রায় সাহেব ঈশানচজ সরকার । 17ܦ * তাহার মৃত্যুতে তাহার পিতামাতা শোকে অভিভূত হইলেন। বিঘুনাথের সহিত তাহদের তৃতীয়া কন্যা গ্ৰেমলতার বিবাহ দিয়া পূর্ব সম্বন্ধ অক্ষুন্ন --রাখিলেন । DD BDBDB BDB BDDDiiiBBBBDB DD DDDHDB BD হইলেন এবং তাহার স্বাভাবিক সন্নল স্বভাবের জন্য শিক্ষক ও ছাত্রবর্গের শ্ৰীতিভাজন হইয়া উঠিলেন। ঈশানচন্দ্ৰ তাহার দুই পুত্ৰ ক্ষীরোদচন্দ্ৰ ও পূৰ্ণচন্দ্রের শিক্ষার জন্য বিশেষ প্ৰয়াস পাইয়াও ভাহাতে লৰূকাম না। হইয়া বিশেষ দুঃখিত ছিলেন। ইন্দুভূষণের শিক্ষার প্রতি আগ্ৰহ দেখিয়া পিতামাতা উভয়েই যৎপরোনাস্তি হৃষ্ট হইলেন । এইরূপে সুখদুঃখের ঘাত প্ৰতিঘাতের মধ্যে ঈশানচন্দ্ৰ তাহার গন্তব্য পথে অগ্রসর হইতেছিলেন। কিন্তু নিরবচ্ছিন্ন সুখভোগ জগতের ইতিহাসে অতি বিরল। কমল তুলিতে কণ্টকের আঘাত প্ৰাপ্তি অবশ্যম্ভাবী। ঈশানচাঙ্গের জীবনে ক্রমশঃই তাহ সজঘটিত হইতে লাগিল অথবা ভগবান যেন তাহাকে স্বৰীয় রাজ্যে বরণ করিয়া লাইবার অভিলাষে ক্ৰমিক শোক তাপে তাহার দেবদুলভ স্বাস্থ্য জীৰ্ণ শীর্ণ করিয়া মহাযাত্রার পথে প্ৰস্থানের উপযোগী করিয়া লইতেছিলেন। ভগবানের এই গুঢ় রহস্ত সাধনের জন্য এই সময়ে ঈশানচন্দ্রের জীবনাকাশে মেঘের সঞ্চায় হইতে লাগিল। তাহার পুত্র ক্ষীরোদচন্দ্ৰ কঠিন ব্যাধিতে আক্রান্ত হইলেন। কলিকাতায় লইয়া সুচিকিৎসার বন্দোবস্ত করিয়াও কোন ফল হইল না। ১৩১৩ সালে ২৩শে শ্রাবণ তারিখে ক্ষীরোদচন্দ্ৰ অনন্তধামে চলিয়া গেলেন। এই বজ্ৰঘাত ঈশানচন্দ্ৰকে হতবুদ্ধি করিয়া ফেলিল। তিনি বয়স্ক পুত্রের উপর বৈষয়িক কাৰ্য্যভার ন্যস্ত করিয়া কিছুদিনের জন্য বিশ্রামলাভ করিয়াছিলেন, আবার সে গুরুতর দায়িত্ব তাহার “क८क द्विं प्रणि । কিন্তু ইহা অপেক্ষাও বে ভীষণ আঘাত তাহার জন্য অপেক্ষা করিতেছিল, তাহা তিনি জানিতেন না। কীরোদচজেয় মৃত্যুর কতিপয় বৎসর পরেই
পাতা:বংশ-পরিচয় (চতুর্থ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২৭২
অবয়ব