পাতা:বংশ-পরিচয় (অষ্টম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

«፩ bፖ ংশ-পরিচয় । জুবিলি” উপলক্ষে এবং দ্বিতীয় ও তৃতীয়বার ক্ৰমান্বয়ে সম্রাট সপ্তম এডওয়ার্ড ও পঞ্চম জর্জের রাজ্যাভিষেক-উৎসবে এই সম্মান প্ৰাপ্ত Fif(!a | Çesk fVDsf Coronation Medale 2të Kr | ১৯১২ খ্ৰীষ্টাব্দে সম্রাটের জন্মদিন উপলক্ষে গবৰ্ণমেণ্ট তাহাকে রায় বাহাদুর উপাধিতে ভূষিত করেন। সতীশচন্দ্ৰ অনেক বৎসর ধরিয়া পোর্ট কমিশনারের কাজ করিয়াছেন। ৮ বৎসর তিনি চট্টগ্রাম ডিষ্ট্রীক্ট বোর্ডের মেম্বর ছিলেন। গত ১৯২১ খ্ৰীষ্টাব্দে তিনি প্ৰথমবার চট্টগ্রাম fsëtë(<icës Non-official Chairman fatgifëve zës që t’i কাজ করেন । এই জেলার সর্বপ্রকার জনহিতকর কাৰ্য্যে সতীশচন্দ্রের অর্থসাহায্য ও সহানুভূতি আছে। চট্টগ্রামের বৌদ্ধ-মন্দির এবং ইসলাম হোষ্টেল নিৰ্ম্মাণকাৰ্য্যে জাতিবর্ণনির্বিশেষে তিনি অনেক অর্থ প্ৰদান করিয়াছেন । বহুতর নিঃস্ব ও দরিদ্র বালক এবং তাহার আত্মীয়স্বজনের মধ্যে অনেকেই শিক্ষার জন্য এই উদারচেতা মানুষটার নিকট অর্থসাহায্য পাইয়া থাকেন। ব্ৰাহ্মণপণ্ডিত, সাধুসন্ন্যাসী, ফকির-দরবেশ, কন্যাদায়গ্ৰস্ত, উৎকট রোগী, অন্ধ, খঞ্জ প্ৰভৃতি যে কেহ সতীশচন্দ্রের দ্বারে সমাগত হয়, তিনি কাহাকেও বিমুখ করেন না। এই সতীশচন্দ্র জীবনের সায়াকুেও বাঙ্গালার অধিকাংশ মাসিক, সাপ্তাহিক, দৈনিক পত্রিকা অধ্যয়ন করিয়া থাকেন। গুরুতর রাজকাৰ্য্যের অন্তরালেও তিনি অনেক সৎগ্রন্থ পাঠ করেন। বাঙ্গালা সাহিত্যের উপর তাহার ঐকান্তিক অনুরাগ আছে। তিনি বহু বর্ষ হইতে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের সদস্য। কয়েক বৎসর পূর্বে র্তাহার নিজ গ্রামে যখন চট্টগ্রাম সাহিত্য পরিষদকে আহবান করা হয়, তখন তিনি অভ্যর্থনা-সমিতির সভাপতি-স্বরূপে এক সুচিন্তিত অভিভাষণ পাঠ করিয়া শ্রোতৃমণ্ডলীকে পরম আপ্যায়িত করিয়াছিলেন। এই