ষোড়শ পারচ্ছেদ । 〉o \ নীরোদ বাবুকে অতুল বাবুর দৃঢ়বিশ্বাস। এ বিশ্বাস হওয়া সহজেই সম্ভব । কনিষ্ঠ জ্যেষ্ঠের উপর বিশ্বাস স্থাপন করিবে, ইহাতে আর আশ্চৰ্য্য কি ? যাই হউক, অতুল বাবু হরেন্দ্র কুমারের পত্র পাঠ করিয়া কিংকৰ্ত্তব্যবিমূঢ় হইয়া পড়িলেন। মনে মনে চিন্তা করিতে লাগিলেন, “বড় দাদার মৃত্যু, মার মৃত্যু, ছোট বৌএর গৃহত্যাগ, এ সকলই মেজদাদ ও মেজবৌত্রের কার্ধ্য, একথা কিরূপে বিশ্বাস করি। গুমা অত্যন্ত বিশ্বাসী, তাহাকেও কখন মিথ্যা বলিতে শুনি নাই, কিন্তু সে যে তাহাদের পরামর্শ করিতে দেখিয়ছে, একথা কিরূপে বিশ্বাস করি। মেজদাদা মধ্যে মধ্যে আমাকে ছোটবেীএর চরিত্র দষ সম্বন্ধে অনেকবার লিখিয়াছেন, তাহার পরষ্ট নরেটদের মাহত । সেই ঘটনার উল্লেখ করেন। আমি তই ভুষণার চরিত্রে দোষ জানিয়া বাট হইতে দূর করিয়া দিতে বলিয়ছিলাম। যদিও মেজদাদা আমাকে ও সকল কথা লিখেছেন বটে, যদিও আমি তখন জ্ঞানশুষ্ঠ হইয়া ভূষণার প্রতি এরূপ নিষ্ঠুর আচরণ করিয়া ছিলাম, তথাপি সে সকল কাৰ্য্য আমার জ্ঞানকুত নহে । ভুষণা বে এরূপ বিশ্বাসঘাতিনী হুইবে, ইহা স্বপ্নে ও ভাবি নাই । গু:মার কথায় আমার এখন ভ্রম দূর হইতেছে। আমি এখন সমস্তই বুঝিতে পারিতেছি। ইতিপূৰ্ব্বে বড়বে ও আমাকে বড়দাদার ও মার মৃত্যুতে সন্দেহ করিয়৷ এক পত্র লিখিয়। ছিলেন, কিন্তু তাঁহাতে আমি কিছুই বুঝিতে পারি নাই, এখন আমার নিশ্চয় বিশ্বাস যে, খামার কথা মন্ত্য । উঃ ! মেজদাদর al } ক ভয়ানক যড়যন্ত্ৰ ! কি ভয়ানক কুইকদল বিস্তার ! গাণ ধ্য স, শেষে মেজদাদা এমন কাজ কল্লেন ! যহকে তাপন৷ অপেক্ষ অধিক বিশ্বাস করিতাম, র্যর একমাত্র কথায় বিশ্বয
