॥ = 当 - قسی" =
প্ৰমেয়রত্নাবলী শালগ্ৰামাদি-পূজা তু যাগশব্দেন কথ্যতে। প্রমাণান্তেষু দৃশ্যানি পুরাণাদিষু সাধুভিঃ ॥৬৷৷ তাপ ইতি পাদ্মোস্তুর-খণ্ডে । আমী তাপাদয়: সংস্কারা: পঞ্চ । তাপাব্দীন ব্যাচষ্টে । তেনৈবেতি । তপ্তচক্রাদিধারণেনৈব ইত্যথ: | তপ্তচক্রাদিধূতিং কলিমলিনমনসাং দুগ্ধরাং মন্বানঃ পতিতানুদিধীযু - ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্তশ্চন্দনাদিনা শ্ৰীভগবান্নামমুদ্রাধূতিং প্রাচাপি স্বীকৃত। মুপাদিক্ষৎ। সা চ পঞ্চসংস্কারবাক্যে তপ্তচক্রান্দিধারণেনোপলক্ষিত ইতি ভাবঃ। পুণ্ডামিতি হরিমন্দিরাদিতিলকম। “তিলকং তমালপত্ৰং চিত্রক1 : 7 মুক্তং বিশেষকং পুণ্ড,ং” ইতি হলায়ুধ: || স্ফুটার্থমন্তৎ ৷৷ ৬ ৷৷ সেই পঞ্চ সংস্কার কি কি, তাই স্মৃতিতে উক্ত হইয়াছে—যথা পাদ্মোস্তুৰ 3rg-91°, পুণ্ড, নাম, মন্ত্র ও যাগ-এই পাঁচটা সংস্কার দ্বারা ঐকান্তিকু ভক্তির উদয় হয়। প্ৰথমে “তাপ’ শব্দের অর্থ বলিতেছেন । “তাপ’ শব্দে তপ্ত চক্ৰাদি মুদ্রাধারণ দৃষ্ট হইয়া থাকে। ‘তপ্তমুদ্র-ধারণ” শব্দে হরিনামাদি মুদ্রাধারণাই লক্ষিত হয় । তপ্তচক্ৰাদি-ধারণ কলিহত জীবের পক্ষে দুষ্কর বিবেচনা করিয়া পতিতোদ্ধারণ ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য মহাপ্ৰভু, প্রাচীন মহাজন কর্তৃক স্বীকৃত, চন্দন দ্বারা হরিনামুড্রনের আঞ্জা প্ৰদান • করিয়াছেন । এতদ্বিষয়ে স্মৃতিপ্রমাণ প্রদর্শন করিতেছেন-“যিনি চন্দনাদি দ্বারা স্বগাত্ৰে হৰিনামাক্ষর অঙ্কিত করেন, তিনি লোকপাবন হইয়া ভাগবল্লেক, প্রাপ্ত হন”। “পুণ্ড” শব্দে উৰ্দ্ধ পুণ্ড, তাহা, *{itऊ दछवि१ উক্ত হইয়াছে—কেই কেহ হরিপদকৃেতি দ্বারা উদ্ধ পুণ্ডকে বিশেষ শুভাবহ করিয়া থাকেন। উদ্ধ পুণ্ডের নামান্তর-হরিমন্দির তিলক”। হৰুি দাসত্ব-বোধক কোন একটা বৈষ্ণ-নামগ্রহণকে বৈষ্ণবগণ নাম বলিয়া কেন । যে সময়ে শ্ৰী গুরুদেব শিষকৈ দীক্ষা প্ৰদান করেন, সেই = = - "تمي digitized at BRCIndia.corn
