्गन চাউগাদির बांशप्रांबी-ब्रसांनौब्र तिtअरु अशविर्ष पछिद्रtप्ह । “झाक रिडा:अब चट्टेशाश, नौनकी ७ बिर्टीशांश्न नामक १मांजप्शन भषारुड योग्न »०० वर्ण भांश्ण 5itवद्र खमि कहूौणानाब्र अठाॉफ्रांप्प्लग्न बछ३ कूदकग्रनकर्तृक अब्रिडाड श्रेष्ठांप्इ अवर वह इदक ভিটামটি ছাড়ির পলায়ন কৰিছে। কচুরীপান কেৰল চাষের জমির बहिनाश्न कब्रिारे कोख्। रुग्न बाँड्ने, अरिनक इष्ण पात्णन अ७ि নষ্ট করিয়াছে। প্রথম কৃষকগণ ঘাসের পরিবর্তে কচুরীপানা গরুকে খাইতে । দিত ; কিন্তু অনেক গরই উহা সহ কল্পিতে না পারায় অভ্যস্ত দুৰ্ব্বল হইয়া পড়িতেছে । "পূর্ববঙ্গের অনেক স্থানেই কচুরীপান পানীয় জলের পুষ্করিণীর উপর নিজের আধিপত্য বিস্তীর করিয়া ঐ সকল গ্রামের স্বাস্থ্য নষ্ট করিয়া দিতেছে । আজ এই কচুরীপানার জন্তই পুৰ্ব্ববঙ্গে জলপথ রুদ্ধ, কৃষিক্ষেত্র পরিত্যক্ত ।” কচুীপনার ধ্বংস সাধনের নিমিত্ত এপর্যন্ত অনেক কমিটী কনফারেন্স হইরা গিয়াছে। কিন্তু বরিশালের ইংরেজ ইঞ্জিনিয়ারের কথায় বলিতে হয় যেন সরকার এই সমস্ত লইয়া খেলা করিতেছেন। আচার্য্য বহর নেতৃত্বে যে তদন্ত সমিতি বসিয়াছিল তাহার কুপারিশ সরকার গ্রহণ করেন নাই। কিন্তু গ্ৰীক্ষিত স্ নামক একজন ইংরেজ আবিষ্কৃত "প্লে’র দরুন বাংলা সরকার অযথা অজস্র অর্থব্যয় করিলেন। কিন্তু এখন ভাবিবার সময় আদিয়াছে। মি: মৈত্র ওঁtহার রিপোর্টের একস্থলে বলিতেছেন-—“গত দশ বৎসর এসম্বন্ধে কিছুই করা হয় নাই। যদি একই সময় কচুরীপানা ধ্বংসের চেষ্টা ন কই হয়, তাহা হইলে উহ। কিছুতেই ধ্বংস করা ধাইৰে না। অবশ্য অনেকে ভাবিতে পারেন যে, একটি আইন প্রণয়ন করিলেই কচুরীপান ধ্বংস করা যাইবে ; কিন্তু কচুরীপান আজ গারোপাহাড় হইতে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত; কাজেই কাজটি খুব সোজী নহে, তাহা ছাড়া আইন প্রণয়ন, কর সহজ কিন্তু তাহ কাজে লাগান খুবই কঠিন। অনেকে প্রস্তাব করিয়াfছলেন যে, বঙ্গের ইরিগেশন ডিপার্টমেণ্টকে জলপথ ও বিলসমূঙ্গ কচুীমুক্ত করিবার ভার দেওয়া হউক । হিসাধ করিয়া দেখা গিয়াছে যে, জলপথ ও বিলসমূহের কচু আক্রান্তস্থানের পরিমাণ ৯,৮১১২ একর। প্রতি একর কচুরী পরিষ্কৃত করিতে > • টাক। দরকার। এই হিসাবে ৯৮১১২৬ একর কচুী মুক্ত করিবার খরচ লাগিবে প্রায় দুইকেট টাকা এবং এই টাকা গৰণমেণ্টের পক্ষে দেওয়া বখনই সম্ভবপর নহে ।” বর্তমান মাসে ঢাকার “কচুী” পান সমস্ত আলোচনা করিবার জন্ত একটি মজলিস বসিবে। হয়ত এইজন্ত নুষ্ঠন কর ধার্ঘ্য হইবে। কারণ মিঃ মৈত্র তঁtহায় রিপোর্টে আভাস দিয়াছেন :– “কচুী-আক্রান্ত স্থানসমূহ হইতে প্রেরিত মালের উপর ট্যাক্স বসান ও ঐ ট্যাক্সের টাকা দিয়া জলপথসমূহ পরিষ্কার রাখা উচিত। এতদ্ভিন্ন মালবাহী নৌকার উপর ট্যাক্স বসান দরকার। কচুরীপানা ধ্বংস সম্বন্ধে একটি সেন্টাল বোর্ড গঠিত হইবে এবং উহাতে দশজন সদস্ত থাকিবে। এই বোর্ডই ট্যাক্সের হার নিৰ্দ্ধারিত করবেন। এই সেন্টাল বোর্ড কর্তৃক ইরিগেশন বিভাগ, ডিষ্ট্রক্ট বোর্ড, ইউনিয়ন বোর্ড প্রভৃতিকে কোন স্থানের কচুী পরিষ্কার করিষার ভার লইতে হইবে, তাহ নিদ্ধারিত इड्रेय !” মন্ত্রী মহাশয় বাহাতে কচুরীপানীর বিরুদ্ধে অভিযান করিয়া সফলকাম হইতে পারেন এবিষয়ে দেশবাণী নিশ্চয়ই সাহায্য করিবেন। ংলা সরকারের জেল রিপোর্ট - বাংলা সরকারের ১#২৬ সালের জেল শাসন সম্বন্ধীয় রিপোর্ট প্রকাশিত হইয়াছে। ঐ ग्निrञाई প্রকাশ, আলোচাবর্ষে বাজলার জেলগুলিত্তে কয়েদীর সংখ্যা সীমান্ত কিছু ৰাড়িয়াছে। কলিকাতা, ঢাকা এবং পাবনার সম্প্রদায়িক দাঙ্গ এবং পটুয়াখালি জেলে সত্যাগ্ৰহী करद्वौtनइ छिछ्रे थषांमठः ईशं★ कांब्र१ । cअरण करद्रशैरनग्न मर१:ाँग्न tपनिक भक्ल-s२११२ छन हिण। २०२० गांश इश्ठ शेरब शैtब्र कtब्रशेौष्णब्र न६थjी कभिब्रां८छ् ॥ ४१ घ९मध्न tझरश करप्रौञ्च म६५N >*७**