পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/২৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সংখ্যা । ] গর্থে যে পুরাতন পরিখা বর্তমান ছিল, তাহা এখনও *পূর্ণরূপে বিলুপ্ত হয় নাই। এখানে কোনও নগরতোরণ বর্তমান নাই। আধুনিক রাজপথ এখানে আসিয়া প্রাচীর ভেদ করিয়া চলিয়া গিয়াছে। এই স্থানের নাম "কাটাগড়।” গড় কাটিয়া রাজপথ নিৰ্ম্মাণ করিবার সময় হইতে এই নাম প্রচলিত হইয়াছে। এই স্থানে মৃৎপ্রাচীরে আরোহণ করিয়া গ্রাম্যপথ ধরিয়া পশ্চিমাভিমুখে ভাগীরথী পর্য্যস্ত গমন করিলে, যেস্থান প্রাপ্ত হওয়া যায়, তাহার নাম,—“পাতালচওঁী"। অবস্থান দেখিলে মনে হয়,—এই পৰ্য্যন্তই লক্ষ্মণাবতীর দক্ষিণ সীমা । ইহার দক্ষিণে যে নগরোপকণ্ঠ বৰ্ত্তমান ছিল, পাঠামশাসন সময়ে তাহাই রাজধানীতে পরিণত হইয়াছিল। “কাটাগড়" নূতন পুরাতন উভয় নগরের সন্ধিস্থল। ইহার অদূরে—পশ্চিমদিকে—“চাদদ্বার” নামক নগরতোরণ;—লোকে সেই নগরতোরণ দিয়া উভয়নগরে যাতায়াত করিত। এখন উত্তরাংশ হুইতে দক্ষিণাংশে গমন করিতে হইলে, সকলেই প্রচলিত রাজপথের আশ্রয় গ্রহণ করিয়া থাকেন। সুতরাং "পাতালচণ্ডী” এবং “চাদদ্বার" পৰ্য্যটকগণের দৃষ্টি আকৃষ্ট করিতে পারে না । “কাটাগড়” ছাড়িয়া ক্রমাগত দক্ষিণাভিমুখে অগ্রসর হইলে, আবার একটি পূৰ্ব্ব পশ্চিমে দীর্ঘ মৃৎপ্রাচীর দেখিতে পাওয়া যায়। এখানে “কোতুয়ালীদ্বার” নামক নগরতোরণ বর্তমান আছে। তাহার ভিতর দিয়া পুরাতন রাজপথ প্রচলিত ছিল। এখানে আসিয়া আধুনিক রাজপথ পুরাতন রাজপথের সহিত মিশিয়া গিয়াছে। ইহার দক্ষিণে নগরেপকণ্ঠ –তাহার নাম ফিরোজপুর। উত্তরে “চাদদ্বার,” দক্ষিণে কোতুয়ালীম্বার,পূৰ্ব্বে মৃৎপ্রাচীর, পশ্চিমে ভাগীরথী,— এই চতুঃসীমার মধ্যে পাঠান রাজধানী সংস্থাপিত হইয়াছিল। এখন "গৌড়" বলিতে মালদহের লোকে এই স্থানকেই এখাই দিয়া থাকেন। ইহার সর্বত্র ছোট বড় অসংখ্য *্যালয় । কচিৎ ই একখানি ক্ষুদ্র গ্রাম, তাহার নিকটে এবং জুৱে কিজম বন, তাহার মধ্যে স্থানে স্থানে হলচালনার सिञ्च श्रेबाप्रू। अिहे अन्तब्र ज्ञश्वरवाभा पृष्ठ,-(s) तिसनी, (२) ब्रांबारूणि, (*) दांझहबांशै (s) cभोरु-इर्भ {f}ं★♚♛ मेिनांत्र (* cझी नांश्नजनैौधि (१) उँछिनॉफ़ is*****(*)éकइसकेबांह । গৌড়ীয় ধ্বংসাবশেষ। ২৯৫ পিয়াসবাড়ী। প্রচলিত রাজপথের পূর্ব পার্থে একটি উচ্চভূমির উপর এক “ডাক বাঙ্গলা” নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। তথায় বিশ্রামের স্থব্যবস্থা আছে। সেই বিশ্রামাগারের পশ্চাদ্ভাগে একটি সুন্দর সরোবর। তাহারই নাম “পিয়াস বাড়ী।” পিয়াসবাড়ীর নাম পিয়াসবাড়ী হইল কেন, আবুল ফজল তাহার এক জনশ্রুতির উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন। “এই সরোবরের জল এরূপ বিষাক্ত ছিল যে পান করিলেই মৃত্যু হইত। যাহারা প্রাণদণ্ডাজ্ঞা প্রাপ্ত হইত, তাহার এখানে কারারুদ্ধ হইত। তাহীদের পক্ষে পিপাসার সময়ে এই সরোবরের জল ভিন্ন অন্ত কোন পানীয় লাভের ব্যবস্থা ছিল না। হতভাগার যতক্ষণ পারিত, পিপাসা সঙ্ক করিত ;--অবশেষে নিতান্ত নিরুপায় হইয়া জল পান করিত ; এবং মৃত্যুমুখে নিপতিত হইত। সম্রাট আকবর এই নিষ্ঠুর প্রথা উঠাইয়া দিয়াছিলেন।” এই কাহিনী কতদূর সত্য, এতকাল পরে তাহার মীমাংসা করিবার উপায় নাই। উনবিংশ শতাব্দীর প্রারম্ভে মেজর ফ্রাঙ্কলিন গৌড় পরিদর্শন করিয়া যে সচিত্র গৌড় বিবরণী লিপিবদ্ধ করিয়া গিয়াছেন, তাহাতে এই সরোবরের জল উপাদেয়ই বলিয়া উল্লিখিত আছে। জল এখনও তক্‌ তক্‌ করিতেছে; লোকেও তাহ ব্যবহার করিয়া থাকে। কখন এই সরোবরের জল বিষাক্ত বলিয়া পরিচিত থাকিলে, লোকে এখনও বিষাক্ত বলিয়া পরিত্যাগ করিত ;-সাহস করিয়া বিষাক্ত জল ব্যবহার করিত না। মহামারীতে অনেক সরোবরের জলই বিষাক্ত হইয়া উঠিয়াছিল ; এখনও অনেক সরোবরের জল অস্বাস্থ্যকর। পর্যটকগণ সেই ভয়ে কোন সরোবরের জলই স্পর্শ করেন না । পিয়াসবাড়ীর অনতিদূরে আর একটি সরোবর আছে। সেথানে এক ফকিরের "আস্তানা” দেখিতে পাওয়া যায় । সরোবরাট কুম্ভীরে পরিপূর্ণ। লোকে কুম্ভীরকে “লিমি” দিয়া কাম্যফল লাভ করে,—এইরূপ জনশ্রুতি ফকিরকে ও কুম্ভীরদলকে প্রতিপালন করিয়া থাকে। এই সরোবরতীরে অট্টালিকাদি বর্তমান ছিল ;–তাহার ধ্বংসাবশেষ পড়িয়া ब्रश्ब्रिांप्इ ;-क्छि cनकांद्रण 4षांtन कि झिण, उiशां★ अन