లు ब्रहैशत्र नडालाब्र विधान लिहूई cमहे डाहे उब्रिा निजब्र এবং পরের কাছে কিছুই জোর করে দাৰি করতে পারেন না। স্বয়ং কুবের যদি তাদের সেধে বর দিতে আসেন তাহলে র্তার বোধ হয় লাট সাহেবের চাপরাশির গিন্টিকর তকমাछैॉब cबलि चाब्र किहू नाझ्न कrब्र काझेtङहे भारब्रन न ! তাদের বিশ্বাস নেই তাই ভরসা নেই। বিনয় । গোরা, সকলের প্রকৃতি সমান নয় । তুমি নিজের বিশ্বাস নিজের ভিতরেই পেয়েছ, এবং নিজের আশ্রয় নিজের জোরেট খাড়া করে রাখতে পার তাই श्रtछद्र श्रवह टैक दूक्टङ भान न । श्राभि वगप्ति छूमि আমাকে যা হয় একট কাজে লাগিয়ে দাও,-দিনরাত আমাকে খাটিয়ে নাও—নইলে তোমার কাছে যতক্ষণ থাকি মনে হয় যেন একটা কি পেলুম-তার পরে দূরে গেলে এমন কিছু হাতের কাছে পাইনে যেটাকে আঁকড়ে ধরে থাকতে পারি। গোরা। কাজের কথা বলচ? এখন আমাদের একমাত্র কাজ এই যে, যা-কিছু স্বদেশের, তারই প্রতি সঙ্কোচহীন সংশয়হীন সম্পূর্ণ শ্রদ্ধা প্রকাশ করে দেশের অবিশ্বাসীদের মনে সেই শ্রদ্ধার সঞ্চার করে দেওয়া। দেশের সম্বন্ধে লজ্জা করে করে আমরা নিজের মনকে দাসত্বের বিষে কুৰ্ব্বল করে ফেলেচি, আমাদের প্রত্যেকে নিজের দৃষ্টান্তে তার প্রতিকার করলে তার পরে আমরা কাজ করবার ঠিক ক্ষেত্রটি পাব। এখন ষে কোনো কাজ করতে চাই সে কেবল ইতিহাসের ইস্কুলবইটি ধরে পরের কাজের নকল হয়ে ওঠে। সেই ফুটে কাজে কি আমরা কখনো সত্যভাবে আমাদের সমস্ত প্রাণ মন দিতে পারব ? তাতে কেবল নিজেদের হীন করেই ভুল্য। «मन नभग्न श८ऊ ७को हक आहेग्नां भूझमम अलग &वंबांजौ । . ; [ १ध ಆಳ್ವ তাৰে মহিম আসিল রে প্রবেশ করিলেন। আপিল কৈ ফিরিয়া জলযোগ সারিয়া, একটা পান "খ দিয়া এবঃগোটাছয়েক পান বাটায় লইয়া রাস্তার ধারে বসিয়া মছিয়েন্ত্র अहे लाभाक छैोनिबांद्र गमत्र । आद्र किहून ८ब्रहे ७क একটি করিয়া পাড়ার বন্ধুরা আসিয়া জুটিবে, তখন সদরদরজার পাশের ঘরটাতে প্রমারা খেলিবার সভা বসিবে । " . [ ক্রমশঃ । [ ভাদ্র সংখ্যার ২৭৯ পৃষ্ঠার ১ম স্তম্ভে মুদ্রিত গানের শেষ ছত্রটি দিতেম পাখীর পায়” হইৰে । ] - চিত্রের বিষয় । এবারকার প্রবাসীতে মুদ্রিত শ্ৰীযুক্ত অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয়ের অঙ্কিত “সিদ্ধদ্বন্দ্বে"র ছবির বিষয় কালিদাসের মেঘদূত হইতে গৃহীত। সিদ্ধগণ অতি পবিত্ৰচেতা দেবজাতীয় জীব। কথিত আছে যে ইহারা অণিমা, লখিম, প্রাপ্তি, প্রাকাম্য, মহিম, ঈশিত্ব, বশিত্ব, ও কামাবসায়িত, এই আটটি সিদ্ধি নামক গুণবিশিষ্ট। সিদ্ধযুগল আকাশপাশ যাইতে যাইতে মেঘদর্শনে, পাছে জল লাগিয়া বীণা নষ্ট হইয়া যায়, এই আশঙ্কায় উৎসুক নেত্রে মেঘের দিকে তাকাইন্তেছেন। ইহাই ছবির বিষয় । wo শ্ৰীযুক্ত মহাদেব বিশ্বনাথ ধুরন্ধরের চিত্রের বিষয় একটি হিন্দু তীর্থের ঘাট। প্রাতঃকালের চিত্র। ষে তরুণী ঘাটে নামিতেছেন, তাহার মুখে রোদ লাগিতেছে। উভয় নারীরই মুখের ভাবে কেমন পবিত্রতা ও নারীচরিত্রের গৌরব ফুটিয়া উঠিয়াছে। ইষ্টার মহারাষ্ট্ৰীয়া হিলুনারী। অবরোধের জড়সড় ভাব এখানে নাই। ৬১,৬২নং বৌবাজার ট্রীট, কুন্তলীন গ্রেস হইতে ঐপূর্ণচন্দ্র দাস কর্তৃক মুক্তি ও প্রকাশিত।
