একাদশ পরিচ্ছেদ । Vన تنگنظر থাকাতে স্থণার তৎকালীন লক্ষ্ম ও ক্ৰোধযুক্ত শরীর মুন্দর দেখাইতে লাগিল। সেই সৌন্দর্ঘ্যে নদেরটা আরও অধীর হইয়া উঠিল। ভূষণার স্ব ধারণ করিবার উদ্যোগ করিতে লাগিল । নদেরটাদের অবস্থা দেখিয়া ভূণর মনে আরও ভয়ের উদয় হইল। दूिरु हूं Iার বুদ্ধি অত্যন্ত প্রধরা ছিল। তিনি কিরূপে এই নরপিশাচের হস্ত হইতে নিস্কৃতি লাভ করিত্রে পরিবেন, তাছার উপায় উদ্ভাবন করিতে লাগিলেন। এইরূপ চিন্তার অধিকক্ষণ সময় ছিল না। কেননা নদর8দ কেবলষ্ট' র্ত হাকে ধরিবার জন্য সুযোগ অন্বেষং করিতে লাগিল। কিছু ক্ষ এইরূপে অতিবাহিত হইলে পর ভূষণ। যখন দেখিলেন , নদেরচাদ ছাড়িবার পত্র নহে, যখন দেখিলেন,—মিষ্ট কথায় न:नह$:न शृश् इहे.उ निभुड व्हेल न, उशन डिनि *?? বুঝিত পরিলেন, নদেরটা ষ্ট' কে একাকিনী জানিয়া এষ্ট কার্য্য করিতেছে। ভূষণার বিলম্ব করিবার একটু উদ্দেশু ছিল। শুাম যে তােহর কোন অস্ত্রীয়ের বট গিয়ছে, তাই। নদেরচ দি জনিত না । গুণমা অসিলেই গে'লযোগ মিটয়া যাইবে এই অভিপ্রায়ে ভূখণ। কিছুক্ষণ বৃথা সময় ক্ষেপণ করিলেন । - নদেরচাদ এই বিলম্বের কারণ অন্যরূপ বুঝিয়াছিল। দ জনিত ভূষণ সাধ্বী । মুক্তরাং একেবারে তাহার কথাস সম্মত হওয়া অসম্ভব । সেই জন্যই ভূষণ মনে মনে নাম প্রকার আন্দোলন করিতেছে। ক্ষণেক এইরূপ চিস্ত করিম। নদেরচাদের সাহস হইল, সে তখন বলিয়া উঠিল, “প্রাণপ্রিয়ে ! কেন এ পদানত দাসের উপর গুপ্তপ কোপ বৃষ্টি করিতেছ ?
