পাতা:প্রাচীন বাঙ্গলা সাহিত্যে মুসলমানের অবদান.djvu/১৯৩

উইকিসংকলন থেকে
পরিভ্রমণে চলুন অনুসন্ধানে চলুন
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রাচীন বাঙ্গল সাহিত্যে মুসলমানের অবদান 8"ל מי SAASAASAASAASAASAASAASAAAS A SAS SSAS SSAAAASA SAASAASAASAASAA AAAS - -- তাহাদের অক্লান্ত পরিশ্রম দেখিয়া সায়েস্তা খা খুব ভরসা দিলেন— “আমার বাড়ীতে এসেছ বেশ করেছ, আমার ভাগনে হইয়া তোমরা পরের বাড়ীর মজুর হইবে, তাহা হয় না। আমার ক্ষেত ও অপরাপর যাহ। কিছু ইহা একরকম তোমাদেরই--তোমরা আমার সম্পত্তি নিজের মনে করিয়া খাটিতে থাক। আর আমার মেয়ে সোনাজান – সুন্দরী ও স্বাস্থ্যবতী, উহাকেই বা পরের হাতে দিতে যাব কেন, আমি মাছুমের সঙ্গেই তাহার বিবাহ দিব । আমার বা কিছু আছে তাহার মালিক তো তোমরাই হইবে।” তাহার দেহের রক্ত জল করিয়া মামার বাড়ী খাটিতে লাগিল । “দেহের লউ পানি কৈরা খাটে মামুর বাড়ী।” কেবল দুটি ভাত পায়। কোন মাস-ইর গ্রহণ করে না। মাতুল যে সকল আশা-ভরসা দিয়াছেন, তাহার উপর অকপটে বিশ্বাস করিয়া—“জিনের মতন দুই ভাই খাটে মামুর বাড়ী।” যার সঙ্গে মামার কোন ঝগড়া লাগে, তবে অন্তায় করিয়া কাহারও ত্ৰাণ পাইবার উপায় থাকে না। “যার লগে ঝগড়া লাগে যেন যমে ধরে টানে”— “গিরস্থালী করিয়া তাদের দিন যার। চুরিদারি মিছাবাদের ধারে নাহি যায়। বিপদে পড়িলে কেউ দেীস্তের দোসর আপন-পর জ্ঞান নাই, পড়ে তার উপর। বান্দরামি নষ্টামি কেউ করিলে তাদের সনে । উচিত মত শিক্ষা দেয় দেখে ত্রিভূবনে ॥ খোড়া লেংড়া দেখলে তারা বড় দুঃখ পায়। বেশী করে ধান-চাল তাদেরে বিলায় ॥”