পাতা:প্রেম বিলাস - নিত্যানন্দ দাস.pdf/১৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুৰ্দশ বিলাস । ] প্ৰেম-বিলাস । SSS আমি অতি অন্ধ হই নাহি লব লেশ । ! বাম দিকে রামচন্দ্ৰ দক্ষিণেতে ব্যাস । যে কিছু লিখিয়ে আমি কৃপার আদেশ ৷ অঙ্গ ফুলে প্ৰফুল্লিত হইঞা উল্লাস ॥ আসি লিখি এই দুই প্ৰভুর রূপায়। দূরে দেখি ঠাকুর তীরে অভু্যুত্থান করে। শ্ৰীজাহ্নবী বীরচন্দ্ৰ প্ৰভুর আজ্ঞায় ৷ শুন শুন শ্রোতাগণ করি এক মন । দন্তে তৃণ ধরি এই করি নিবেদন ॥ শ্ৰীঠাকুর মহাশয়ের লিখি গুণ কথা । প্ৰথমে গৌরাঙ্গ সেবার করিল ব্যবস্থা ৷ শুনি ঠাকুরের আগমন কবিরাজ-ঘরে । আনন্দ-সমুদ্রে মগ্ন হইলা অন্তরে ৷ নবীন মন্দির কৈল সামগ্ৰী সকল । মঙ্গোৎসব লাগি ইচ্ছা হইল প্ৰবল ৷ নিজ পরিজিনা যত গ্রাম অধিকারী । ग:छछे छ्ट्रेक्षः श्री नड ड्याख्'क्रांद्रीं ॥ যে সামগ্ৰী চাহি তাঙ্গা প্ৰস্তুত সকল । কিবা গুরু আজ্ঞা কিবা সাধনের বল ৷ শোক দুই চারি সঙ্গে বুধরি আইলা । আগে আসি লোক সব ঠাকুরে কহিলা ॥ ঠাকুরের আনন্দ হৈল তার আগমনে । প্ৰাণ পাইলেন যেন চেন লয় মনে ৷ D DBB DBDBD BD DDuDDB BegS পূৰ্ব্ব মৰ্য্যাদা করিবে যেমত সম্ভাষণ ॥ রামচন্দ্ৰ কবিরাজ ব্যাস আচাৰ্য্যেরে । শািন্ত্র দুই যাহ অনুব্রজি আনিবারে ৷ সে আজ্ঞা বলিঞা দোহে বাহির হইলা । অতি দূরে নহে, নিকট তাহারে দেখিলা ৷ সাক্ষাৎ হইলা দোহে দণ্ডবৎ করে । কোন মহাশয় তুমি আজ্ঞা করি মোরে ৷ সম্ভাষণ করে তঁারে কোলে উঠাইঞা । আইলা ঠাকুর যথা আছেন বসিঞ ৷ আইস আইস প্ৰাণ আসি বসিল অন্তরে ॥ দণ্ডবৎ কৈল তেঁহো কৈল আলিঙ্গন । আসনে বসিঞ। তবে কাহেন বচন ৷ | জিজ্ঞাসিল মঙ্গল যে আজ্ঞাতে তোমার। দুঃখ গেল। র্যাহাতে আগমন তোমার ॥ গোবিন্দ কবিরাজ আসি পড়িল চরণে । উঠাইঞা কৈল স্টারে দৃঢ় আলিঙ্গনে ৷ ইভো কোন জিজ্ঞাসিলা পাই ঞ আনন্দ । ঠাকুর কঙ্গে রামচন্দ্রের কনিষ্ঠ গোবিন্দ | { অনেক হইল সুখ মিলন বহু দিনে । রানচন্দ্ৰ নিবেদিল মানের কারণে ৷ স্নান জলপান কৈল কৃষ্ণকথা রসে । বসিয়া আসনে কতে আনুপূৰ্ব ভালে ৷ আচাৰ্য্য ঠাকুর আর ঠাকুর মহাশয় । বুনন্দাবনে যেমত সুখ। যেমতে পরিচয় { পথের গমনে যেমতে গ্ৰন্থ গেল চুরি । বসিয়া শুনেন সভে বচন মাধুরী ॥ কৃষ্ণকথা রসে সম্ভে রহে দিবানিশি । } সেইরূপে গোল রাত্ৰি প্ৰাতঃকাল আসি ৷ খেতরি গমন করা করিল প্ৰসঙ্গ । আপনে না গেলে সব সুখ হবে ভঙ্গ ৷ যে আজ্ঞা হইল প্রভুর জ্ঞাত আমি তার। • আজ্ঞা আছে তোমাকে সাবধান করিবার ॥ আপনে র্যাহাতে, আছ করি সেই কথা । পাচ দিন মধ্যে আমি যাইব সৰ্ব্বথা ॥ | রহিতে নারিব আমি শীঘ্ৰ যাব গ্রাম। যেন অপরাধ, নহে রহে মোরা প্ৰাণ ৷