Sé প্রেম-বিলাস। জীবন অর্ধার মোর শ্ৰীমুখ বচন । তাহা লিখি সেই আজ্ঞা করিয়ে পালন ৷ ভক্তিভাবে যেই জন করয়ে শ্ৰবণ। তার পদরেণু আমি করিয়ে ধারণ ॥ শ্ৰীজাহবা বীরচন্দ্ৰ পদে যার আশ । প্ৰেমবিলাস কহে নিত্যানন্দ দাস ৷ ইতি শ্ৰীপ্ৰেমবিলাসে ষোড়শ বিলাস সম্পূর্ণ। t अ९dाभ तिब्नान । জয় জয় শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য দয়াময়। জয় জয় নিত্যানন্দ করুণা হৃদয় ৷ জয় জয় অদ্বৈতচন্দ্ৰ জয় ভক্তরাজ । যাহা হৈতে চৈতন্তের সিদ্ধ সব কায ॥ গৌর-প্রিয় ভক্তগণ গৌর যারা প্ৰাণ । জয় জয় শ্ৰীনিবাস গুণের নিধান ৷ জয় জয় নরোত্তম জয় প্ৰেম রাশি । রাধাকৃষ্ণ প্ৰেমরূপ গৌর পরকাশি৷ লিখিব অপূর্ব বাক্য প্ৰেম-রস-পুর। সেই বলে লিখি আজ্ঞা হইল প্রভুর ॥ যে আনিল প্ৰেমধন এই অবনীতে । সাধ হয় এই গুণ বৰ্ণনা করিতে ৷ গৌর কৃপা তার বল বুঝন না যায়। কারো গুণে কারো দেহে জগত ডুবায় ৷ গৌড় দেশে আসিয়াছে দুই মহাশয় । পালয়ে শুরুর বাক্য সাধন করায় ৷ একদিন বৃন্দাবনে জীবগোসাঞি স্থানে । গৌড়-বাসী এক বৈষ্ণব করিলা গমনে৷ [ञटुंभं विष्णनं । তারে সব জিজ্ঞাসিল মঙ্গল সমাচার। শুনিএঃ গোসাঞি চিত্তে আনন্দ অপাের ৷ শ্ৰীনিবাস নরোত্তমের কি গুণ আখ্যান । কি করয়ে কোন স্থানে করে গুণ গান ৷ বৈষ্ণব কহেন প্ৰভু নিবেদি চরণে। শুনিল বৈষ্ণব মুখে দেখিল নয়নে ৷ রাজা বীরহান্ধীর মল্প ভূমি বিষ্ণুপুর। তারে কৃপা করিলেন আচাৰ্য্য ঠাকুর ৷ রামচন্দ্ৰ কবিরাজ গোবিন্দ সহোদর। তাহারে করিল কৃপা সৰ্ব্ব-গুণ পর ৷ ঠাকুর মহাশয় খেতরি নামে গ্ৰাম । | আপনে গৌরাঙ্গরায় র্যাহে বিরাজমান ৷ হেন সেবা পরিপাটি বৈষ্ণব সেবন । ত্ৰিভুবন মধ্যে আর না আছে এমন ৷ ঠাকুরে হইতে প্ৰীতি বৈষ্ণবে বিশেষ। প্রেম রসে মত্ত লোক ডুবি গেল দেশ ৷ তঁর সঙ্গে রামচন্দ্ৰ কবিরাজ গুণবান। কিবা সেই স্থির প্রীত যেন এক প্ৰাণ ৷ আচাৰ্য্য ঠাকুর কভু খেতরি গমন। কিছু বিষ্ণুপুর কভু বুধরি যাজিগ্ৰাম ॥ বৃন্দাবন আসিতে খেতরি দেখি আইল । এক মুখে কি কহিব এই নিবেদিল ৷ আনন্দ হইল যাঞ লোকনাথ স্থানে। বৈষ্ণব আছেন সঙ্গে কহে সব শুনে ॥ শুনিঞা গোসাঞি ভাসে আনন্দ সাগরে । এত ভক্তি জন্মিল নরোত্তমের অন্তরে ॥ আমি কি বলিব সেই তোমার কৃপাতে। এত বলি দুই গোঁসাই লাগিলা কান্দিতে ॥ তেন মতে গোপালভট্ট শুনিল বচন । 6भद्र दिद' ँ cऊब्र इ°द्भख्खब ॥
