প্রবোধচন্দ্রোদয় নাটক। ᏩᎼ দৃষ্টিকে সানন্দে অবলোকন করিয়া কহিলেন অরে আজি আমি মিথ্যাদৃষ্টিকে পাইলাম । . . . . . শ্রোণীভার ভালসা দরগলষ্মালাপবৃত্তিচ্ছলtল্পীলোৎক্ষিপ্ত ভুঞ্জোপ দর্শিত কুচোক্ষ্মীলম্নখাঙ্কণবলিঃ। নীলেন্দী বরদামদীর্ঘতরয় দৃষ্টাধয়ন্তী মনে দোরান্দোলন লোল কঙ্কণ ঝনৎকারোত্তয়ং সৰ্পতি ॥ ৬১ | যে এই মিথ্যাদৃষ্টি গুরুতর নিতম্বের ভারভরে অলস। এবং অস্পস্বলিত সুগন্ধি কুসুম রচিত যে কবরীর মাল্য তাহার বন্ধন ছলেতে লীলাতে উদ্ধীকৃত ভুজন্বয়ের দ্বারা পীনোন্নত পয়োধরদ্বয়ে প্রকাশমান নখচিহ্ন সকল দর্শন করাইতেছে এবং নীলেন্দাবরের দলের স্তায় দীর্ঘতর দৃষ্টি স্বৰূপ যে কালভূজঙ্গী তাহার দ্বারা মনোৰূপ অনিলকে পান করিতেছে এবং যে ৰূপে প্রথমতঃ ভূজদ্বয়ের আন্দোলনের দ্বারা চঞ্চল কঙ্কণের ধ্বনি হয় এৰূপে আগমন করিতেছে । ৬১ ৷৷ বিভ্রমাবতী, কহিল এই মহারাজ মহামোহ, প্রিয়সখি তুমি নিকটে গমন কর । মিথ্যাদৃষ্টি, মহারাজের নিকটে গমন করিয়া কহিল যে মহারাজের জয় হউক২ । দলিত কুচনখাঙ্কমক্কপালীং রচয় মমাঙ্ক মুপেত পীবরোরু । অমুহর হরিণাক্ষি শঙ্করাঙ্গস্থিতহিম শৈলসুতাবিলাস লক্ষ্মীং ।। ৬২ ৷৷ মহামোহ, মিথ্যাদৃষ্টিকে কহিলেন হে প্রিয়ে ! তুমি আমার ক্রোড়ে বসিয়া আমাকে আলিঙ্গন কর যে আলি
