পাতা:প্রাথমিক প্রতিবিধান - সুধীর চন্দ্র মজুমদার.pdf/১৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

እ byህ ̇ এবং দাহ, অস্থিভঙ্গ, ছিন্নভিন্ন ক্ষত, এবং অঙ্গবিশেষে দারুণ চাপ প্রভৃতির ফলে ‘সক’ উৎপন্ন হয়। ১ । ভীতি, আঘাতের আশঙ্কা, আকস্মিক দুর্ঘটনার বা শুভ সম্বাদ, অথবা ( কোন কোন স্থলে ) বহুদিনব্যাপী দুশ্চিন্তার , কারণ অকস্মাৎ দূরীভূত হইলে, মানসিক উত্তেজনাবশতঃ সক অথবা মূৰ্ছা উপস্থিত হয়। কোন কোন বিষ পান করিলেও সক উপস্থিত হয়। অ্যালকোহল (মদ্য) প্রভৃতিতে স্নায়ুসমূহ অত্যন্ত অবসন্ন হইয়া ‘হিমাঙ্গের’ সৃষ্টি করে । ৪ । রক্তস্রাব, হৃৎপিণ্ডের দুর্বলতা, বদ্ধ বা জনাকীর্ণ কক্ষ, আঁটি পরিধেয় বস্ত্ৰাদি, ক্লান্তি, খাদ্যাভাব প্রভৃতির কারণেও সক বা হিমাঙ্গ উপস্থিত হয় । চিহ্র ও লক্ষণ । সাধারণতঃ-মুখ অত্যন্ত বিবৰ্ণ এবং পাণ্ডুর হয় ; ‘গা শীত শীত’ করে ; চৰ্ম্ম "চিটাচিটা’ হয় ; নাড়ী ক্ষীণ এবং শ্বাসপ্ৰশ্বাস মুদু হয়। রক্তস্রাব অত্যধিক হইলে রোগী হাই তোলে ও দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলে ।