SB ce-fur [ Vrano fu ঠাকুর মহাশয় পদ দিল মোর মাথে। রূপরাতি লবঙ্গ গুণমঞ্জরী মজুলালি। তেঁহাে প্ৰভু মুঞি ভৃত্য কহিলাম তোথে ৷ হেন দয়া কর সেবা করি সঙ্গে মেলি ৷ কৃপা করি রাধাকৃষ্ণ মন্ত্র দিলা কাণে । প্ৰভু নরোত্তম মোর সেই সঙ্গে থাকি। অন্য মন্ত্ৰ শুনিব ধিক রাহুক জীবনে ৷ সদাই ইঙ্গিতে হই। ভজন উন্মুখী ॥ আর কি নরক বাস আছে কোন স্থানে। | যেখানে যেখানে বাস সেই সেবা মোর। পিতারে কহিবে মোর এই নিবেদনে ৷ সেখানে সঙ্গিনী করি রাখা নিরন্তর ৷ সেই প্ৰভু সেই মন্ত্র সেই পদ আশ । এই মত সাধন স্মরণে যায় কাল । সেই আজ্ঞা রূপে মোর যথা হউ বাস ৷ ভাল হৈল এইরূপে গেল মায়াজাল ৷ নিশ্চিন্ত হইল চিত্ত কৃষ্ণ ভজিবারে। দিবারাত্ৰি কোথা যায় রহয়ে আবেশে । গৃহের যতেক কৰ্ম্ম সেহি মহাভারে। দুই চারি দিন অন্তে কি হইল শেষে ৷ কি কারণে পিতা মোর দুঃখ ভাবে মনে। | এক দিন নবাব সাহেব আনাইয়া । এই দুঃখ প্ৰভু পদ নিহে দরশনে ৷ চান্দরায়ে জিজ্ঞাসিল ক্ৰোধাবিষ্ট হৈঞো | ভাবনা না করি ভাল মন মোর হইল। টাকা নাহি দেও রায় লুট সব দেশ। এই ভাগ্য ভাল ফিরা দুৰ্ম্মতি নাহিল৷ এত বলি লয় সংখ্যা করি হরিনাম । কখন বসিয়া করে কৃষ্ণগুণ গান ৷ আহারের চেষ্টা নাহি তৃষ্ণ হৈল বাদ । কখন কখন ডাকে করি আর্তনাদ ৷ প্রভুর আজ্ঞা হৈল যেন সাধন স্মরণ। তাহাতে ডুবিল চিত্ত নহে অন্য মন ৷ যেই কালে যেই লীলা রাধাকৃষ্ণ করে। সেই অনুসারে তাহা ভাবয়ে অন্তরে ৷ কখন করয়ে সেবা মুখ নিরীক্ষণ। কখন করয়ে অঙ্গে কুকুম লেপন ৷ বীজন করয়ে কিছু পাদ সম্ভাহন । এই মত সেবাতে নিবিষ্ট হৈল মন ৷ ললিতা বিশাখা চিত্ৰ চম্পক লতিকা । হেন জনে কৃপা করি সেবনে অধিক ৷ নিজ গণ মেলি করা কৃপা দৃষ্টি মোতে। সদাই লোকন করি চিত্ত রহে তাথে ৷ এখানে আছয়ে কিবা প্ৰাণমাত্র শেষ ৷ তোমাকে মারিলে দেশের কাল যায় সব । মাহুতে ডাকিল মনে করি অনুভৰ ৷ মাতোয়াল করি। হাতি আনহ সাক্ষাতে । বসিলা অনেক লোক মারণ দেখিতে ৷ পায়ে বেড়ি কসি দেহ রহে দাড়াইঞা । হেন কালে সেই হাতি আনিল ঘেরিঞা ৷ সাক্ষাতে আনিল হাতি নাহি স্থির হয়। লাগাইয়া হাতি প্ৰাণে মারহ। ইহায় ৷ তখন করিলা মনে প্ৰভু নরোত্তম। আর না দেখিব সেই অভয় চরণ ॥ লাগাইল হাতি শুণ্ডে ঘরিল তাহারে। প্ৰথমে ফেলিল লঞো কিছু অল্প দূরে ৷ ख्द्र द्भ 6थ शक् िक्षद्भि र्थन्न । দুই হন্তে তার শুণ্ড ধরিল তখন ॥ চড় দিয়া টানি গুগু উপাড়িয়া গেল । চিৎকার করিয়া হাতি ভুমেন্তে পড়িল৷
