ਾਸ’। হিন্দু মুসলমানে, ব্রাহ্মণ ও ব্রাহ্মণেতর জাতিতে, બર প্রদেশবাসী ও অন্ত প্রদেশবাসীর মধ্যে, ঝগড়া বিদ্বেধ জন্মান বা বাড়ান, এই নীতির লক্ষ্য। এখন এই নীতির কাৰ্য্যক্ষেত্র প্রসারিত হইতেছে। এখন শিক্ষিত ও অশিক্ষিতের मेश ঝগড়া ও বিদ্বেষ জন্মান, অন্ততঃ তাহাদের মধ্যে সম্প্রীতি ও পরম্পরে বিশ্বাস নষ্ট করা বা বাড়িতে না দেওয়া, গবমেন্টের উদেশু বলিয়া অনুমান হইতেছে। পঞ্জাবে চাষীদের অসন্তোষ দুর করিবার জন্ত গবর্মেন্ট খালের জলের খাজনা বৃদ্ধি স্থগিত রাখিয়াছেন এবং পঞ্জাব উপনিবেশ-আইন না-মঞ্জুর করিয়াছেন। এদিকে কিন্তু শিক্ষিত নেতাগণ নিৰ্ব্বাসিত ও উৎপীড়িত হইতেছেন। পঞ্জাবের লায়ালপুর এবং অন্যত্র ইংরাজ রাজপুরুষগণ সাধারণ লোকদিগকে ইহা বুঝাইতে চেষ্টা করিতেছেন যে শিক্ষিত লোকের তাহাদিগকে বিপথে লষ্টয়া যাইবার চেষ্টা করিতেছে, সরকারই তাছাদের প্রকৃত হিতৈষী ও মা-বাপ । মলী সাহেব পালেমেণ্টের বক্তৃতায় শিক্ষিত লোকদিগকে ইংলণ্ডের শক্র এবং বাকী সমুদয় ভারতবাসীকে ইংলণ্ডের বন্ধু বলিয়াছেন। অর্থাৎ মুষ্টিমেয় শিক্ষিত লোকদিগকে তিনি চটাইতে ভয় পান নাই ; কারণ কলমের খোচায় রক্ত বাহির হয় না, বক্তৃতাতেও হাড় ভাঙ্গে না ;–শিক্ষিত লোকেরা ঠেঙ্গাইতে জানে না। অপরদিকে তিনি কোটি কোটি অশিক্ষিত লোককে নরমকথায় নিজের দলে টানিতে চেষ্টা করিতেছেন;—তাহারা গোয়ার লোক কি না ; কি জানি কবে ক্ষেপিয়া উঠে। কিন্তু বৃথা এ চেষ্টা । ভারতবাসী সবাই এক দলের লোক। আমি কলম লিখিতে জানি, কিন্তু আমারই জ্ঞাতি কুটুম্বের মধ্যে নিরক্ষর লোক আছে। যাহা হউক, আমাদের সময়ে সাবধান হওয়া এবং দলাদলি নষ্ট করা ভাল । এখন প্রত্যেক শিক্ষিত লোক প্রতিজ্ঞ করিয়া নিজের কিছু সময় নিয়মিতরূপে সাধারণ চাষী, মুটে মজুর ও কারিগর শ্রেণীর লোকদের মধ্যে এরূপ ভাবে যাপন করুন, যাহাতে সামাজিকতা ও পরস্পর ঘনিষ্ঠত বাড়ে। ইহা খুব দরকারী কাজ " মণী সাহেৰ ৰে আমাদিগকে ইংলণ্ডের শত্রু বলিয়াছেন, [ १अ छांनं । তাহাতে আমরা ভয় পাই নাই। তিনি ক্ষিৰ সময় ইংরাজ জাতি আমাদের ভাগ্যবিধাতা নহেন। বিধাতা সৰ্ব্বোপরি আর একজন আছেন, যাহার অঙ্গুলিসঙ্কেতে ইহার পূৰ্ব্বেও অনেক সম্রাট, অনেক সাম্রাজ্য, অনেক মহাবল পরাক্রান্ত জাতি ধূলিসাৎ হইয়াছে। সেই বিধাতাপুরুষের নিকট অপরাধী হওয়াকেই আমরা ভয়ের কারণ মনে করি । তাহার নিকট অপরাধী বলিয়াই আমরা পতিত হইয়াছি ও রহিয়াছি। কিন্তু মলীসাহেব যে আমাদিগকে শক্র বলিয়াছেন, সেটা মিথ্যা কথা। অবশু আমাদেরও মানুষের শরীর ; অত্যাচার, অবিচার করিলে আমাদেরও রাগ হয়, দ্বেষ হয়। কিন্তু আমরা রাগ ও দ্বেষের বশবৰ্ত্তী হইয়া, ইংলণ্ডের অনিষ্ট করবার জন্য দিনরাত চেষ্টিত নহি । আমরা অন্য জাতির মত স্বাধীন ও সুখী হইতে চাই। ইহাই আমাদের cb४ । ईश८ङ युनि इं९ण८७द्र शनि श्ब्र, कठे झ्छ, ऊांश একটা আমুসঙ্গিক ব্যাপার ; তাই আমাদের মূল উদেখা নয়। তা ছাড়া, ইংরাজের বড় অহঙ্কার বাড়িয়াছে; অর্থের, সাম্রাজ্যের, ক্ষমতার অহঙ্কার। যদি ইংলণ্ডের দর্প ठून श्हेब्र ইংরাজচরিত্রে একটু দানত, আধ্যাত্মিকতা,সাত্ত্বিকত আসে, তাহাতে ইংলণ্ডের ক্ষতি না লাভ ? আমাদের প্রাচ্য সেকেলে বুদ্ধতে ত লাভ বলিয়াই মনে হয়। যাহা হউক সে ।চস্তায় আমাদের প্রয়োজন নাই । আমরা নিজের হিত চিন্তা করি । মল সাহেব যে ভারতের সাধারণ লোকদিগকে ইংলণ্ডের বন্ধু মনে করিতেছেন, সেটাও ভুল। ইংরাজ রাজত্বে অল্পকষ্ট অত্যন্ত বেণ, রোগে মৃত্যুও খুব ঘটে। অনশন, রোগেমুতু্য ও কষ্টভোগ সাধারণ লোকদের মধ্যেই ঘটে। সুতরাং এইজম্ভ তাহারা ইংলওকে দুহাত তুলিয়া আশীৰ্ব্বাদ করিবে বলিয়াত মনে হয় না। তবে, তাহারা খবরের কাগজে লিখিয়া বা বক্তৃতা করিয়া নিজেদের অসন্তোষ প্রকাশ করিতে সমর্থ নয় বটে। তাহারা হয়ত পরে অন্ত প্রকারে অসন্তোষ প্রকাশ করিবে । । " ; মলী সাহেব কতকগুলি বিষয়ে ভারতশাসন কার্ঘ্যের गरकब्र कब्रिवन बनिबारश्न। (*) कक्शभक.गडांब गङा সংখা বাড়িবে, কিন্তুসরকার সঙ্গের পঞ্চাৰেণইখান্ধিৰে। भधीं९ cडांगब्र क्ड हेक्ष dछाशक नांद्र 'किं उहानंक
পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/২৭১
অবয়ব