নবম পরিচ্ছেদ। ৪৯ इहेब्रा शब, भांबाब्र श्ञ उ cकान नि ब्राजि श्रे अश्न श्रेष्ठ *८७ । ७हे नकग काब्रt१३ मकब्र यङाश् ५क नगtग्न भशम করিতে আসিতে পারিত না। আমরা যে দিনের ঘটনা বর্ণন করিতেছি, সে দিন সমস্ত কাৰ্য্য শেষ করিতে নফরের রান্ত্রি দুই প্রহর অতীত হইয়াছিল। সে ব্যস্তসমস্ত ভাবে প্রবুেধি বাবুর কক্ষে জাসিয়া দেখিল, গৃহ তিমিরাবৃত ; আলোক নির্বাপিত হইয়া গিয়াছে। তখন সে বহির্গমন পূর্বক গছাস্তর ইষ্টতে একটা জালোক লইয়া কক্ষমধ্যে যেমন পুনঃ প্রবেশ করিল, অমনি তাহার শরীর লোমাঞ্চিত হইয়া উঠিল ;–ভীষণ মৃগু দর্শনে তাহাকে চিত্ৰপুত্তলিকাবৎ স্তম্ভিত হইতে হইল । প্ৰবোধ বাৰু খটাশয্যা হইতে ভূপতিত হইয়া নিম্পদ-নিশ্চেষ্ট ভাবে লুষ্ঠিত হইতেছেন । তদর্শনে নফর বাকৃশক্তি রহিত ও কিংকৰ্ত্তব্যবিমূঢ় হইয়া ক্ষণকাল অবস্থান পূর্বক দ্রুতগতি প্ৰবোধ বাবুর জননীর নিকট গিয়া সংবাদ দিল। বৃদ্ধ মণিহারা ফণিনীর ভয় পাগলিনী বেশে ছুটিয়া আসিলেন –দেখিলেন, র্তাহার হৃদয়ের ধন ধরাশয্যায় পড়িয়া বিলুষ্ঠিত হইতেছে। তদর্শনে বৃদ্ধ বক্ষে করাঘাত করিয়া উচ্চৈঃস্বরে ক্রঙ্গন করিয়া উঠলেন। “হা হতবিধে! তোমার মনে কি এই ছিল? হা প্ৰবোধ ! একবার অভাগিনীর সহিত কথা কও, তাপিত প্ৰাণে প্ৰবোধ পাই । এই কি তোর বৃন্দাবনে যাওয়া ! অভাগিনীকে ফলিয়া কোথায় গমন করিলে।” এইরূপে রোদন করিতে করিতে অকস্মাৎ বৃদ্ধ মূৰ্ছিত হইয়া ধরাশায়িনী হইলেন। " বুদ্ধার রোদনধ্বনি কর্ণকুহরে প্রবেশ মাত্র বাটীর সকলেই সেইস্থানে আসিয়া উপস্থিত হইল। মোহিনী ও ভূষণ দাসদাসীগণের সাহায্যে বুদ্ধাকে তথা হইতে অন্তঃপুরে লইয়া গেলেন।
- (t
