A( e व९थ-*ब्रिा5भ। বলিল, “কবীর মুসলমান লইয়া হিন্দুর দেবদেবীর পূজা করে এবং এক বারাঙ্গনার হাত ধরিয়া প্ৰকাশ্য রাস্তায় বেড়াইয়া বেড়ায়।” এই কথা শুনিয়া বাদশাহ তৎক্ষণাৎ কবীরকে ডাকিয়া পাঠাইলেন। কবীর বাদশাহের সম্মুখে উপস্থিত হইলেন বটে, কিন্তু তঁহাকে কুৰ্ণাশ করিলেন না। সভাসদগণ ইহাতে কবীরের উপর নিতান্ত কুপিত হইলেন। তাহারা কবীরকে পুনঃ পুনঃ কুণীশ করিতে বলিলেন ; কিন্তু কবীর दलिgलन ‘qक ब्रांभbल डांद्ध ऊँiश्iद्ध डकड । ऊङ्ग ऊ Cश्रं प्रॊ व् िऊ९ ||?? অতএব আমি রামচন্দ্ৰ ছাড়া আর কাহাকেও সেলাম করিতে পারিব না ।” কবীরের এই কথা শুনিয়া বাদশাহ তৎক্ষণাৎ কবীরের প্রতি প্ৰাণদণ্ডের আদেশ দিলেন, কিন্তু কি আশ্চৰ্য্য ! হিরণ্যকশিপুর আদেশে জল্লাদগণ যেমন প্ৰহলাদকে অগ্নিতে ও উত্তঙ্গ পর্বতশ্রেণী হইতে নিক্ষেপ করিয়া এবং এমন কি কালকূট হলাহল পান করাইয়াও র্তাহার জীবনান্ত করিতে পারে নাই, তদ্রুপ নানাপ্রকার চেষ্টা করিয়াও বাদশাহের লোকেরা কবীরকে প্ৰাণে মারিতে পারিল না। সাধু মহাপুরুষের নিকট অগ্নির লেলিহান শিখা মন্তক নত করিয়া আপনা হইতেই নিৰ্বাপিত হইল ; গরল অমৃতে পরিণত হইল ; তরঙ্গ-বিক্ষোভিত নদী তাহাকে কুসুম-কোমল শয্যা পাতিয়া গ্ৰহণ করিল। বাদশাহ সিদ্ধ মহাপুরুষের তপো প্রভাব-দর্শনে এতাদৃশ মোহিত হইলেন যে, “রাণীর সহিত রাজা দন্তে তৃণ করি। গলায়ে কুড়ালি শিরে তৃণা-বোঝা ধরি ॥ চলিল রাজন যথা সাধু আছে বসি। অভিমান লজা ত্যজি সহিত রূপসী ।
