পঞ্চদশ পরিচ্ছেদ । సిసి দেরই দাসী বলিয়াই জানিতেন। সহসা তাহকে কলিকাতায় দেখিয়া হরেন্দ্রকুমার শুমাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “শুাম ! তুই এখানে কেন ?” তামাও হরেন্দ্রকুমারকে জনিত, কেন না উছার বিবাহ উপলক্ষে সেও অনেকবার তঁহাদের বাটতে গিয়ছিল, অনেক কৰ্ম্ম করিয়াছিল। সে আরও জানিত যে, হরেন্দ্রবাবু কলিকাতায় কৰ্ম্ম করেন ও ডাহার সস্থিত অষ্ট্রল হাবুর বিশেষ সৌহার্দ জ:ছে, সুতরাং স্তীহাকে সকল কথা গোপন না করিয়া প্রকাশ করিলে তাহদের ইষ্ট ভিন্ন অনিষ্টেল সম্ভাবনা নাই জানিয়া সে বলিল, “হরেন বাবু! সে অনেক কথা, আমি শুনিয়াছি যে, আপনার সহিত আমার মনিব অতুল বাবুর বিশেষ আলাপ জছে। যদি আমি আপনাকে সকল কথ। খুলিয়া বলি, আপনি কি অনুগ্রহ করিয়৷ অতুল বাবুকে জানাইচে পরিবেন?” হরেন্দ্রবাবু আনন্দ সহকারে সন্মতি স্বচক উত্তর প্রদান করিলে শুাম বলিল, “আমি আপাততঃ এই 'ডক্তরনায় চিকিৎসার জন্য বাস করিতেছি। সেখানে অঙ্কুল বাবুর পুত্র সতীশও আছে । আমি রোগমুক্ত হইয়াছি বটে, কিন্তু এখনও তথা হইতে বাহির হই নাই। আজ অনি কোনরূপে একবার বাহিয়ে আসিয়াছি, সুতরাং বিলম্ব করিলে বিপদ ঘটবে। আপঞ্জি আমায় আপনার বাসর ঠিকান। বলুন। ডাক্তার বাবু ছাড়িলে আপনার নিকট যাইয়। সকল কথা ব্যক্ত করিব।” হরেন্দ্র বাবুও তখন বিশেষ ব্যস্ত ছিলেন, গুমার কথায় সম্মতি প্রদান করির বাসস্থানুের ঠিকানা বলিয়। দিলে খামা পুনরায় চিকিৎসালয়ে প্রবেশ করিল। হরেন্দ্রকুমারও নানাবিধ চিস্তা করিতে করিতে আপন কৰ্ম্মে গমন করিলেন । - •
