হস্তিচিকিৎসা t বাস ছিল। হাতীরাও তাঁহাকে যথেষ্ট ভালবাসিত, তাঁহার সেবা করিত, कब्रिड । অঙ্গদেশের রাজা লোমপাদ বঙ্গবাসীর সুপরিচিত। তিনি রাস্তু अभद्रश्न खाभाछे छिलन। ऊँीशन qक्यान अंश श्न, 'शऊँी आभाद्र বাহন হইবে। ইন্দ্র স্বর্গে যেমন হাতী চড়িয়া বেড়ান, আমিও তেমনি করিয়া হাতীর উপরে চড়িয়া বেড়াইব ।” কিন্তু হাতী কেমন করিয়া বশ করিতে হয়, তাহা তিনি জানিতেন না। তিনি সমস্ত ঋষিদের নিমন্ত্ৰণ করিলেন। ঋষিরা পরামর্শ করিয়া কোথায় হাতীর দল আছে, খোজ করিবার জন্য অনেক লোক পঠাইয়া দিলেন। তাহারা এক প্ৰকাণ্ড আশ্রমে উপস্থিত হইল। সে আশ্রম ‘শৈলরাজাশিত’, ‘পুণ’ এবং সেখানে ‘লৌহিত্য সাগরাভিমূখে বহিয়া যাইতেছে’। সেখানে তাহারা অনেক হাতী দেখিতে পাইল এবং তাহাদের সঙ্গে একজন মুনিকেও দেখিতে পাইল, দেখিয়াই তাহারা বুঝিল যে, এই মুনিই হাতীর দল রক্ষা করেন। তাহারা ফিরিয়া আসিয়া রাজা ও ঋষিদিগকে খবর দিল। রাজা সসৈন্য সেই আশ্রমে উপস্থিত হইয়া দেখিলেন, ঋষি আশ্রমে নাই ; তিনি হস্তিসেবার জন্য দূরে গমন করিয়াছেন। রাজা হাতীর দলটি তাড়াইয়া লইয়া চম্পানগরে উপস্থিত হইলেন ও ঋষিদের পরামর্শমত হাতীশালা তৈয়ার করিয়া সেখানে হাতীদের বাধিয়া রাখিয়া ও খাবার দিয়া নগরে প্রবেশ করিলেন। ঋষি আসিয়া দেখিলেন, তাহার হাতীণ্ড নাই। তিনি চারিদিকে খুজিতে লাগিলেন ও কঁাদিয়া আকুল হইলেন। অনেকদিন খুজিয়া খুজিয়া শেষে চম্পানগরে আসিয়া তিনি দেখিলেন যে, তাহার হাতীগুলি সব চম্পানগরে বাধা আছে, তাহারা রোগ হইয়
