চতুৰ্দশ বিলাস। ] যাইয়া সম্মুখে রহে কিছু নাহি কয়। প্ৰণাম করয়ে, রূপ নয়নে দেখয় ৷ পােচ মুদ্র আগে রাখি পুন নমস্কার। আশীৰ্বাদ কৈল জিজ্ঞাসিল একবার ॥ কোথা হৈতে আগমন হৈল আপনার । কিবা নাম কোন গ্রামে বসতি তোমার ॥ রামচন্দ্ৰ নাম মোর অম্বষ্ঠ-কুলে জন্ম । কেবল মানস প্রভুর চরণ দর্শন ৷ তেলিয়া বুধরি গ্রামে জন্মস্থান হয়। আসন আছিল, তাতে বসিতে কহয় ৷ অনেক সম্মান কৈল, কর স্নান পান। নিকটে বসিতে তারে দিল বাসস্থান ৷ আর দিন ঠাকুর। কহয়ে তাহ প্ৰতি । খেতরি হৈতে কতদূর তোমার বসতি ॥ তিছো কহে চারি ক্রোশ নিবেদন করি । কতদিন আপনে আইলে গৃহ ছাড়ি ৷ তৈহেঁ কহে চারিদিন পথে ত গমন । পঞ্চদিবসে হৈল চরণ দর্শন ৷ কিছু বিদ্যা পড়িয়াছ কহ সমাচার। दछ 9छ भांल टांटछ निर्धन डाभांश ॥ ক্ৰমে ক্ৰমে জিজ্ঞাসিল, কহিল সকল । শুনিয়া ঠাকুর তার বাক্যের কৌশল ৷৷ দেখিয়া আনন্দ হয়, প্ৰসঙ্গ না করে। একদিন ঠাকুর আজ্ঞা করেন আচাৰ্য্যেরে ৷ তোমার প্রসঙ্গ হয়। রামচন্দ্ৰ সঙ্গে । বসিয়া শুনিয়ে আমি বিচার তরঙ্গে ৷ বাস রামচন্দ্ৰ দুহে নিকটে আনিয়া । বিদ্যার প্রসঙ্গ করে আনন্দিত হৈয়া । “প্ৰথমে ব্যাকরণ টীকার প্রসঙ্গ । তবে উঠাইল দুহে কাব্যের তরঙ্গ ! প্ৰেম-বিলাস । অনেক বিচার হয়। ঠাকুর বসি শুনে । তার পর ঝগড়া হইল দুই জনে ৷ তর্কে রামচন্দ্র বড় বলবান দেখি। | আপনে ঠাকুর কহে ব্যাসাচাৰ্য্য প্ৰতি ॥ অবাক্য হইল আচাৰ্য্য ঠাকুর, বসি শুনে। রামচন্দ্ৰে ডাকি কোলে করিল আপনে ৷ রামচন্দ্রের অভিমান থাকয়ে অন্তরে। তৰ্কশাস্ত্ৰে মোর সঙ্গে বিচার কে করে | ঠাকুর আপনে তঁর বুঝিল আশয়। | আচাৰ্য্যে বারণ করি ঠাকুর কিছু কয় ॥ | অত্যন্ত বিচার হয়। ঠাকুরের সহিত । | শুনিয়া বিচার আচাৰ্য্য হইল মোহিত ৷ ঠাকুর জানিল রামচন্দ্রের যোগ্যতা । ব্যাস প্রতি কহে ঠাকুর অদভুত কথা ৷ কিবা সে পণ্ডিত কিছু বুঝা নাহি যায়। দৈব বিদ্যা কিছু সরস্বতী যে সহার ॥ হেন অভ্যাস হেন বিচার দ্রুত সংস্কার । আমি নাহি দেখি হেন হয় বা কাহার ॥ | আর দিনে ঠাকুরের বিচার রামচন্দ্ৰ সনে । DY BBBDD SDTDS D DDD rBOS সন্ধ্যাকালাবধি দুহার বিচার হইল । বাহা নহে। কার হেন মান যে নাহিল ৷ ঠাকুর নিবৃত্ত হৈয়া উঠিলা তখন। थांट्र इष्ट श्रीन बकाद्मठ्ठ qथन् ॥ সেদিন হৈতে মৰ্য্যাদা করেন অতিশয়। গুণগ্ৰাহী গুণ জানে অন্যে না জানায় ৷ সেইদিন হৈতে ঠাকুর প্রীতি করেন অতি । ঠাকুর অতি গ্ৰীতি পান দেখি অঙ্গজ্যোতিঃ ॥ নিকটে বসায়ে করেন আপনে ভোজন । ख्रांन्व्न् िब्रांवष्ट झाल्षङ्गऊन् ॥
