একাদশ বিলাস। ] হস্তস্পর্শে নরোত্তমের হইল চেতন । , नद्रांख्भ निश्च ॐथछ्रब्र क्षद्वित्र ब्र• ॥ උණ)-fඳිvilizi 1 আপনে প্ৰবেশ কৈল হৃদয়ে তোমার । তিহেঁ জগদগুরু, চাহ গুরু করিবার ॥ অশ্রুযুক্ত হৈয়া গোসাঞি করিলেন কোলে । | প্রেমরূপে আপনে চৈতন্য অবধান। স্পেৰ্শ পাইল নরোত্তম আনন্দ বিহািবলে ৷ তুমি যে আসিবা আজি দেখিলাম স্বপনে। অন্ধ নেত্ৰ পাইলাম তোমার মিলনে ৷ দয়া করি চৈতন্য তোমারে পাঠাইলা । দরিদ্র লোকেরো ধন আনি মিলাইলা ॥ (১) হাতে ধরি লৈয়া গেলা গোবিন্দ-মন্দিরে। জীব গোসাঞি সমাপিপুলা হন্তে ধরি তারে ৷ সাহজিক প্ৰেম ইহঁর দেখি দয়া হৈল । অনায়াসে বিধি আনি রত্ন মিলাইল ৷ হাতে ধরি করাইল গোবিন্দ দর্শন । দেখিয়া গোবিন্দ মুখ হৈলা অচেতন ॥ ধরাধরি লঞা গেলা আপনার কুঞ্জ । গুরুর দর্শনে প্ৰেম উঠে পুঞ্জ পুঞ্জ । এইকালে গোবিন্দের আজ্ঞা যে আইল । পাইতে প্ৰসাদ নরোত্তম সঙ্গে নিল ৷ বৈরাগ্য দেখিয়া গোসাঞি সব জিজ্ঞাসিল। আদ্যোপান্ত নরোত্তম সকলি কহিল ৷ গৌরবর্ণ এক শিশু হৃদয়ে পশিল । সেই বলে শ্ৰীৰূপের চরণ দেখিল ৷ অনাশ্ৰিত আছি সঙ্গে কেমনে বসিব । একত্ৰ বসি কেমনে বা প্ৰসাদ পাইব৷ শুনিয়া সকল কথা গোসাঞি হাসিলা। ” পুনরপি তাহাকে ত কিছু জিজ্ঞাসিলা ॥ আপনে কহিলে গৌরবর্ণ শিশু এক । তাহাকে দেখিলে তুমি নয়ন পরতেক ॥ ৪ (১) দরিদ্র লোকের ধন আনি দেওয়াইলা। J (২) শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য স্বয়ং অবিতরি। সেই প্ৰেম তোমার হৃদয়ে কৈল দান ৷ যে প্ৰেম লাগিয়া সবে করেন ভজন । তোমার অন্তরে সেই বুঝিল কারণ ৷ প্ৰয়োজন কিবা আছে গুরু করিবার । যেবা সাধ্য বস্তু সেই হৃদয়ে তোমার ॥ অবধি বা কি আছে শুন নরোত্তম । शि८झ ञङ्ठ८द्र cङभद्र cञ्छ्न्न c@थन् ॥ সেই কৃপা সেই প্ৰেম আইলে বৃন্দাবন। কিবা বা গুরুর কাৰ্য্য সাধ্য প্রয়োজন ॥ যাহার হৃদয়ে সেই থাকে। রাত্ৰি-দিবা । তার আর অপ্ৰাপ্তি আছয়ে আর কিবা ॥ সেই কৃপায় হইল গোবিন্দ দরশন। র্তার আজ্ঞা হৈল প্ৰসাদ করিল ভক্ষণ ৷ নরোত্তম কহে প্ৰভু মুঞি অতি দীন । আপনার যে আজ্ঞা সেই সে প্ৰবীণ ৷ সাক্ষাতে কহিতে প্ৰভু মনে বাসে ভয়। পুন নিবেদন করে যদি আজ্ঞা হয় ৷ কহ দেখি বাপু কিবা আছয়ে কথন । দণ্ডবৎ করি করে সব নিবেদন ॥ আপনে চৈতন্য কলিযুগে অবতরি । (২) চণ্ডাল যবন আদি সকল উদ্ধারি ॥ তেহে জগদগুরু তারে সেবে সৰ্ব্বজন । তথাপি করিল তিহেঁ মৰ্য্যাদা স্থাপন ৷ আপনে করিলা গুরু ধৰ্ম্ম সংস্থাপন । সেই মত পারিষদ যত প্রভুর গণ ॥ KgM), wirrwinnahm Ahad h.
