উনবিংশ বিলাস। ] ঠাকুরাণী শ্ৰীগৌরাঙ্গ শ্ৰীবল্লবীকান্ত রায়ে। औछेथ ७eोंभ कcन अनन श्विांटम ॥ শ্ৰীমূৰ্ত্তি দেখিয়া অতি প্রেমে গরগর। বয়ান বহিয়া পড়ে নয়নের জল ৷ ” কিছুক্ষণ পরে দেবী সুস্থির হইলা । স্নান আহিক ক্রিয়া সারি প্রসাদ পাইলা ॥ কথোক্ষণ শ্ৰীঈশ্বরী বিশ্রাম করিলা । মুখ ধৌত করি তবে আসনে বসিলা | রামচন্দ্ৰ নরোত্তমের হৈল আগমনে । প্ৰণাম করিয়া দুহে বসিলা আসনে ৷ বৃন্দাবনের আলাপন আরম্ভ হইল। লোকনাথের আশীৰ্ব্বাদ নরোত্তমে কৈল ॥) নিজ প্রভুর আশীৰ্বাদ শুনি মহাশয়। প্রভুর চরণ স্মরি কান্দিলা অতিশয় ॥ গোপাল ভট্টের আশীৰ্বাদ রামচন্দ্ৰে কৈলা । তিহেঁ তার পদ স্মরি কান্দিতে লাগিলা ॥ জীব গোসাঞি প্ৰভৃতির জানাইয়া আশীৰ্বাদ । (দুইহাকারে শ্ৰীঈশ্বরী করিলা প্ৰসাদ ॥ দিন দুই চারি সুখে থাকিয়া খেতরি । তথি হৈতে জাজিগ্রামে আইলা ঈশ্বরী ॥ के इंद्रौद्ध यांशभन्न खनि निदान । আগুসারি নিতে আইলা পরম উল্লাস ॥ শ্ৰীঈশ্বরীর চরণেতে পরিণাম করি। अनिनिड भान ऊँद्धि अनिgलन दांऊँी ॥ স্নান আহারাদি কাৰ্য্য করি সমাপন । করিলা আরম্ভ বৃন্দাবনের আলাপন ॥১ ভট্ট গোসাঞির আশীৰ্বাদ শ্ৰীনিবাসে কৈলা । প্রভুর চরণ স্মরি কান্দিতে লাগিলা ॥ ce--fir t জীব গোস্বামী প্ৰভৃতির জানি সব তত্ত্ব । নেত্রে আনন্দাশ্রু বহে মন উল্লাসিত ৷ দিন দুই জাজিগ্রামে থাকিয়া ঈশ্বরী। (কিছুদিনে খড়দহে আসিলেন চলি ৷ शूनांबन ठेश्ऊ श्रेशंौद्ध ग्रांत्रिंभन । শুনি খড়দহবাসীরা আনন্দিত মন ৷ ঐছে ঠাকুরাণী খড়দহে চলি গেলা । / এথা নরোত্তমের এক ভাবের উদয় হৈলা ৷ একদা মহাশয় সন্ধ্যা আরতি সমাধানে । চাহিয়া আছেন শ্ৰীমূৰ্ত্তিদ্বয় পানে ॥ প্রিয়া শূন্য শ্ৰীমূৰ্ত্তি দেখিয়া তখন। মনে এক দিব্য ভাবের হৈল উদ্দীপন ॥ এমন সুদিন কি আর আমার হইব । এ নয়নে যুগলমূৰ্ত্তি দেখিতে পাইব ॥ যুগলমূৰ্ত্তি দেখিলে আনন্দ হৈল কত। কহিতে না পারিব করিয়া বেকত ৷ প্রিয়াসহ আরো কৃষ্ণমূৰ্ত্তি সংস্থাপিতে । উদয় হইল আজি আমার চিত্তেতে ৷ শ্ৰীকৃষ্ণের সংসার করিয়া দরশন। জুড়াউক অঙ্গ, পবিত্ৰ হউক নেত্ৰ মন ৷ প্ৰভু মোর এমন দিন কবে ঘটাইব । কৃষ্ণের সংসার দেখি আনন্দে মজিব ॥ ইহা ভাবি মহাশয় হইলা আকুল । বাহ্যজ্ঞান শূন্য রাত্রি হইল বহুল ৷ প্ৰভু ইচ্ছামতে র্তার নিদ্ৰা আকৰ্ষিলা । স্বপনেতে ভগবান তারে দেখা দিলা ॥ গৌরাঙ্গ বল্পবীকান্ত হাসিয়া কহিলা । ওহে নরোত্তম মনস্কাম সিদ্ধি হৈলা ৷ তুমি মনে কৈলে আরো মূৰ্ত্তি সংস্থাপিবে। কৃষ্ণের সংসার দেখি আনন্দে ভাসিবে। (১) (s) কৃষ্ণের সংসার দেখি আনন্দে মজিবে।
