পাতা:প্রিয়বালা.pdf/২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় পরিচ্ছেদ। - NWO প্রবোধ বাবু প্রায়ই সেই মৃত পুত্রের কথা মনে করিয়া দারুণ কষ্ট অনুভব করিতেন। প্রবোধ বাবু ভাবিতেছেন, প্রভাত হইলেই দৈবজ্ঞকে ডাকাইয়া বালকের জন্মলগ্ন দেখাইবেন এবং শুভাশুভ ফল জানিয়া লইবেন । হায় প্রবোধ ! বুঝিতেছ না যে, অনন্ত সংসার চক্রের আবর্তনে এই বিশ্বসংসার বিঘুর্ণিত হইতেছে, তোমার আমার ऋज श्व-इ:१० डाशङहे अशैन । «नरे झाकद्र निं★ड़ भशन् श्ऐएउ९ गश्ान्–स्वाभञ|८श् बूरुिङ श्५इः५ अश्ङद कब्रि, ८न বুদ্ধি তাহার চরণ স্পর্শও করিতে পারে না । প্ৰবোধচন্দ্র কল্পনার বশবৰ্ত্তী হইয়া এইরূপ ভবিষ্যৎ মুখরাজ্যে ভ্রমণ করিতেছেন, ইত্যবসরে একজন ভূত্য ত্রস্ত ভাবে আসিয়া প্রভুকে জানাইল, "একবার বাটীর ভিতরে আমুন, খোকা কেমন করছে।” যুগপৎ শত বজ্রপাত হইলেও ষেরূপ ক্লেশ না হয়, প্রবোধচন্দ্র তদপেক্ষাও যেন ক্লিষ্ট হইলেন, তাহার মস্তক ঘুরিয়া উঠিল , কথঞ্চিৎ স্থির হইয়া তিনি বাটীর ভিতরে গমন করিলেন ; যাহা দেখিলেন, তাহাতে র্তাহার চৈতন্য বিলুপ্ত হইল। তখনই মিত্র মহাশয়দের বাটীতে সহসা ক্রননধ্বনি শ্রুত হইল । পল্লীর সঞ্চলেই জানিত যে প্রবোধবাবুর পুত্র হইয়াছে, কিন্তু হঠাৎ ক্ৰন্দনধ্বনি শুনিতে পাইয়া সকলেই সেই ৰাটীতে প্রবেশ করিল। প্রবোধবাবুর বাট অতীব বৃহৎ, সুতরাং স্থতিকাগৃহ দ্বিতলেই হইয়াছিল। সকলে একেবারে সেই গৃহের সম্মুখীন হইয়৷ দেখিল, সৰোজাত সন্তান উৎকট পীড়ায় অভিভূত এবং সেই পীড়াই রোদনের কারণ। ধাত্রী সন্তানকে ক্রোড়ে করিয়া নিঃশব্দে অশ্রুবর্ষণ করিতেছে। তাহার জননী ও সহধৰ্ম্মিণী উভয়েই চীৎকার করিয়া ক্ৰন্দন করিতেছেন । , কিয়ংকাল পরে প্রবোধ বাৰু ডাক্তারকে জিজ্ঞাসা করিলেন, "তবে কি আর আশা নাই ?”