পাতা:প্রিয়বালা.pdf/১৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উনবিংশ পরিচ্ছেদ । S8\0 আলোক হইবে । মা ! সকল কথাই বলিয়াছ, কিন্তু তোমার পুত্রাদির কথা ত বল নাই। ভূষণা। বাবা! সে কথা তুলিয়া আর কেন আমায় কষ্ট দাও । আমার সতীশ নামে একটা পাঁচ ছয় বৎসরের বালক আছে। আহা ! আমি তাহাকে ত্যাগ করিয়া আসিয়াছি। জানিন। বালক এতক্ষণ আম বিহনে কিরূপ চীৎকার করিড়েছে । হায় রাক্ষমি ! তোর জন্যই অমন সোণার সংসার झांज्ञथांब्र श्ल । দস্থ্য। মা ! কাহাকে রক্ষসি বলিয়া সম্বোধন ”তোমার উপর কে রক্ষসের কার্য করিয়াছে। এমন সুন্দর দেহে, সুন্দর প্রাণে কে আঘাত করে। মা আমাকে কি সে কথা বলিবার কোন আপত্তি আছে । যদি আপত্তি না থাকে অনুগ্রহ করিয়া বলিবে কি ? ভূষণ। সে অনেক কথা বাবা। আমরা তিন বেী ছিলাম, আমি সকলের কনিষ্ঠ । বিষয় বড়ঠাকুরপোর নামে ছিল । একদিন শুনিলাম যে, তাহাকে কে খুনা করিয়ছে । পরে জানিলাম যে, সেই কাৰ্য্য তঁহারই মধ্যম ভ্রাতার কার্য । আমার কিন্তু সেরূপ বিশ্বাস ছিলন। যদিও মেজঠাকুরপে। খুন করে থাকেন, তাহা হইলে৭ ইহ। তাছার স্ত্রার পরামর্শ বশতঃ যে সম্পাদিত হইয়াছে তাহাতে আর -সন্সেই নাই । এতদ্বভিন্ন আরও অনেক কার্ঘ্যে প্রমাণ পাওয়া গিয়াছে মে মেজদিদি রাক্ষসী ভিন্ন আর কিছুই নহে। তাই তাহাক , রক্ষসী সম্বোধন করিলাম। বাবা! ঐ ধে একটা আলোক দেখা যাইতেছে ঐটা কি ? e দস্থ্য। মা ! ঐ আলোকই, সেই যোগীনীর বাসস্থানের