বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/২৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఫిలి\ు

                                                                                    • ۶ ه. په ۴۰ بهعهمه وجعلوه دی* * ۰ہ,,ه**هو.یہ**w۳..ہ**** -،.w

۰۰۰»، هه ۰ مه همه ، همهههای ۰ مه ۰۰۰عههه ۰خه ব্যথা নহে একটা আতঙ্ক জাগিয়া উঠে । আমাদের অবস্থা যে কিরূপ নিঃসহ উপায়বিহীন, কিরূপ সম্পূর্ণ পরের অনুগ্রহের উপর নির্ভর করিয়া আছে, আমাদের নিজের শক্তি যে এতটুকুও অবশিষ্ট নাই যে রাষ্ট্রনীতির রথট আমাদের প্রবল অনিচ্ছাকেও একটি ক্ষুদ্র বাধা জ্ঞান করিয়াও অল্পমাত্র বাকিয়া চলিবে ইহা যখন বুঝি তখন নিরুপায়ের মনেও উপায় চিন্তার জন্ত একটা ক্ষোভ জন্মে। কিন্তু আমাদের প্রতি রাষ্ট্রনীতির এতদূর উপেক্ষার কারণ কি ? ইহার কারণ আমাদের দ্বারা কোনো ক্ষতির আশঙ্কা নাই । কেন নাই ? আমরা বিচ্ছিন্ন,বিভক্ত। আমাদের ইচ্ছা অনিচ্ছার ঢেউ কাহাকেও জোরে আঘাত করিতে পারে না । সুতরাং কোনো কারণে ইহার সঙ্গে আপোষ করিবার কোনই প্রয়োজন হয় না । এমন অবস্থায় আমাদের কোনো ইচ্ছা বা অনিচ্ছা আমরা যদি মনের আবেগে কিছু উচ্চকণ্ঠে প্রকাশ করি, তবে উচ্চ-আসনের লোকেরা সেই অশক্ত আস্ফালনকে কখনই বরদস্তি করিতে পারেন না । ইচ্ছার পশ্চাতে যেখানে শক্তি নাই সেখানে তাহা স্পৰ্দ্ধা । এমন অবস্থায় ক্ষতি করিবার শক্তি আমাদের কোথায় আছে তাহা একাগ্রমনে খুজিয়া দেখিবার ইচ্ছা হয়। ইহা স্বাভাবিক। এই ইচ্ছার তাড়নাতেই “স্বদেশ” উদ্যোগ হঠাৎ অল্প দিনের মধ্যেই আমাদের দেশে এমন প্রবল হইয়া উঠিয়াছে। আমরা তোমাদের জিনিষ কিনি বলিয়া তোমাদের কাছে ভারতবর্ষের এত দাম অতএব ঐখানে আমাদের একটা শক্তি আছে। আমাদের অস্ত্রশস্ত্র নাই কিন্তু যদি আমরা এক হইয়া বলিতে পারি যে, বরং কষ্ট সহিব তবু তোমাদের জিনিষ আমরা কিনিব না, তবে সেখানে তোমাদিগকে হার মানিতে হইবে। ইহার অনেক পূৰ্ব্ব হইতেই স্বদেশী সামগ্ৰী দেশে চালাইবার চেষ্টা ভিতরে ভিতরে নানাস্থানে নানা আকারে দেখা দিতেছিল—সুতরাং ক্ষেত্র কতকটা প্রস্তুত ছিল । তাহা না থাকিলে শুদ্ধ কেবল একটা সাময়িক রাগারগির মাথায় এই উদ্যোগ এমন অভাবনীয় বল পাইয়া উঠিত না । কিন্তু সশস্ত্র ও নিরস্ত্র উভয় প্রকার যুদ্ধেই নিজের প্রবাসী । যখন দেখি—পারে, তখন মনের মধ্যে কেবল অপমানের শক্তি ও দলবল বিচার করিয়া চলিতে [ १भ छांश । HHAAASAASAASAASAASAASAA হয়। আস্ফালন করাকেই যুদ্ধ করা বলে না। তা ছাড়া একমুহূর্তেই যুদ্ধং দেহি বলিয়া যে পক্ষ রণক্ষেত্রে গিয়া দাড়ায় পরমুহূর্তেই তাহাকে ভঙ্গ দিয়া পালাইবার রাস্তা দেখিতে হয়। আমরা যখন দেশের পলিটিকাল বক্তৃতা-সভায় তাল ঠুকিয়া দাড়াইলাম—বলিলাম, এবার অামাদের লড়াই সুরু হইল, তখন আমরা নিজের অস্ত্রশস্ত্র দলবলের কোনো ংি সাবই লই নাই । তাহার প্রধান কারণ আমরা দেশকে যে যতই ভালবাসি না কেন, দেশকে ঠিকমত কেহ কোনো দিন জানি না । * চিরদিন আমাদিগকে দুৰ্ব্বল বলিয়া ঘৃণা করিয়া আসাতে আমাদের প্রতি ক্ষে আমাদিগকে প্রথমে বিশেষ কোনো বাধা দেন নাই। মনে করিয়াছিলেন এ সমস্তই কন্‌গ্রেসী চাল, কেবল মুখের অভিমান, কেবল বাক্যের বড়াই । কিন্তু যখন দেখা গেল, ঠিক কন্‌গ্রেসের মলয়মারুতহুিল্লোল নয়, দুটো একটা করিয়৷ লোকসানের দমকা বাড়িয়া উঠিতেছে তখন অপর পক্ষ হইতে শাসন তাড়নের পালা পূরাদমে আরম্ভ হইল। কিন্তু ইংরেজ আমাদিগকে যতই পর মনে করুন না কেন, প্রজাদের প্রতি হঠাৎ উৎপাত করিতে ইংরেজ নিজের কাছে নিজে লজ্জিত হয়। এ প্রকার বে-আইনী ভূতের কাও তাহদের রাষ্ট্রনীতিপ্রথাবিরুদ্ধ। অল্প বয়সে অধীন জাতিকে শাসন করিবার জন্ত যে সব ইংরেজ এ দেশে আসে তাহাদের মধ্যে এই ইংরেজি প্রকৃতি বিগড়িয়া যায়—এবং অধীন দেশের কর্তৃত্ব ধীরে ধীরে ইংরেজ জাতির মনকে আধিপত্যের নেশায় অভ্যস্ত করিঃ আনিতেছে । তবু আজিও ইংলণ্ডবাসী ইংরেজের মনে আইনের প্রতি একটা সন্ত্রমের ভাব নষ্ট হয় নাই। এই কারণে অত্যন্ত ত্যক্ত হইয়া উঠিলেও ভারত-রাজ্যশাসন ব্যাপারে হাঙ্গামার পালা সহজে আরম্ভ হয় না—ইংরেজই তাহাতে বাধা দেয়। এই জষ্ঠ ফুলার তাহার দলবল লইয়া একদা পূৰ্ব্ববঙ্গে যেরূপ বে-ইংরাজি দণ্ডপাদাপি মুরু করিয়াছিলেন, তাহ ভদ্র ইংরেজ পক্ষের দৃষ্টিতে বড়ই অশোভন হুইয়া উঠিয়াङ्क्छि । ۰۰۰۰۰۰۰.ههه ۴ مه همه دهقهه بع